NCTB Class 9 and 10 Bengali আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে Solution 

NCTB Class 9 and 10 Bengali আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে Solution 

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে.

NCTB Solution Class 9 and 10 আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে : 

Board          NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Name আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে

NCTB Class 9 and 10 Bengali আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে Solution 

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন :

(১) সৃষ্টিকে আজ উল্টাতে চায় কোনটি?

(ক) বাতাস

(খ) ঘূর্ণিঝড়

(গ) শূল

(ঘ) ধূমকেতু

উত্তর : 

(ঘ) ধূমকেতু

(২)পলাশ অশোক শিমুল ঘায়েল ফাগ লাগে ঐ দিক-বাসেবলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন ?

(ক) সৃষ্টির আনন্দ

(খ) প্রকৃতিতে পরিবর্তনের ছোঁয়া

(গ) বসন্তের আগমন

(ঘ) ব্যক্তিগত ভালোবাসা

উত্তর : 

(খ) প্রকৃতিতে পরিবর্তনের ছোঁয়া

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও :

শহিদের পুণ্য রক্তে সাত কোটি

বাঙালির প্রাণের আবেগ আজ

পুষ্পিত সৌরভ, বাংলার নগর, বন্দর

গঞ্জ, বাষট্টি হাজার গ্রাম ধ্বংসস্তূপের থেকে সাত কোটি ফুল হয়ে ফোটে।

(৩) উদ্দীপকের সঙ্গে আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসেকবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি হলো –

(i) মুক্তির আনন্দ

(ii) সৃষ্টির আনন্দ

(iii) ধ্বংস ও সৃষ্টির যুগপৎ অবস্থান

কোনটি সঠিক ?

(ক) i

(খ) ii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii, iii

উত্তর : 

(ঘ) i, ii, iii

সৃজনশীল প্রশ্ন : 

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির। নদী-নালা শুকিয়ে গেছে। সবুজ প্রকৃতি মৃতপ্রায়। চারিদিকে হাহাকার। হঠাৎ কালো মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ। প্রকৃতি অবিশ্রান্ত বৃষ্টি-বাদলে যেতে থাকে। সবকিছু যেন নতুন করে প্রাণ পেয়ে আবার সঞ্জীব হয়ে ওঠে। চারিদিকে আনন্দের জোয়ার বইতে শুরু করে।

(ক) খুনশব্দের অর্থ কী?

উত্তর :  আলোচ্য কবিতায় ‘খুন’ শব্দের মধ্যে দিয়ে কবি হাসতে হাসতে মরে যাবার অর্থে ব্যবহার করেছেন। ‘খুন’ শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো হত্যা করা বা হওয়া।

(খ) বান ডেকে ঐ জাগল জোয়ার দুয়ার-ভাঙা কল্লোলে‘- এ কথা দ্বারা কবি কী বুঝিয়েছেন?

উত্তর :   কবি উদ্ধৃত উক্তিটির দ্বারা জীবনের সুখের অসাধারণ আবেগ ও উচ্ছাসকে ব্যাক্ত করতে চেয়েছেন। তিনি বলেছেন মানুষের ভাবনায়, বিশ্বাসে, ও জাগতিক নিয়মে সে আনন্দ ও সুখ রুদ্ধ অবস্থায় ছিল তা এখন মুক্ত হয়েছে। তিনি এখন সর্বত্র খুঁজে পান সুখ ও আনন্দের ঠিকানা। প্রকৃতির সর্বত্র তিনি অনুভব করেন সৃষ্টির কোলাহল, গতির উদ্মাদনা, প্রাণের উচ্ছাস এবং মুক্তির আনন্দের। তার মোতে সমুদ্রের ঢেউ গুলি যেন আনন্দকে প্রকাশিত করছে তাদের ঢেউয়ের কল্লোলের মধ্য দিয়ে। উক্ত কথার মধ্য দিয়ে কবি এই আনন্দ উচ্ছাসের কোথাই বোঝাতে চেয়েছেন।

(গ) উদ্দীপকে ফুটে ওঠা যে বিশেষ দিকটি আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসেকবিতার সাথে সম্পর্কযুক্ত তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর :  উদ্দীপকে আলোচ্য কবিতার সৃষ্টির সুখের মুক্ত হয়ে আনন্দমুখরিত হয়ে উঠার দিকটি একই সম্পর্ক যুক্ত। আলোচ্য কবিতায় কবি যেমন বলেছেন কবির ভাবনায়, বিশ্বাসে ও জাগতিক নিয়মে যে সুখ এতদিন রুদ্ধ হয়েছিল অবশেষে তা মুক্তি পেয়েছে এবং ছড়িয়ে পড়েছে প্রকৃতির কোনায় কোনায়। কবি তাই এখন সর্বত্রই খুঁজে পায় সকল সুক্যের ঠিকানা। প্রকৃতির গাছে, নদীতে, পুকুরে ও সমুদ্রে সকল স্থানে লেগেছে সুখের উচ্ছাস। সব কিছু অতিক্রম করে সৃষ্টির সুখ যেন আজ আকাশ ছুতে চাইছে। ঠিক যেমন উদ্দীপকে দীর্ঘ গ্রীষ্মের দাবদাহে মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির হয়ে ছিল, নদী-নালা শুকিয়ে, সবুজ হারিয়ে যেমন জীবন হয়েছিল মৃত প্রায়। কিন্তু আকাশের কালো মেঘের ঘনঘটায় বৃষ্টিমুখরিত হয়ে প্রকৃতিকে দিয়েছিলো নতুন এক জীবন। নদী-নালা ভোরে উঠেছিল জল থৈই থৈই আনন্দে। চারিদিক হয়ে উঠেছিল সবীজময়। লেগেছিলো সৃষ্টির আনন্দের নতুন ছটা

(ঘ) উদ্দীপকটি আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসেকবিতার সমগ্র ভাবকে তুলে ধরে কি? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও ।

উত্তর :  উদ্দীপকটি আলোচ্য “আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে’ কবিতার প্রায় সমগ্র ভাবকেই তুলে ধরে ছিল।  উদ্দীপক ও কবিতা উভয় জাগাতেই প্রকাশিত হয়েছে নতুন সৃষ্টি সুখের আনন্দের। কবিতায় লেখক যেমন বলেছেন তার ভাবনায়, বিশ্বাসে ও জাগতিক নিয়মে যে সুখ এতদিন রুদ্ধ ছিলো তা যেন উন্মুক্ত হতে পেরেছে। প্রকৃতির সর্বত্রই যেন আজ সুখের উল্লাস, সৃষ্টির কোলাহল ও নতুন প্রাণের উচ্ছাস ও মুক্তির আনন্দের কল্লোল ধনিত হচ্ছে। প্রকৃতির কোলে যেন মুকুলিত হয়েছে নব সৃষ্টির আনন্দ উছাসের। উদ্দীপকটি একই ভাব প্রকাশ করে। গ্রীষ্মের চরম দাবদাহে যখন জীবন হয়ে উঠেছে অসহনীয়। প্রকৃতির তার সুবুজ হারিয়ে হয়ে উঠেছিল মৃত প্রায়। শুকিয়ে গিয়েছিলো নদী-নালা পুকর সব। ভূমি শুকিয়ে হয়েছিল ফেটে চৌচির। সেই সময় আকাশের কালোমেঘের ঘনঘটায় চারিকের গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে মুক্ত হয়েছিল প্রকৃতি। বৃষ্টিমুখর কালোমেঘের সামনে হার মেনেছিল গ্রীষ্মের দাবদাহ। প্রকৃতি আবার ফিরে পেয়েছিলো তার সবুজকে। নদী-নালা পুকুর ভরে উঠেছিল জলে। মাটি আবার নরম হয়ে ফিরে পেয়েছিলো তার রূপ। চারিদিকে যেন লেগে ছিল সৃষ্টির নতুন রূপের বাহার। সব হয়ে উঠেছিল জীবন্ত। চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল সৃষ্টি সুখের আনন্দের কল্লোল।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 23, 2023 — 11:30 am

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *