NCTB Class 9 and 10 Bengali Chapter 25 সাহিত্যের রূপ ও রীতি Solution

NCTB Class 9 and 10 Bengali Chapter 25 সাহিত্যের রূপ ও রীতি Solution

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution Chapter 25 সাহিত্যের রূপ ও রীতি Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution Chapter 25 সাহিত্যের রূপ ও রীতি.

NCTB Solution Class 9 and 10 Chapter 25 সাহিত্যের রূপ ও রীতি : 

Board          NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Twenty Five
Chapter Name সাহিত্যের রূপ ও রীতি

NCTB Class 9 and 10 Bengali Chapter 25 সাহিত্যের রূপ ও রীতি Solution

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) যা নেই ভারতে তা নেই ভারতে‘- মন্তব্যটি কোনটি সম্পর্কে?

(ক) গীতিকবিতা

(খ) ছোটোগল্প

(গ) মহাকাব্য

(ঘ) কাহিনীকাব্য

উত্তর :

(গ) মহাকাব্য

(২) পাঠক সমাজে উপন্যাস সাহিত্য বহুল পঠিত ও জনপ্রিয়। কারণ উপন্যাস-

(i) সহজ-সরল-প্রাঞ্জল

(ii) পাঠক নিজেকে খুঁজে পায়

(iii) এখানে সমাজ দেশ ও জাতির প্রতিফলন ঘটে

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ঘ) i, ii ও iii

(৩) গল্পপাঠ শেষ করেও পাঠক কাহিনীর সমাপ্তি খোঁজেবক্তব্যটি ধারণ করে যে পক্তি-

(i)  ঘটনার ঘনঘটা

(ii) শেষ হয়ে হইল না শেষ

(iii) অন্তরে অতৃপ্তি রবে

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(গ) ii ও iii

(৪) জীবনের পূর্ণাবয়ব নয়, খণ্ডাংশকে লেখক রস নিবিড় করে ফুটিয়ে তোলেন। জীবনের কোনো একটি বিশেষ মুহূর্ত কোনো বিশেষ পরিবেশের মধ্যে স্বল্পসংখ্যক চরিত্রের মাধ্যমে এর পরিণতি ঘটে।

উদ্দীপকে সাহিত্যের কোন শাখার পরিচয় ফুটে উঠেছে?

(ক) কবিতা

(খ) ছোটোগল্প

(গ) উপন্যাস

(ঘ) নাটক

উত্তর :

(খ) ছোটোগল্প

সৃজনশীল প্রশ্ন :

কাহিনীর উৎস পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক কোনো ঘটনা, আয়তনে বিশাল। কাহিনী বিভিন্ন সর্গে বা পর্বে বিভক্ত থাকে, সাধারণত পদ্যে রচিত হয় তবে গদ্যেও হতে পারে। এর নায়ক হবে বীর, প্রভাবশালী, আপসহীন দৃঢ়চেতা। কাহিনীর উত্থান-পতন থাকবে।

(ক) সাহিত্যের প্রধান লক্ষণ কোনটি?

উত্তর :  সাহিত্যের প্রধান লক্ষ হলো সৃজনশীলতা এবং সৌন্দর্যায়নের মধ্যে দিয়ে সমাজকে জাগ্রত করে তোলা। সাহিত্য শুধু মনোরজ্ঞনের জন্য নয় সাহিত্য মানুষকে ভাবতে শেখায়, মানুষের জ্ঞানকে আরো সমৃদ্ধ করে তোলে। পাঠককে করে তোলে সামাজিক ভাবে সচেতন।

(খ) নাটককে দৃশ্য কাব্য ও শ্রব্যকাব্য বলা হয় কেন?

উত্তর : নাটক কখনো কাগজে রচিত হয় না। নাটক রচিত হয় সরাসরি মানুষের মনে। আদিকাল থেকেই সমাজের বিভিন্ন দিক, কোনো গল্পকথা, বা মনের শিক্ষণীয় বিষয়বস্তুকে নিয়ে মঞ্চস্থ হচ্ছে নাটক তার বিশাল দর্শক সমাজের কাছে। তাই যেহেতু নাটক সরাসরি মঞ্চস্থ হয় তাই নাটককে দৃশ্য কাব্য ও শ্রব্যকাব্য বলা হয়। দর্শকসমাজ স্বচক্ষে নাটককে প্রকাশ হতে দেখে।  সাহিত্যের এক সবচেয়ে প্রাচীন শাখা বলা যেতে পারে নাটককে। সাহিত্যের একমাত্র অংশ এই যা মুদ্রিত হতো না। নাটকের মূল লক্ষই হলো দর্শকসমাজ। সেই প্রাচীন কাল থেকেই নাটক বিশাল দর্শক সমাজের সামনে দৃশ্যায়িত হয়ে আসছে। নাটক প্রকাশ পায় অভিনয়ের দ্বারা। নাটক সরাসরি সমাজকে ও পাঠকগোষ্ঠীকে সফল ভাবে প্রভাবিত করে চলে। নাটকের মধ্যে ফুটে ওঠে যেমন সমাজের কৌটিল্য, তেমনি আবার প্রকৃত জ্ঞানের ধারা। নাটক তার দর্শকদেরকে সরাসরি কর্মের পরিণতি দেখতে বা বোঝাতে পারে। তাই নাটককে দৃশ্য কাব্য বা শ্ৰৱ্যকাব্য বলা হয়।

(গ) উদ্দীপকের বক্তব্যে সাহিত্যে রূপ ও রীতিরচনার সাহিত্যের কোন শাখার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান- ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকের বক্তব্যে আলোচ্য ‘সাহিত্যের রূপ ও রীতি’ রচনার সাহিত্যের কাব্যের বৈশিষ্ট ফুটে উঠেছে। কবিতার দুটি প্রধান ভাগ হলো মহাকাব্য ও গীতিকবিতা। এর মধ্যে মহাকাব্যের বৈশিষ্ট গুলি উদ্দীপকের বক্তব্বের সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ। যেমন মহাকাব্য রচিত হয় পৌরানিক কোনো কাহিনীকে অবলম্বন করে। যেমন মহাভারতের কোন কাহিনীকে অবলম্বন করে বা রামায়ণের গল্পনিয়ে। এই কাব্য গুলি লেখা হয় পদ্যের আকারে না গদ্য ও পদ্যকে মিশিয়ে। এই কাব্যের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখা যায় বিভিন্ন উত্থান ও পতন। প্রকাশ পায় বিভিন্ন বীরেরা, আলোচিত হয় তাদের বীরত্ব ও যুদ্ধপরাক্রমের কথা। মহাকাব্যে প্রকাশিত হয় বীরের মহত্ব। চারিদিকে ধ্বনিত হয় কাব্যের নায়কের পরাক্রম, বীরত্ব, আপোসহীন এবং দৃঢ়চেতা মানসিকতার। তাই বলা যায় উদ্দীপকটি যেন ব্যাক্ত করেছে মহাকাব্যেরই রূপকে।

(ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত দিকটিই সাহিত্যের একমাত্র দিক নয় বরং এর শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত।মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর ।

উত্তর : উদ্দীপকটি সাহিত্যের একটি মাত্র শাখাকে তুলে ধরেছে। সাহিত্য গড়ে উঠেছে এর মূল শাখা প্রশাখা নিয়ে। গল্প, কবিতা, উপন্যাস, নাটক ইত্যাদি নিয়ে। এই মূল শাখাগুলির আবার বিভিন্ন প্রশাখা আছে যেমন – কবিতার মহাকাব্য ও গীতিকবিতা। গল্পের মধ্যে ছোটগল্প এবং উপন্যাসিক গল্প ইত্যাদি। সাহিত্য ছড়িয়ে আছে এর দিগন্তিক বিস্তৃতিতে। যেমন বিভিন্ন ছোটগল্প, কাহিনী, কবিতার মধ্যে দিয়ে সাহিত্য যেমন প্রকাশ পায় ঠিক তেমনি কাব্য, উপন্যাস, প্রবন্ধ, এবং নাটকে সাহিত্য তার পূর্ণতা লাভ করে। কবিতা সাহিত্যের সেই অংশ যেখানে ছন্দবদ্ধ ভাষা ব্যবহার করে সাহিত্যকে প্রকাশ করা হয়। অন্যদিকে নাটক এমন একটি অংশ যা কাগজে বা গ্রন্থে প্রকাশিত না হয়ে দর্শকসমাজ বা পাঠকসমজের সাদৃশ্যে প্রকাশিত হয়। নাটক তার দর্শকসমাজের সামনে প্রকাশিত হয়ে সরাসরি ভাবে তাদের উপর প্রভাব বিস্তার করে। তেমনি উপন্যাস, ছোটগল্প এবং প্রবন্ধ সব শাখাই সাহিত্যকে তাদের বৈশিষ্ঠের মধ্যে দিয়ে সাহিত্যকে প্রবাহিত করে চলেছে। আবার এদের মধ্যে আবার উপন্যাস বিশেষ ভূমিকা রাখে। সব শাখা প্রশাখার মধ্যে অন্যতম হলো উপন্যাস। সাহিত্যের পাঠক সমাজে সবচেয়ে বেশি পাঠিত হয় উপন্যাস। সামাজিক উপন্যাস, কাব্যধর্মিক উপন্যাস, ডিটেকটিভ উপন্যাস ইত্যাদি হলো উপন্যাসের বিভিন্ন শাখা।  এই বিশ্বসাহিত্যের পরিসরে এই শাখা প্রশাখা গুলি সাহিত্যকে বয়ে নিয়ে চলেছে মানুষের মন ও মস্তিষ্কে। সাহিত্য মানুষের জ্ঞানের বিকাশ ঘটিয়ে মানুষকে সচেতন ও পরিপূর্ণ করে তোলে।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 20, 2023 — 2:36 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *