NCTB Class 9 and 10 Bengali হাম্দ Solution

NCTB Class 9 and 10 Bengali হাম্দ Solution

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution হাম্দ Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution হাম্দ.

NCTB Solution Class 9 and 10 হাম্দ : 

Board          NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Name হাম্দ

NCTB Class 9 and 10 Bengali হাম্দ Solution

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) হামদকবিতাংশের আলোকে প্রভু জীবের জন্য প্রথমে কী সৃষ্টি করেছেন?

(ক) জ্যোতি

(খ) ক্ষিতি

(গ) শশী

(ঘ) মহী

উত্তর :

(খ) ক্ষিতি

(২) হামদকবিতাংশে কবি আলাওল-এর মতে, স্রষ্টার জীব সৃষ্টির কারণ কী?

(ক) আনন্দ লাভ

(খ) সক্ষমতা প্রকাশ

(গ) আনুগত্য লাভ

(ঘ) স্রষ্টার আত্মপ্রকাশ

উত্তর :

(ঘ) স্রষ্টার আত্মপ্রকাশ

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও।

তারকা রবি শশী খেলনা তব হে উদাসী পড়িয়া আছে রাঙা পায়ের কাছে রাশি রাশি।

(৩) উদ্দীপকটি হামদকবিতাংশের কোন ভাবের সঙ্গে অধিকতর সঙ্গতিপূর্ণ?

(ক) স্রষ্টার লীলা

(খ) সৃষ্টিসম্ভার

(গ) সৃষ্টিরহস্য

(ঘ) স্রষ্টার খেয়াল

উত্তর :

(গ) সৃষ্টিরহস্য

(৪) সঙ্গতিপূর্ণ দিকটি ফুটে উঠেছে যে চরণে-

(i) সৃজিলেক সপ্ত মহী এ সপ্ত ব্রহ্মাণ্ড

(ii) সৃজিল সিপিতে মুক্তা রত্ন বহু মূল

(iii) সৃজিলেক আগুন পবন জল ক্ষিতি

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(খ) i ও iii

সৃজনশীল প্রশ্ন :

এই সুন্দর ফুল, এই সুন্দর ফল মিঠা নদীর পানি

খোদা, তোমার মেহেরবানি

এই শস্য শ্যামল ফসল ভরা মাঠের ডালি খানি

খোদা, তোমার মেহেরবানি।

(ক) হামদকবিতাংশে প্রথমে কাকে প্রণাম করার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর : হামদা কবিতাংশে প্রথমে প্রভুকে প্রণাম করার কথা বলা হয়েছে।

(খ) কাকে কৈল ঈশ্বর, কাকে কৈল দাস – এ চরণে কবি কী বুঝিয়েছেন?

উত্তর : লেখক তার এই উক্তির মধ্যে দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন বিধাতার বিধি ও মানুষের কর্মের ওপর মানব ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছে। তাই এই জগতে কেউ ভোগ করে অর্থ, প্রাচুর্য্য, সমৃদ্ধি, শত আনন্দের সুখ। আবার কেউ ভোগ করে দরিদ্র, কাঠিন্য, জীবনযুদ্ধ, বা উপবাস। লেখক সুখী মানবকে ঈশ্বর বলেছেন এবং দুঃখী মানবকে দাস বলেছেন। এই বিশ্বের জল, বায়ু, মাটি, বা প্রাণী সকলই প্রভুর বিধাতার সৃষ্টি। তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হলো মানুষ। আর এই মানুষের উপভোগের জন্য তিনি সৃষ্টি করেছেন বিচিত্র সব উপকরণ। লেখক উপরিউক্ত চরণ থেকে এটাই বোঝাতে চেয়েছেন।

(গ) উদ্দীপকটিতে হামদকবিতাংশের যে বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটেছে তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকটিতে ‘হামদ’ কবিতার যে দিকটি প্রকাশ পেয়েছে তা হলো বিধাতার দ্বারা মানুষের জন্য সৃষ্ট নানা সব উপাদানের জন্য কৃতজ্ঞতা। বিধাতা এই সমগ্র বিশ্বের স্রষ্টা। তিনি সৃষ্টি করেছেন মাটি, জল, বায়ু, পাহাড়, নদী, সমুদ্র ও প্রাণী। এই সবের মধ্যে মানুষ তার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তাই তিনি মানুষের উপভোগের জন্য প্রদান করেছেন বিচিত্র সব উপাদান। ঠিক তেমনি, উদ্দীপকে বিধাতাকে এই সুন্দর ফুল, ফল, নদী, শষ্যেভরা খেত এই সব কিছু প্রদান করার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে। বিধাতা তার এই সৃষ্টির মধ্যে দিয়েই মানব জীবনকে অতিবাহিত করার পথ দিয়েছে। বিধাতার তার বিধিতে ও মানবের কর্মের উপর ভাগ্য নির্ধারণ করে চলেছে। তাই এই জগতে কেউ ধনী যারা সর্বসুখের অধিকারী এবং কেউ বা গরিব। তাই উদ্দীপকটি আলোচ্য কবিতার মূলভাবকে অর্থাৎ সৃষ্টির স্রষ্টা বিধাতার দানকে তুলে ধরেছে।

(ঘ) উদ্দীপকে মূল চেতনা প্রকাশ পেলেও হামদকবিতাংশে কবি আলাওল স্রষ্টার সৃষ্টির বৈচিত্র্য আরও ব্যাপকভাবে তুলে ধরেছেন।মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : উদ্দীপকে কবিতার মূল চেতনা প্রকাশ পেলেও উদ্দীপকে স্রষ্টার সৃষ্টির বৈচিত্রকে সম্পুর্ন্ন ভাবে প্রকাশ করেনি। উদ্দীপকে শুধু মানবের উপভোগের উপাদানের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু লেখক তার কবিতায় স্রষ্টার সৃষ্টির বৈচিত্রকে আরো ব্যাপক ভাবে তুলে ধরেছে। লেখক বলেছেন মাটি, বায়ু, জল, পাহাড়, নদী, শস্য সবই বিধাতার সৃষ্টি। এই সকল মহাবিশ্বের সকল বস্তুর মালিক তিনি। আর এই সকল সৃষ্টির মধ্যে বিধাতার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হলো মানুষ। তাই তিনি মানুষের উপভোগের জন্য বিচিত্র সব উপকরণ প্রদান করেছেন। বিধাতা মানুষকে এই জগতে বাঁচার জন্য ভাগ্যের অধীন করে পাঠিয়েছেন। আর ভাগ্যের ফলেই মানুষ হয়েছে ধনী বা গরিব। কেউ বাঁচে সর্বসুখে আবার কেউ বাঁচে সর্বদুঃখে। কেউ খাবারের অভাব বোঝে না কেউ আবার খবরের দেখাই পায় না। মানুষ বিধাতার বিধি ও তার কর্মের ফলে ভোগ করে চলেছে তাদের ভাগ্য।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 20, 2023 — 2:38 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *