NCTB Class 9 and 10 Bengali Chapter 14 নিমগাছ Solution

NCTB Class 9 and 10 Bengali Chapter 14 নিমগাছ Solution 

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution Chapter 14 নিমগাছ Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution Chapter 14 নিমগাছ.

NCTB Solution Class 9 and 10 Chapter 14 নিমগাছ : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Fourteen
Chapter Name নিমগাছ

NCTB Class 9 and 10 Bengali Chapter 14 নিমগাছ Solution 

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) নিমগাছের ছাল নিয়ে লোকজন কী কাজে লাগায় ?

(ক) সিদ্ধ করে খায়

(খ) ভিজিয়ে খায়

(গ) শুকিয়ে খায়

(ঘ) রান্না করে খায়।

উত্তর :

(ক) সিদ্ধ করে খায়

(২) বাড়ির পাশে গজালে বিজ্ঞরা খুশি হয় কেন ?

(ক) এটা দেখতে সুন্দর

(খ) এটা উপকারী

(গ) এটা পরিবেশ-বান্ধব

(ঘ) এটা আকারে ছোট

উত্তর :

(খ) এটা উপকারী

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ – সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও :

গফুরের প্রিয় ষাঁড় মহেশ। প্রায় আট বছর প্রতিপালন করে সে এখন বুড়ো হয়েছে। গফুর সাধ্যমতো তার যত্ন নেয়। পরিবারের কেউ মহেশকে চায় না। কিন্তু গফুর সন্তানস্নেহে তাকে লালন করে। নিজের খাবার না খেয়ে ঘরের চাল পেড়ে মহেশকে খেতে দেয়।

(৩) উদ্দীপকের মহেশ-এর সঙ্গে যেদিক দিয়ে নিমগাছগল্পের লক্ষ্মী বউয়ের সাদৃশ্য করা যায়।

(i) অবদানে

(ii) প্রয়োজনীয়তায়

(iii) পরোপকারে

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ঘ) i, ii ও iii

সৃজনশীল প্রশ্ন :

রহিমদের বাড়িতে দীর্ঘ চল্লিশ বছর যাবৎ কাজ করছে আকলিমা খাতুন। এক কথায় সে তাদের সংসারটা শুধু বাঁচিয়ে রেখেছে তা নয় বরং তাদের সমৃদ্ধির মূলে তার অবদান সীমাহীন। বয়সের ভারে আজ সে অক্ষম হয়ে বিদায় নিতে চায়। কেননা তার পক্ষে এখন আর গতর খাটানো অসম্ভব। তার এ প্রস্তাবে রহিম বলে, ‘আপনাকে কোথাও যেতে হবে না। জীবনের বাকি সময়টুকু আমাদের পরিবারের সদস্য হয়ে কাটাবেন।

(ক) চর্মরোগের অব্যর্থ মহৌষধ কোনটি?

উত্তর : চর্মরোগের অব্যার্থ মহৌষধ বলতে নিমগাছকে বোঝানো হয়েছে। এই গাছের ছাল সিদ্ধ করে, পাতা ছিড়ে পিষে, বা গরম তেলে। নিমগাছের যে কোনো অংশই চর্মরোগের জন্য বিশেষ ভাবে কার্যকরী। তাই নিমগাছকে চর্মরোগের মহৌষধ বলা হয়েছে।

(খ) নিমগাছটি না কাটলেও কেউ তার যত্ন করে না কেন?

উত্তর : নিমগাছকে তার ঔষধিকগুনের জন্য কেউ কাটে না। নিমগাছের হাওয়া শরীরের পক্ষে খুব ভালো। কবিরাজরাও নিমগাছের প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকে কারণ বিভিন্ন ওষুধ বানাতে তার নিমগাছের প্রয়োজন। মানুষের নিত্যদিনের কাজে নিমের ব্যবহার অপরিসীম। তাই কেউই নিমকগাছকে কাটে না। কিন্তু এর যত্নও কেউ করে না। উল্টে সমস্ত নোংরাবর্জ্ন ফেলা হয় এই গাছের গোড়াতে। হয়তো নিমগাছের যত্নের প্রয়োজন হয় না। এই গাছের পাতা থেকে শুরু করে  শিকড় পর্যন্ত তিক্ত। তাই হয়তো কোনো পোকা মাকড়ও এই গাছে আসে না। এই কারণেই হয়তো এর গাছের কেউ অটো যত্ন করে না।

(গ) উদ্দীপকের আকলিমার সাথে নিমগাছগল্পের লক্ষ্মী বউয়ের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি তুলে ধর।

উত্তর : উদ্দীপকের আকলির মা দীর্ঘ্য চল্লিশ বছর ধরে কাজ করা চলেছে রহিমদের বাড়িতে। তাদের সংসারের সমৃদ্ধির পেছনে তার অবদান অপরিসীম। অনেক কষ্ট করে রহিমদের সংসারে প্রগতি নিয়ে এসেছিলো। ঠিক গল্পের লক্ষিবৌয়ের মতো। লক্ষ্মীবৌ ছিল সংসারের কাজে নিপুন এবং পারদর্শী। সংসারের সব কাজ ও দায়িত্ত্ব সে একাই সামলে চলেছে। সংসারের সমৃদ্ধির পেছনে তার অবদান সবথেকে বেশি।

(ঘ) উদ্দীপকটি নিমগাছগল্পের সমগ্রভাবকে নয় বরং বিশেষ একটা দিককে তুলে ধরে।”- যুক্তিসহ প্রমাণ কর।

উত্তর : উদ্দীপকের গফুরের প্রিয় ষাঁড়ের নাম হলো মহেশ। মহেশ দীর্ঘ্য আটবছর ধরে গফুরের বিভিন্ন কাজে সাহার্য্য করেছে। চাষের জমিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফসল ফলিয়েছে। কিন্তু এখন মহেশ বৃদ্ধ হয়েছে। বয়সের ভরে সে এখন কোনো কিছু করতে পারে না। তাই বাড়ির লোকের মহেশকে এখন আর চায় না। কিন্তু গফুর তার এতো দিনের সঙ্গীকে ছাড়তে চায় না। সে নিজে না খেয়ে মহেশকে খাওয়ায়। । তেমনি গল্পে নিমগাছ মানুষের নিত্যপ্রয়োজনে ব্যবহার হয়ে চলেছে। নিমগাছের অনেক ঔষুধিগুন্ এবং এই গাছের হাওয়ায় মানুষের জন্য খুব উপকারী তাই এই গাছকে কেউ কাটতে চায় না। বিভিন্ন রোগের অব্যার্থ দাওয়াই হলে নিমগাছ। কিন্তু এতো উপকার করলেও কেউ গাছের যত্ন করে না। সব নোংরা আবর্জনা ক্রমশ তার গোড়া ভরে তুলেছে। এই দুটি ঘটনায়ই মানুষের স্বার্থপরতাকে তুলে ধরে। মানুষ শুধু তার স্বার্থ চরিতার্থ করতেই ব্যাস্ত থাকে। স্বার্থপরিপূর্ণ হলেই তারা সব ভুলে যায়। ঠিক যেমন মহেশ ও নিমগাছের সাথে হয়েছে। তাই বলা যায় উদ্দীপকটি গল্পের সমগ্রভাবকে না তুলে ধরে শুধু মানুষের স্বার্থসিদ্ধির দিকটা তুলে ধরেছে।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 14, 2023 — 2:35 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *