NCTB Class 9 and 10 Bengali জুতা আবিষ্কার Solution

NCTB Class 9 and 10 Bengali জুতা আবিষ্কার Solution

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution জুতা-আবিষ্কার Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution জুতা-আবিষ্কার.

NCTB Solution Class 9 and 10 জুতা-আবিষ্কার : 

Board          NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Name জুতা-আবিষ্কার

NCTB Class 9 and 10 Bengali জুতা আবিষ্কার Solution

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ?

(ক) ১৮৬১

(খ) ১৯১৪

(গ) ১৯১৩

(ঘ) ১৯৪১

উত্তর :

(গ) ১৯১৩

(২) পণ্ডিতের মুখ চুন হয়েছিল কেন?

(ক) মৃত্যুর ভয়ে ভীত হওয়ায়

(খ) করণীয় খুঁজে না পাওয়ায়

(গ) দায়িত্বে অবহেলা করায়

(ঘ) মন্ত্রীর আদেশ শুনে

উত্তর :

(খ) করণীয় খুঁজে না পাওয়ায়

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও :

বন্ধু এন্টনিওর জন্য জামিন হয়ে বাসানিও সুদখোর শাইলকের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা ধার আনে। এ সময় শর্তে উল্লেখ থাকে যে, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উক্ত টাকা ফেরতদানে ব্যর্থ হলে শাইলক বাসানিওর বুকের এক পাউন্ড মাংস কেটে নেবে। শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতার সুযোগে শাইলক আদালতে যায়। অসহায় বোধ করে বাসানিও। এমন সময় এক তরুণ উকিল বলেন, শাইলক ঠিক এক পাউন্ড মাংস কাটতে পারবেন কমবেশি নয় এবং শর্তে উল্লেখ না থাকায় কোনো রক্ত ঝরাতে পারবে না।

(৩ উদ্দীপকের তরুণ উকিলের সঙ্গে জুতা আবিষ্কার কবিতার কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে তা হলো-

(ক) হবু

(খ) গোৰু

(গ) পণ্ডিত

(ঘ) চামার

উত্তর :

(ঘ) চামার

সৃজনশীল প্রশ্ন : 

বিদ্যালয়ের চাল ফুটো হয়ে ঘরে বৃষ্টির পানি পড়ছে। জেলা বোর্ডের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিদর্শনে এলে প্রধান শিক্ষক বিষয়টি তাঁর নজরে আনেন। তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে শোনেন এবং বলেন, অচিরেই তিনি এ ব্যাপারে উপরে লিখবেন। অনুমোদন পেলে বাজেট করে পাঠিয়ে দেবেন । তাই তাকে আগামী বাজেট না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। জেলা বোর্ড কর্মকর্তার প্রতিশ্রুতির বিষয়টি এলাকায় আলোচিত হলে বেকার ভবঘুরে যুবক সোহেলকে বিষয়টি ভাবিয়ে তোলে। সে তার বন্ধুদের সাথে বিষয়টি আলোচনা করে দ্রুত স্কুলঘরের সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে বের করে।

(ক) রাজা হবু ধুলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কাকে?

উত্তর : রাজা হবু ধূলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলে গোবুরায়কে। তিনি তাকে আদেশ দিয়েছিলেন যে তার পায়ে ধুলো লাগামাটি লাগা বন্ধ করার জন ব্যবস্থা বা উপায় খুঁজে বের করার জন্য। রাজার নিজের রাজ্যেরই মাটি রাজার পায়ে ধুলো লাগবে এটা মেনে নেওয়া যায় না।

(খ) জলের জীব জল বিনা মরল কেন?

উত্তর : জলের জীব জল বিনা মরেছিল কারণ রাজ্যের সব লোক রাজ্যের ধুলোকে শান্ত করার জন্য নদী, পুকুর, বা জলাশয় সবে থেকেই জল ছড়াচ্ছিলেন। তাই জলের অভাবে জলের জীবের মোর যাচ্ছিলো। জলের জীব ডাঙায় সাঁতার কাটার বার্থ চেষ্টা করে যাচ্ছিলো। রাজার পায়ে যাতে ধুলো না লাগে সেই রাজ্যের সব ধুলোকে ঝাড়ু দিয়ে বিদায় জানানোর ব্যার্থ প্রচেষ্টার দরুন সমগ্র রাজ্যে ধুলোর ঝড় উঠেছিল। মানুষের জীবন হয়ে উঠেছিল ওষ্ঠাগত। তাই এখন সকলে মিলে জলের সাহার্য্যে ধুলোকে শান্ত করার চেষ্টা করছিলো। তাই রাজ্যের সব জল শেষ হয়ে যাচ্ছিলো এবং জলের অভাবে জালের জীব মারা যাচ্ছিলো।

(গ) জেলা- বোর্ড কর্মকর্তার সাথে জুতা আবিষ্কারকবিতার গোবুরায়ের সাদৃশ্যগত দিকটি ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : জেলা বোর্ডের কর্মকর্তাটির সাথে আলোচ্য কবিতার গোবুরায়ের সাদৃশ্য গত মিল পাওয়া যায় আগের কাজ আগে না করার দিকে। কারণ রাজা যখন তাকে পায়ে ধুলো না লাগার ব্যবস্থা করতে বলেছিলেন তখন তিনি সেই ব্যব্স্থা না করে, রাজার পায়ে ধুলো না লাগলে তারা কটার পায়ের ধুলো পাবেন কি করে সেই ভাবনায় ব্যাস্ত ছিলেন। ঠিক যেমন, উদ্দীপকের বোর্ড কর্তা। স্কুলের হেডমাস্টার মশাই তাকে স্কুলের চাল ফুটপ হওয়ার দরুন ছাত্ররা ঠিক করে পড়াশোনা করতে পারছে না বলে তা ঠিক করার আবেদন জানালে তিনি তা পরের বাজেটে লিখে জানাবেন বলে বলেছিলেন। তাদের দুজনের মধ্যে আগের কাজ পরে করার দিকটি পরিলক্ষিত হয়ে ছিল।

(ঘ) সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব বিষয়টি উদ্দীপক ও জুতা আবিষ্কারকবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর ।

উত্তর : আলোচ্য কবিতা ও উদ্দীপক থেকে প্রতিফলিত হয়েছে যে সব সমস্যার সমাধান শুধু জ্ঞাণীগুণী লোকেদের থেকে মেলে না।  অনেক সময় তা সমাজের উপেক্ষিত বা মূর্খ্য লোকের থেকেও মেলে। যেমন আলোচ্য কবিতায় রাজা তার রাজ্যের সকল পন্ডিত, বিজ্ঞানীর কাছ থেকেও পায়ে  ধুলো আটকানোর পথ বা উপায় খুঁজে পাননি। পুরো রাজ্য যখন উদভ্রান্ত রাজা যখন হতাশ সেই সময় সামান্য একজন বৃদ্ধ চর্মকার তার সব সমস্যার সমাধান করে দিয়েছিলো। আবার উদ্দীপকে যখন হেড মাস্টর বোর্ডের কর্তাকে ফুটো চালের কথা জানিয়েছিল তা শুনে বোর্ড কর্তা বিভিন্ন অজুহাতে তা এড়িয়ে যায় এবং পরের বাজেটে তা পেশ করবে বলে তাকে ধৈর্য্য ধরতে বলেন। কিন্তু সেখানকার এক ভবঘুরে বেকার যুবক এই সমস্যার কথা জানতে পেরে তাই যতশীঘ্র সমাধান খোঁজার প্রচেষ্টা শুরু করে। তাই অনেক সময়ই আমরা আমাদের যে কোনো সমস্যার সমাধান কোনো অপ্রত্যাশিত মানুষের কাছেই পেয়ে যেতে পারি।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 22, 2023 — 2:04 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *