NCTB Class 9 and 10 Bengali পোস্টার Solution

NCTB Class 9 and 10 Bengali পোস্টার Solution

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution পোস্টার Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution পোস্টার.

NCTB Solution Class 9 and 10 পোস্টার : 

Board          NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Name পোস্টার

NCTB Class 9 and 10 Bengali পোস্টার Solution

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) মুক্তির পথ কোথায় মিলে গেছে?

(ক) পথে      

(খ) মিছিলে

(গ) জনগণে

(ঘ) সম্মেলনে

উত্তর :

(গ) জনগণে

(২) মানুষ কেন দুঃস্বপ্নের মাঝে থাকে?

(ক) সমস্যার জন্য

(খ) সৃজনের জন্য

(গ) উপেক্ষার জন্য

(ঘ) দৈনন্দিন কাজের জন্য

উত্তর :

(ঘ) দৈনন্দিন কাজের জন্য

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও :

পৃথিবীর অধিকারে বঞ্চিত যে ভিক্ষুকের দল-

জীবনের বন্যাবেগে তাহাদের কারো বিচঞ্চল

অসত্য অন্যায় যত ডুবে যাক, সত্যের প্রসাদ

গিয়ে লভ অমৃতের স্বাদ ।

(৩) উদ্দীপকে পোস্টারকবিতায় কোন দিক উন্মোচিত হয়েছে?

(ক) বঞ্চনা

(খ) অধিকারহীনতা

(গ) নতুন দিনের সম্ভাবনা

(ঘ) স্বপ্নময়তা

উত্তর :

(ক) বঞ্চনা

(৪) উদ্দীপকের ভাবনার সঙ্গে পোস্টারকবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ পক্তি কোনটি?

(ক) মুক্তির পথ মিশে গেছে জনগণে,

(খ) দৈনন্দিন কাজে, প্রাণপাত করে দুঃস্বপ্নের মাঝে,

(গ) নবযুগ আসে রক্ত দিনের ভোরে

(ঘ) আধমরা হয়ে পাষাণের রসে বাঁচে।

উত্তর :

(খ) দৈনন্দিন কাজে, প্রাণপাত করে দুঃস্বপ্নের মাঝে,

সৃজনশীল প্রশ্ন :

তিমির রাত্রি মাতৃমন্ত্রী সান্ত্রীরা সাবধান!

যুগ-যুগান্ত সঞ্চিত ব্যথা ঘোষিয়াছে অভিযান!

ফেনাইয়া ওঠে বঞ্চিত বুকে পুঞ্জিত অভিমান,

ইহাদের পথে নিতে হবে সাথে, দিতে হবে অধিকার।

(ক) কারা দিনরাত সৃষ্টির মাঝে নিয়োজিত ?

উত্তর : সমাজের মেহনতি ও খেটে খাওয়া মানুষরা দিনরাত সৃষ্টির মাঝে নিয়োজিত। এই খেটে খাওয়া ও   পরিশ্রমী মানুষের লক্ষ লক্ষ হাত নিয়োজিত আছে সৃষ্টির মাঝে। এই মানুষেরা দিনরাত পরিশ্রম করে সৃষ্টিকে বয়ে নিয়ে চলেছে।

(খ) কারা আধমরা হয়ে বেঁচে আছে? বুঝিয়ে লেখ।

উত্তর : পৃথিবীর সৃষ্টির মাঝে নিয়োজিত লক্ষ লক্ষ মানুষেরা খেটে খাওয়া লোকেরা আধমরা হয়ে বেঁচে আছে। এই সমগ্র সৃষ্টিকে বয়ে নিয়ে চলেছে তারা। দিনরাত পরিশ্রমের পরও তারা বেঁচে আছে আধমরা হয়ে। সমাজের চাবি কাঠি যাদের হাতে, যারা সভ্যতাকে সৃষ্টি করে চলেছে নিয়ত তারাই অসহায়। তারা থাকে আধপেটা’, খালি পেটে তাদের ঘুমোতে হয়। এই মানুষেরা অর্থাভাব ও খাদ্যাভাব থাকা সত্ত্বেও নিজের দেশকে বা নিজের মাতৃভূমিকে করে যায় না চিরকালের জন্য। তাদের মধ্যে ফুটে উঠেছে আসল দেশাত্ম বোধ। কবি বলেছেন এই সকল মানুষের কাতারে মিশে যেতে পারলেই আমরা পাবো জীবনের প্রকৃত আনন্দ। তাদের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় জীবনের প্রকৃত সত্যকে। তারাই মাতৃভূমির প্রকৃত সন্তান। কিন্তু সমাজের বেড়াজালে তারাই আজ নিপীড়িত ও শোষিত। সৃষ্টির মাঝে এই মানুষগুলোই আজ  আধমরা হয়ে বেঁচে আছে।

(গ) উদ্দীপকে পোস্টারকবিতার কোন দিক প্রতিফলিত হয়েছে- ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকে আলোচ্য “পোস্টার” কবিতার সমাজের গরিব মেহনতি ও খেটে খাওয়া মানুষের প্রকৃত অধিকারের কথা বলা হয়েছে। উদ্দীপকের কথায় প্রকাশ হয়েছে খেটে খাওয়া এই মানুষগুলোর নিপীড়ণের। সৃষ্টির মাঝে রয়েছে যাদের হাত তারাই আজ এই কুলিন সমাজে হচ্ছে নিপীড়িত। তাদেরকে থাকতে হচ্ছে আধপেটা খেয়ে। তারা এই সমাজের বাহক। তাদের কঠিন পরিশ্রমের জন্যই সচল আমাদের এই পৃথিবী অথচ তারাই পাচ্ছে না। তাদের প্রকৃত অধিকার। তাদের জীবনের দেখা দিয়েছে চরম দুর্ভিক্ষ। এই মানুষ গুলো তাদের প্রকৃত অধিকার  না পেয়েও তারা তাদের দেশকে -ফেলে রেখে চলে যায় না বেশি অর্থের খোঁজে। তাই উদ্দীপকটিতে আলোচ্য কবিতার হতোদারিদ্র মানুষগুলোর নিপীড়ন ও অসহায়তা ফুটে উঠেছে।

(ঘ) উদ্দীপক পোস্টারকবিতার মূলভাব পরিপূর্ণভাবে ধারণ করেনি।মূল্যায়ন কর।

উত্তর : উদ্দীপকটিতে আলোচ্য কবিতায় প্রতিফলিত হওয়া সমাজের কর্মনিষ্ঠ ও খেটে খাওয়া মানুষের উপর হয়ে চলা নিপীড়ণের কথা, তাদের না পাওয়া অধিকারের কথা ফুটে উঠেছে কিন্তু তাদের দেশাত্মবোধ বা জীবনের প্রকৃত আনন্দকে খুঁজে পাওয়ার কথা প্রকাশ পায়নি। উদ্দীপকে বলা হয়েছে যে সৃষ্টির মাঝে যাদের লক্ষ লক্ষ হাত নিয়জিত। যারা দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে এই পৃথিবীকে সচল রাখার কাজে তারাই আজ আধপেটা। তারাই টেনে চলেছে দরিদ্রতার গ্লানি। সে সকল মানুষেরাই পাচ্ছে না তাদের আসল অধিকার। কিন্তু এসবের মধ্যে প্রকাশ পায়নি সেই সকল মানুষের গভীর দেশাত্মবোধের, দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসার। উদ্দীপকে প্রকাশ পায়নি তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা জীবনের প্রকৃত আনন্দের। তাই বলা যায় উদ্দীপকটি আলোচ্য ‘পোস্টার’ কবিতার মূলভাবকে।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 27, 2023 — 2:32 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *