NCTB Class 9 and 10 Bengali বৃষ্টি Solution

NCTB Class 9 and 10 Bengali বৃষ্টি Solution

Bangladesh Board Class 9 and 10 Bengali Solution বৃষ্টি Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 9 and 10 Bengali Solution বৃষ্টি.

NCTB Solution Class 9 and 10 বৃষ্টি : 

Board          NCTB Bangladesh Board
Class 9 and 10
Subject Bengali
Chapter Name বৃষ্টি

NCTB Class 9 and 10 Bengali বৃষ্টি Solution

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) কবি বিদ্যুৎকে কার সঙ্গে তুলনা করেছেন?

(ক) কন্যার

(খ) পরি

(গ) আলোর

(ঘ) বৃষ্টির

উত্তর :

(খ) পরি

(২) রুণ বৃদ্ধ ভিখারির রগ-ওঠা হাতের মতন রুক্ষ মাঠ আসমান‘ – এ চিত্রকল্পে কী ফুটে উঠেছে? –

(ক) বুভুক্ষ মাঠের চিত্র

(খ) বর্ষায় বাংলার প্রকৃতি

(গ) বৃষ্টিহীন মাঠের রূপ

(ঘ) প্রকৃতির বৈরিতা

উত্তর :

(গ) বৃষ্টিহীন মাঠের রূপ

(৩) আজিকার রোদ ঘুমায়ে পড়িছে ঘোলাটে মেঘের আড়েরয়েছে যে বাক্যে- – এ বক্তব্যের বিপরীত ভাব রয়েছে যে বাক্যে –

(ক) বর্ষণমুখর দিনে অরণ্যের কেয়া শিহরায়

(খ) রৌদ্র-দগ্ধ ধানক্ষেত আজ তার স্পর্শ পেতে চায়

(গ) দু-পাশে আবাদি গ্রামে, বৃষ্টি এলো পুবের হাওয়ায় ।

(ঘ) নদীর ফাঠলে বন্যা আনে পূর্ণ প্রাণের জোয়ার।

উত্তর :

(খ) রৌদ্র-দগ্ধ ধানক্ষেত আজ তার স্পর্শ পেতে চায়

সৃজনশীল প্রশ্ন :

কেউবা রঙিন কাঁথায় মেলিয়া বুকের স্বপনখানি, তারে ভাষা দেয় দীঘল সুতায় মায়াবী আখর টানি। আজিকে বাহিরে শুধু ক্রন্দন ছলছল জলধারে বেণু-বনে বায়ু নীড়ে এলোকেশ, মন যেন চায় কারে ।

(ক) বৃষ্টিকবিতায় কোন কোন নদীর কথা উল্লেখ রয়েছে?

উত্তর : আলোচ্য “বৃষ্টি” কবিতায় কবি পদ্মা ও মেঘনা নদীর কথা উল্লেখ করেছে। তিনি বলেছেন বহু প্রতীক্ষিত বৃষ্টি অবশেষে এসেছে। নদীর দু-পাশের আবাদি গ্রামে ফসলের খেতে অবশেষ পড়েছে বহু প্রতীক্ষিত বৃষ্টি।

(খ) রৌদ্র-দগ্ধ ধানক্ষেত আজ বৃষ্টির স্পর্শ পেতে চায় কেন?

উত্তর : আলোচ্য কবিতায় বলা হয়েছে গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে মুক্তির জন্য অবশেষে এসেছে বহু প্রতীক্ষিত বৃষ্টি। সবার মতো রৌদ্র-দগ্ধ ধানক্ষেতও এই বৃষ্টি জন্য অপেক্ষা করে আছে, সেও স্পর্শ পেতে চায় বৃষ্টির। কারণ বৃষ্টির ছোয়ায় রৌদ্র-দগ্ধ ধানক্ষেত আবার প্রাণোচ্ছল। গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ থেকে মুক্তির জন্য ধানক্ষেত বৃষ্টির স্পর্শ পেতে চায়।

(গ) উদ্দীপকের শেষ পক্তিটির সঙ্গে বৃষ্টি কবিতার মিল কতটুকু তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকের শেষ পঙ্গক্তিতে ফুটে উঠেছে কবিতার বৃষ্টির জন্য অশেষ অপেক্ষার অনুভূতি। কবিতায় যেমন নদী থেকে ধানক্ষেত অপেক্ষা করে রয়েছে বৃষ্টির। তেমনি উদ্দীপকের শেষ পঙ্গক্তিতে ফুটে উঠেছে সেই অপেক্ষার অনুভূতি। গ্রীষ্মের দাবদাহে যখন সবার প্রাণ ওষ্ঠাগত তখন সবাই স্বস্থির হাওয়া ও বৃষ্টির জন্য ব্যাকুলতার সাথে অপেক্ষা করে ছিল। ঠিক তেমনি উদ্দীপকের শেষ পঙক্তিতে প্রকাশিত হয়েছে সেই একই আবেগ ও অনুভুতি।

(ঘ) উদ্দীপকটি বৃষ্টিকবিতার একটা বিশেষ ভাব প্রকাশ করে মাত্র, সমগ্র ভাব নয়।”- তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও ।

উত্তর :

উদ্দীপকটি আলোচ্য “বৃষ্টি” কবিতার শুধু একটি বিশেষ ভাবকে প্রকাশ করে মাত্র। সমগ্র ভাবকে নয়। উদ্দীপকে প্রকাশ পেয়েছে কবিতার বৃষ্টির জন্য সুদীর্ঘ অপেক্ষার অনুভূতি মাত্র। নদী থেকে ধানের খেত সবাই গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে চাতক পাখির মতো ব্যাকুলতার সাথে অপেক্ষা করে আছে বৃষ্টির জন্য। সমগ্র কবিতা জুড়ে প্রকাশিত হয়েছে বৃষ্টি আসার উল্লাস ও খুশি। বৃষ্টি সমগ্র পরিবেশকে করে তোলে প্রানোচ্ছল। আকাশ ভরে উঠে মেঘের ঘনঘটায়। বর্ষার ফুলে মোহিত হয়ে উঠে সর্বত্র। বৃষ্টি আসার খুশিতে মেতে উঠে চাষীরা। বৃষ্টির স্পর্শে রসসিক্ত হয়ে উঠে সংবেদনশীল মানুষও। বৃষ্টি যেন তার সঙ্গে করে নিয়ে আসে নতুন জীবনের এক আশা। গ্রীষ্মের রুক্ষতায় শুকিয়ে যাওয়া মাঠ ও চাষের জমি, নদী, পুকুর, রৌদ্রের প্রচন্ডতায় দগ্ধ হয়ে উঠেছে ধানক্ষেত। বর্ষার আগমনে এরা সবাই ফিরে পেয়েছে অনেক নতুন জীবন। বৃষ্টি যে শুধু প্রাকৃতিক ঘটনা বা ঋতুর পালা বদলের নিয়ামক নয়। বৃষ্টি জড়িয়ে আছে মানব জীবনের সাথে। ব্যাক্তি জীবনে বৃষ্টির ভূমিকই কবিতার মূলভাব। কিন্তু উদ্দীপকে শুধু প্রকাশ পেয়েছে বৃষ্টির আগমনের।

 

Next Chapter Solutions :  

Updated: September 26, 2023 — 2:09 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *