NCTB Class 7 BGS Chapter 8 বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি Solution/Guide

NCTB Class 7 BGS Chapter 8 বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি Solution/Guide

Bangladesh Board Class 7 Solution for বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়. Chapter 8 বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি Solution  Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত সপ্তম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের অষ্টম অধ্যায় বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।

NCTB Solution Class 7 Chapter 8 বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 6
Subject BGS
Chapter 8
Chapter Name বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :

NCTB Class 7 BGS Chapter 8 বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি Solution/Guide

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) ১৯৭৪ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ছিল ?

(ক) ৪.২০ কোটি

(খ) ৫.২৮ কোটি

(গ) ৫.৫২ কোটি

(ঘ) ৭.৬৪ কোটি

উত্তর :

(ঘ) ৭.৬৪ কোটি

(২) বাংলাদেশের মৃত্যুহার হ্রাসের কারণগুলো হলো __

(i) শিক্ষার হার বৃদ্ধি

(ii) চিকিৎসা সেবার উন্নতি

(iii) খাদ্যের পুষ্টিমান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি

নিচের কোনটি সঠিক ?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ঘ) i, ii ও iii

নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও – –

ফৌজিয়া একজন সমাজকর্মী। তিনি নয়নপুর গ্রামে দীর্ঘ পাঁচ বছর যাবৎ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছেন। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায় নয়নপুর গ্রামে এক বছরে ৫০ জন শিশু জন্মগ্রহণ করে এবং বিভিন্ন কারণে ৫ জন শিশু মৃত্যুবরণ করে।

(৩) নয়নপুর গ্রামে দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ কী ?

(ক) উচ্চ জন্মহার ও নিম্ন মৃত্যুহার

(খ) জন্মহার ও মৃত্যুহার সমান

(গ) নিম্ন জন্মহার ও উচ্চ মৃত্যুহার

(ঘ) উচ্চ জন্মহার ও উচ্চ মৃত্যুহার

উত্তর :

(ক) উচ্চ জন্মহার ও নিম্ন মৃত্যুহার

(৪) নয়নপুর গ্রামে জনসংখ্যা সমস্যা সমাধানের উপায় হচ্ছে –

(i) বাল্যবিবাহ রোধ

(ii) জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন

(iii) জনসংখ্যার বহিরাগমন

নিচের কোনটি সঠিক ?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ক) i ও ii

সৃজনশীল প্রশ্ন :

সারণিটি পড় এবং নিচের প্রশ্নগুলো উত্তর দাও :

(ক) বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স কত ?

উত্তর : বাংলাদেশে মেয়েদের বিয়ের নূন্যতম বয়স ১৮ বছর এবং ছেলেদের বিয়ের নূন্যতম বয়স ২১ বছর ধার্য্য করা হয়েছে। এর কম বয়সের যুবক-যুবতীদের বিবাহ হলে তা আইন বিরুদ্ধ হবে। এবং এর জন্য বিবাহিত ছেলে ও মেয়েকে বা তাদের পরিবারকে শাস্তি পেতে হতে পারে।  দেশের স্বার্থ ও ভবিৎষত প্রজন্মকে সুরিক্ষিত রাখতে সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে।

(খ) বসতি স্থানাস্তর কীভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে-ব্যাখ্যা কর।

উত্তর :  বসতি স্থানন্তর দেশের মূল জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য তেমন কোনো ভূমিকা রাখে না কিন্তু দেশের কোন নির্দিষ্ট স্থানের জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। মানুষ তার ইচ্ছা বা  প্রয়োজনের জন্য স্থানান্তর একে অভিগমনও বলা হয়। স্থানান্তর দু-রকমের হয় এক অভ্যন্তরীন  স্থানান্তর এবং দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক স্থানান্তর। গ্রাম থেকে গ্রামে, গ্রাম থেকে শহরে, শহর থেকে গ্রামে মানুষ তার প্রয়োজনের জন্য স্থানান্তর করে এই প্রকার স্থানান্তরকে অভ্যন্তরীন স্থানান্তর বলে। এর ফলে মানুষ যে স্থানের উদ্দেশ্যে গমন করে সেই স্থানের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়। যেমন মানুষ আর্থিক সুবিধা, সুলভ চিকিৎসা, ভালো শিক্ষা, এবং উন্নত চিকিৎসা ও কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে গ্রাম থেকে শহরে স্থানান্তরিত হচ্ছে। এর ফলে গ্রামের জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে এবং শহরের জনসংখ্যা বৃদ্ধি  পেয়েছে। আবার আন্তর্জাতিক স্থানান্তর হলে দেশের মোট জনসংখ্যা বৃদ্ধিও পেতে পারে আবার হ্রাসও পেতে পারে। কেননা, আন্তর্জাতিক স্থানান্তরে মানুষ উপার্জন বা কর্মসংস্থানের জন্য নিজের দেশ থেকে অন্য দেশে  দেশে গমন করে ফলে যে দেশের জনগণ গমন করে সেই দেশের জনসংখ্যা হ্রাস পায় এবং যে দেশে গমন করে সেই দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়। যেমন বাংলাদেশের বহু মানুষ কর্মসূত্রে ভারত, নেপাল, ভুটান সহ মধ্য প্রাচ্যের দেশ যার ইরান, ইরাক, আরব দেশে   স্থানান্তরিত হয়েছে। তাই স্থানান্তর সরাসরি জনবৃদ্ধিতে অংশ গ্রহণ না করলেও পরোক্ষ ভাবে   অংশ অংশগ্রহন করে।

(গ) ১৯৬১ সালের তুলনায় ২০০৭ সালের জনসংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা কর ।

উত্তর : ১৯৬১ সালের তুলনায় ২০০৭ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় তিনগুন বৃদ্ধি পেয়েছে এর পেছনে রয়েছে বিভিন্ন কারণ। এই বিপুল জনসংখ্যার বৃদ্ধির পেছনে রয়েছে দেশের অর্থনীতির বিকাশ, চিকিৎসার উন্নতি, মানুষের সচেতনতার অভাব, মানুষের মধ্যে  সঠিক শিক্ষার অভাব, শিশুমৃত্যুর হার কমে যাওয়াম শিশুদেরকে বিভিন্ন রোগের জন্য টিকা দান, দেশে কৃষির ব্যাপক উন্নতি ফলে দেশে খাদ্যের অধিক যোগান, নারী শিক্ষার অভাব, দেশের যুদ্ধ বিদ্রোহের পর শান্তিপূর্ণ অবস্থান ইত্যাদি বাংলাদেশের জনসংখ্যাকে প্রায় তিনগুন বৃদ্ধি করতে সাহার্য্য করেছে। তবে বাংলাদেশের জনসংখ্যার এই ব্যাপক বৃদ্ধির জন্য চিকিৎসার উন্নতি, শিল্পের বিকাশ এবং কৃষির ব্যাপক সম্প্রসারকে দায়ী করা যেতে পারে। বাংলাদেশের জন সংখ্যার বৃদ্ধির আরেকটি কারণ হলো জন্মহারের তুলনায় মৃত্যুহার হ্রাস পাওয়া। বাংলাদেশে প্রতিবছর ২৫ লক্ষ শিশু জন্ম গ্রহণ করছে এবং সকল বয়স শ্রেণীর লোক মিলিয়ে মাত্র ৬ লক্ষ লোক মারা যাচ্ছে ফলে বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ১৯ লক্ষ করে নতুন মানুষ যুক্ত হচ্ছে এই কারণেও বাংলাদেশের জনসংখ্যা বর্তমানে ব্যাপক পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

(ঘ) ১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে-পাঠ্যপুস্তকের আলোকে উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : ১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির গতি অনেকটা হ্রাস পেয়েছে। জনসংখ্যার বৃদ্ধি হ্রাস পাওয়ার পেছনেও রয়েছে বিভিন্ন কারণ। ১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশ অনেক বেশি উন্নতি লাভ করেছে। বাংলাদেশের শিক্ষার সম্পসারণ ঘটেছে। গ্রাম থেকে শহর সকল স্থানে নারী-পুরুষ নির্বিশেষ শিক্ষার আলো ছড়িয়েছে সকল স্থানে। গ্রাম্য নারীদের শিক্ষিত করে তোলার জন্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন সরকারি পদক্ষেপ। দেশের অর্থনৈতিক ব্যাবস্থার উপরে জনসংখ্যার ব্যাপকতা কেউ প্রভাব ফেলেছে। ফলে দেশে দেখা দিয়েছে কর্মসংস্থানের অভাব। জীবনধারণের খরচ বেড়েছে অত্যাধিক। শহর ও গ্রাম উভয় স্থানের মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে সচেতনতা। মানুষের বিভিন্ন কুসংস্কার যেমন বহুবিবাহ, তালাক, অল্পবয়সে বিবাহ ইত্যাদির বিরুদ্ধে সরকার জারি করেছে করা আইন ও প্রচার। মানুষকে জাগ্রত করার জন্য চালিয়েছে বিভিন্ন প্রচেষ্টা। এবং সর্বোপরি উন্নত প্রযুক্তির কারণে মানুষ এখন অনেক বেশি জাগ্রত হয়েছে এবং জীবন সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হয়েছে এবং পরিবর্তন হয়েছে মানুষের মানিসকতা। এই সকল কারণের জন্য বাংলাদেশে ১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে।

(২) ঘটনা-১

সফল ব্যবসায়ী হিসেবে চৌধুরী পরিবার ও হালদার পরিবার সিলেটের কুলাউড়া এলাকার অনেকের কাছেই পরিচিত। অথচ চৌধুরীদের আদিনিবাস কিশোরগঞ্জে এবং হালদার পরিবারের মূলবাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।

ঘটনা-২

সৈয়দপুর, সোহাগীসহ পাশাপাশি তিন-চারটি গ্রামের অনেক লোক পরিবারসহ প্রায় ১৫ বছর যাবৎ মধ্যপ্রাচ্যে বসবাস করছেন। তাদের ছেলেমেয়েদের অনেকেই এখনও পূর্ব পুরুষদের জন্মস্থান দেখেনি।

(ক) স্থূল জন্মহার কাকে বলে ?

উত্তর : কোনো একটি নির্দিষ্ট বছরের কোনো দেশের মোট জীবন্ত শিশুর জন্মের সংখ্যা এবং ওই একই বছরের মধ্যবর্তি সময়ে  ওই দেশের মোট জনসংখ্যার অনুপাতকে ওই দেশের স্থূল জনসংখ্যা বলে। সহজ করে বললে – কোনো একটি সময়ে জন্মানো শিশুর সংখ্যা এবং ওই  বছরের মধ্যবর্তি মোট জনসংখ্যার অনুপাতকে স্থূল জনসংখ্যা বলে।

(খ) বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির একটি কারণ ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির মূল কারণ হলো চিকিৎসা ব্যাবস্থার প্রভূত উন্নতি। মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশ সরকার শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষার অগ্রগতির পাশাপাশি চিকিৎসা ব্যাবস্থার ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। স্বাধীনতার পূর্ব অবস্থায় বাংলাদেশের মানুষ অতি সামান্য রোগের কারণেই চিকিৎসার অভাবে মারা যেত। বাংলাদেশের বিভিন্ন রোগব্যাধির জন্য আধুনিক চিকিৎসার বা ঔষধের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। কবিরাজি চিকিৎসা বা ঘরোয়া টোটকাই ছিল মানুষের একমাত্র ভরসা। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের চিকিৎসার ব্যাপক উন্নতির জন্য বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু প্রায় ২০ বছর বৃদ্ধি পেয়েছে। চিকিৎসার উন্নতির জন্য বাংলাদেশে এখনো বা ভিন্ন রোগের টিকা দানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শিশুদের দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন  পোলিও সহ বিভিন্ন রোগের টিকা। বর্তমানে চিকিৎসার যন্ত্রপাতির উন্নতির সাথে সাথে বহু জটিল রোগের হাত থেকে বাংলাদেশের মানুষ বেঁচে ফিরে আসতে পারছে।

(গ) উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনা-১ কোন ধরনের স্থানান্তরকে নির্দেশ করে ? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকের উল্লিখিত ঘটনা-১ অভ্যন্তরীন স্থানান্তরকে নির্দেশ করে। কারণ উদ্দীপকের চৌধুরী পরিবার ও হালদার পরিবার দেশের একস্থান থেকে অন্যস্থানে গমন করেছে। দেশের বাইরে কোথাও প্রস্থান করে নি। তারা তাদের কর্মসূত্রে বা অন্য কোনো কারণের জন্য তাদের আদি নিবাস বা গ্রাম থেকে দেশেরই অন্য এক স্থানে বা গ্রামে স্থানান্তরিত হয়েছে। দেশের ভেতরেই মানুষের এই প্রকার অবস্থান পড়িবর্তনকে অভ্যন্তরীন স্থানান্তর বলে। বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রামের বহু মানুষ এই পক্রিয়ার মাধ্যমে গ্রাম থেকে শহরে প্রস্থান করেছে। এই রকম স্থানান্তর করার ফলে দেশের একটি নির্দিষ্ট জনসংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেতে পারে যেমন বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন  শিল্পশহর গুলোতে দেখা যাচ্ছে।

(ঘ) ঘটনা-২এ উল্লিখিত স্থানান্তরটি দেশের জনসংখ্যা হ্রাসের মুখ্য কারণ।বক্তব্যটিকে তুমি কি সমর্থন কর ? উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।

উত্তর : উদ্দীপকের ঘটনা-২ যে কোনো দেশের জনসংস্যা হ্রাসের কারণ হতে পারে। দেশের জনসংখ্যার একটি বড়ো অংশ যদি কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে দেশের বাইরে গিয়ে বসবাস শুরু করে তাহলে মূল দেশের জনসংখ্যা হ্রাস পেতে পারে। কারণ দেশের মানুষ যদি দেশের বাইরে গিয়ে বসবাস করে তাহলে দেশের জনসম্পদ হ্রাস পাবে। এর ফলে দেশটি তার সবচেয়ে মূলবান সম্পদ অর্থাৎ জনসম্পদকে ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলবে। এই কারণে সকল দেশের জন্যেই আন্তর্জাতিক স্থানান্তর একটি চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে থাকা দেশ গুলিতে এই প্রকার স্থানান্তর সব থেকে বেশি লক্ষ করা যায়। বিদেশে কর্মের অনেক বেশি যোগান, অর্থ উপার্জনের পরিমান বৃদ্ধি, জীবনযাত্রার উন্নতি এবং পরিবর্তনের আশায় মানুষ বর্তমানে মানুষ আধুনিক দেশ গুলোতে প্রস্থান করতে বিশেষ ভাবে আগ্রহী হয়েছে।

 

More solutions : 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *