NCTB Class 7 BGS Chapter 4 বাংলাদেশের অর্থনীতি Solution/Guide

NCTB Class 7 BGS Chapter 4 বাংলাদেশের অর্থনীতি Solution/Guide

Bangladesh Board Class 7 Solution for বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়. Chapter 4 বাংলাদেশের অর্থনীতি Solution  Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত সপ্তম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের চতুর্থ অধ্যায় বাংলাদেশের অর্থনীতি অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।

NCTB Solution Class 7 Chapter 4 বাংলাদেশের অর্থনীতি : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 6
Subject BGS
Chapter 4
Chapter Name বাংলাদেশের অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতি অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :

NCTB Class 7 BGS Chapter 4 বাংলাদেশের অর্থনীতি Solution/Guide

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) কোন দেশটি পোশাকসহ বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য সামগ্রীর সবচেয়ে বড় ক্রেতা?

(ক) ফ্রান্স

(খ) জার্মানি

() যুক্তরাষ্ট্র

(ঘ) যুক্তরাজ্য

উত্তর :

(গ) যুক্তরাষ্ট্র

(২)  বাংলাদেশ একটি শিল্প সম্ভাবনাময় দেশ কারণ, এখানে –

(i) কম মজুরিতে শ্রমিক পাওয়া যায়

(ii) বিনিয়োগ সহায়ক সরকারি কর্মসূচি রয়েছে

(iii) উৎপাদিত পণ্যের গুণাগুণ অন্য দেশের চেয়ে ভালো

নিচের কোনটি সঠিক ?

(ক) i ii

(খ) i ii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ঘ) i, ii ও iii

(৩) ফলের রস একটি-

(ক) রপ্তানিযোগ্য খাদ্য

(খ) শিশু খাদ্য

(গ) দুধ জাতীয় খাদ্য

(ঘ) প্রক্রিয়াজাতকরণ খাদ্য

উত্তর :

(ঘ) প্রক্রিয়াজাতকরণ খাদ্য

(8) প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের প্রধান সমস্যা হচ্ছে-

(i) কৃষিপণ্যের সংরক্ষণের সুযোগ কম

(ii) রপ্তানি চাহিদা কম

(iii) পুঁজির সমস্যা

নিচের কোনটি সঠিক ?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(খ) i ও iii

নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৫ ও ৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও –

রাকিব সাহেব একজন শিল্পপতি। তিনি ঢাকার তেজগাঁও এলাকায় ৩০ লাখ টাকা দিয়ে একটি পোশাক তৈরির কারখানা স্থাপন করেন। তার এ কারখানাটিতে ২০০ জন শ্রমিক কাজ করে। তিনি এ কারখানার লভ্যাংশ দিয়ে আরও একটি কারখানা স্থাপন করেন। তৈরি পোশাক তিনি ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করেন।

(৫) রাকিব সাহেবের স্থাপিত কারখানাটি কোন শিল্পের অন্তর্গত ?

(ক) কুটির শিল্প

(খ) ক্ষুদ্র শিল্প

(গ) মাঝারি শিল্প

(ঘ) বৃহৎ শিল্প

উত্তর :

(খ) ক্ষুদ্র শিল্প

(৬) উক্ত কাজটি বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতির কোন ক্ষেত্রে সর্বাধিক প্রভাব ফেলছে ?

(ক) দেশীয় কাঁচামালের সদ্ব্যবহার

(খ) স্বনির্ভরতা অর্জন

(গ) কর্মসংস্থান সৃষ্টি

(ঘ) মূলধন বৃদ্ধি

উত্তর :

(গ) কর্মসংস্থান সৃষ্টি

সৃজনশীল প্রশ্ন :

তমিজ উদ্দিন তার তিন ছেলেকে সাথে নিয়ে তার জমিতে ধান, গম, সরিষা, ভুট্টাসহ নানা ধরনের ফসল চাষ করে। তার স্ত্রী ও পুত্রবধূরাও ফসল তোলার কাজে সহায়তা করে। অবসর সময়ে সে বাড়ির সামনে একটি মুদি দোকান চালায়। কিন্তু এসব কাজের জন্য কেউ তাকে কোনো বেতন দেয় না। তাতে সে মনে কষ্ট না পেয়ে বরং গর্ববোধ করে।

(ক) SAFTA এর পুরো নাম কী ?

উত্তর : SAFTA -এর পুরো নাম হলো South Asian Free Trade Area বা দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বানিজ্য এলাকা। এই সংস্থা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলিতে বাণিজ্যে নিয়ন্ত্রণ, শুল্ক নির্ধারণ ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য দক্ষিণ এশীয় দেশ গুলি এই সংস্থার সাথে মিলিত ভাবে কাজ করে।

(খ) মাঝারি শিল্প বলতে কী বোঝায় ? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : যে সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে ১.৫ কোটি টাকার বেশি মূলধন বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় সেই সকল শিল্প প্রতিষ্ঠান মাঝারি শিল্পের আওয়তায় পরে। এই শিল্প গুলিতেই দেশের লোকের সর্বাধিক উপকার হয়। এই  শিল্প গুলি দেশের শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে। এই শিল্পগুলি দেশের অর্থনীতির অগ্রসরে বিশেষ অবদান রাখে। কোল্ডস্টোরেজ,  সিরামিক, ইন্গি হালকা  ইঞ্জিনিয়ারিং, মাঝারি শিল্পকারখানা ইত্যাদি এই মাঝারি শিল্পের অন্তর্গত পরে। যে কোনো দেশে এই মাঝারি শিল্প সেই দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

(গ) তমিজ উদ্দিনের পরিবারের সদস্যদের কাজ কোন ধরনের অর্থনৈতিক কাজের আওতাভুক্ত তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : তমিজ উদ্দিনের পরিবারের সদস্যদের কাজ গ্রাম্য অর্থনীতির অনানুষ্ঠানিক কাজের আওতাভুক্ত। যে সকল কাজের জন্য কোনো নির্ধারিত মজুরি নেই, যা করের আওতায় পরে না,  এবং যা সরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয় না, সেই সকল কাজ এই অনানুষ্ঠানিক কাজকর্মের আওতায় পরে। কৃষকরা তাদের নিজস্ব জমিতে কৃষিকাজ করার জন্য কোনো পারতিস পারিশ্রমিক পায় না, বা এই কাজের জন্য কোনো নির্ধারিত সময়ও নেই, তমিজ উদ্দিন তার এই কাজের জন্য কোনো সকারের কতৃক নিয়ন্ত্রিতও নয়। কিন্তু তমিজ উদ্দিনের মতো বাংলাদেশের হাজার হাজার মানুষ এই প্রকার কাজের সঙ্গে যুক্ত। গ্রাম্য অর্থনীতির এই  কাজ গুলো একত্রিত ভাবে দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে এক বৃহৎ ভূমিকা রাখে। আমাদের  বাংলাদেশের অর্থনীতির বেশির ভাগ এখনো গ্রাম্য অর্থনীতির উপর নির্ভরশীল।

(ঘ) তমিজ উদ্দিনের মতো মানুষের কাজ জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মূল্যায়ন কর ।

উত্তর : তমিজ উদ্দিনের কাজ গ্রামীণ অর্থনীতির উদাহরণ। এই সকল কাজের উপর সরাসরি কোনো সরকারি নিয়ন্ত্রণ না থাকলেও তা জাতীয় অর্থিনীতিতে এক বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের খাদ্য চাহিদার একটি বড়ো অংশই এই  গ্রাম্য কাজকর্মের উপর নির্ভরশীল। গ্রামের মানুষের করা কৃষিকাজ শহরের লোকেদের খাদ্য যেমন –  চাল, ডাল, শাকসবজি, মাছ, ডিম, মাংশ, দুধ ইত্যাদির যোগান দেয়। আবার গ্রামের বিভিন্ন কুটির শিল্প যেমন – মৃতশিল্প, বস্ত্রবয়ন, চামড়ার কাজ ইত্যাদি দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের রপ্তানিকৃত পণ্যের প্রধান দ্রব্য ধান, পাট, রেশম ইত্যাদি সবই গ্রামের মানুষের পরিশ্রমের ফল, বাংলাদেশের বস্ত্র প্রস্তুতিকেন্দ্র গুলিতে গ্রামের মহিলারা বিশেষ ভূমিকা নিয়েছে। বাংলাদেশে প্রস্তুত কাপড়র বিশাল চাহিদা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। তাই বস্ত্র রপ্তানিতে গ্রামের মানুষের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এই সকল কারণের জন্য বলা যায় যে তমিজ উদ্দিনের মতো মানুষের করা কাজ বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সাহার্য্য করেছে।

জরিনা বেগম গ্রামের একজন গরিব বিধবা মহিলা। সে একদিন বাজার থেকে বাঁশ ও বেত কিনে নিয়ে আসে। দুই মেয়েকে নিয়ে ডালা, কুলা ও ফুলদানি তৈরি করে। তার ছেলে তামজিদ এগুলো বাজারে বিক্রি করে। এতে তাদের যে লাভ হয় তা দিয়ে সংসার চলে। দিনে দিনে তাদের তৈরিকৃত দ্রব্যের চাহিদা বাড়তে থাকে। পরবর্তীতে তামজিদ তার বাবার এক বন্ধুর সহযোগিতায় স্থানীয় একটি ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়। সে কেক, বিস্কুটসহ বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য তৈরির কারখানা স্থাপন করে। তামজিদ তার কারখানায় খাদ্যদ্রব্য প্রক্রিয়াজাত এবং প্যাকেটজাত করে বাজারে বিক্রি করে প্রচুর লাভ করে।

(ক) রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী?

উত্তর : যেকোনো দেশের জাতীয় অর্থনীতির জন্য রপ্তানি বাণিজ্যের ভূমিকা খুবই গুরুপ্তপুর্ণ। কারণ সকল দেশই বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করার জন্য রপ্তানি ব্যাবসার  উপরেই নির্ভরশীল থাকে। বাংলাদেশ বহু কাল থেকেই শুধু পাট ও পাটজাত পণ্য বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করতো কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে বিশ্বের বাজারে পাটের চাহিদা কমতে থাকে। এর ফলে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের ঘাটতি দেখা যায় যা জাতীয় অর্থনীতির জন্য ভালো নয়। এই কারণে বাংলাদেশে শুরু হয় পক্রিয়াকরণ এলাকা নির্মাণের প্রচেষ্টা। কারণ বিশ্বের বাজারে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন দ্রব্য ও পণ্য তৈরী করে তা বিক্রয় করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী যেমন টিনজাত করা মাছ, ফ্রোজেন চিংড়ি, ঔষধ ও চায়ের মতো খাদ্য সামগ্রী আবার বস্ত্র, চামড়ার ব্যাগ, জুতো, বেল্ট, এবং পাটের বিভিন্ন সামগ্রী যেমন ব্যাগ, মাদুর, কার্পেট ইত্যাদি এই প্রক্রিয়াকরন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রস্তুত করে বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বিদেশী মুদ্রা দেশের অর্থনীতিতে নিয়ে আসতে পেরেছে। তাই  বলা যায় দেশের অর্থনীতির উন্নতি ঘটানোর জন্য রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা প্রতিষ্ঠার ভূমিকা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।

(খ) অনানুষ্ঠানিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম বলতে কী বোঝায় ? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : যে সকল কার্যক্রমের জন্য কোনো নির্ধারিত মুজুরি পাওয়া যায় না, যে সকল কাজের অর্থনৈতিক কার্যক্রম সরাসরি সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয় না আবার যে সকল কাজকে করে আওয়তায় পরে না, সেই সকল কাজকেই অনানুষ্ঠানিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম বলে। যেমন কৃষিকাজ, মৎস শিকার, দোকান ইত্যাদি। এই সকল কাজ মালিক ও তার পরিবারের সদস্যদের সাহার্য্যে চালিত হয়। এই সকল কাজকে ছোট মনে করা হলেও এই সমস্ত কাজ দেশের জাতীয়  অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এই সকল কাজ গ্রামের মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত হয়। গ্রামের এই সকল কাজ শহরের মানুষের বিভিন্ন সামগ্রীর যোগান দেওয়াতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

(গ) তামজিদের স্থাপিত কারখানাটি কোন শিল্পের অন্তর্গত তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : তামজীদের স্থাপিত কারখানাটি কুটির শিল্পের অন্তর্গত। কুটির শিল্পও যে কোন দেশের অর্থনীতির জন্য গুরুপ্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কুটির শিল্প  একদিকে যেমন দেশের গরিব ও অসহায় মানুষের জীবনকে উন্নত করতে সাহার্য্য করেছে তেমনি দেশের অর্থনীতির বিকাশে সাহার্য্য করেছে।  ছোট ছোট কুটির শিল্প গ্রামের রূপ পরিবর্তনে এবং গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা পরিবর্তনের জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখে। কুটির শিল্পের মধ্যে মাটির জিনিস তৈরী, কেক  বিস্কুট তৈরির ছোট কারখানা, বাঁশের বা বেতের টুকরি, ঝুড়ি, ইত্যাদি তৈরী করা ইত্যাদি কুটির শিল্পের মধ্যে পরে। এই প্রকার শিল্প মানুষকে স্বাবলম্বী হতে সাহার্য্য করেছে।

(ঘ) বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে জরিনা বেগমের কাজের অবদান মূল্যায়ন কর।

উত্তর : বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নে জরিনা বেগমের কাজ অর্থাৎ কুটির শিল্প বা হস্তশিল্প নানা ভাবে সাহার্য্য করেছে। গ্রামের ও  শহরের দারিদ্র ও নিম্নশ্রেণীর মানুষকে উন্নত করতে সাহার্য্য করেছে। গ্রামের মানুষ মাটির জিনিস বানিয়ে, বাঁশের বা বেতের ঝুড়ি,  টুকরি, ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে নিজেদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি করতে পেরেছে। এতে যেমন মানুষের দারিদ্রতা কমেছে তেমনি আবার দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে সাহার্য্য করেছে। কারণ সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে যদি পর্যাপ্ত অর্থ না থাকে তাহলে মানুষ ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে  না ফলে দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়বে বা বিকাশ লাভ করবে না। কুটির শিল্প সমাজের এই সকল মানুষকে সাবলম্বী হতে সাহার্য্য করেছে বা পথ দেখিয়েছে। তাই বর্তমানে বাংলাদেশের সরকার গ্রামের ও শহরের এই নিম্ন ও গরিব শ্রেণীর মানুষকে স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করে  দিয়েছে যাতে এই সকল মানুষ বিভিন্ন কুটির শিল্প স্থাপন করতে পারে এবং নিজেদের সাথে সাথে দেশের অর্থনীতিকেও উন্নতির এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।

 

More solutions : 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *