NCTB Class 7 Science Bengali Version Chapter 10 বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা Solution

NCTB Class 7 Science Bengali Version Chapter 10 বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা Solution

Bangladesh Board Class 7 Science Solution Chapter 10 বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা Solution Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞান বইয়ের দশম অধ্যায় বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।

NCTB Solution Class 7 Chapter 10 বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা :

Board NCTB Bangladesh Board
Class 7
Subject Science
Chapter Ten
Chapter Name বিদ্যুৎ ও চুম্বকের

বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :

NCTB Class 7 Science Bengali Version Chapter 10 বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা Solution

শূন্যস্থান পূরণ কর :

(১) ___ নিউক্লিয়াসের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে।

(২) অর্ধপরিবাহী পদার্থ নিম্ন তাপমাত্রায় সাধারণত ___ মতো আচরণ করে।

(৩) পৃথিবীর সব জায়গাতেই ___ প্রভাব বৰ্তমান ।

উত্তর :

(১) ইলেক্ট্রন কণা নিউক্লিয়াসের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে।

(২) অর্ধপরিবাহী পদার্থ নিম্ন তাপমাত্রায় সাধারণত অন্তরকের মতো আচরণ করে।

(৩) পৃথিবীর সব জায়গাতেই চুম্বকীয় প্রভাব বৰ্তমান ।

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন :

(১) আধানের উৎপত্তি হয় কীভাবে?

উত্তর : আধানের উৎপত্তি হয় ঘর্ষণের ফলে। অর্থাৎ  যখন কোন বস্তূর পমানুর মধ্যে অবস্থিত  ইলেক্ট্রনের সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য ঘটে তখন আধানের উৎপত্তি হয়। আধান দু রকমের ধনাত্মক  আধান (+) এবং ঋনাত্তক আধান (-)

(২) বৈদ্যুতিক বাল্ব কীভাবে পালো ছড়ায় ?

উত্তর : বৈদ্যুতিক বাল্ব তৈরী করা হয় কাচের একটি বায়ুশূন্য গোলাকার টিউবের মধ্যে বিদ্যুৎযোগাযোগের জন্য দুটি পথ থাকে একটি ধনাত্মক এবং একটি ঋণাত্মক। এবং কাছের ভেতরে এই দুটো আধানের মাঝে লাগানো থাকা টাংস্টেন ধাতু দিয়ে তৈরী একটি তারের কুন্ডলি একে ফিলামেন্ট বলে। এই তারের কুণ্ডলীটি আগত বিদ্যুৎকে তাপশক্তিতে রূপান্তরিত করে উজ্জ্বল আলো বিকিরণ করে। বৈদ্যুক বাল্ব এই ভাবে বিদ্যুৎশক্তিকে তাপশক্তিতে রূপান্তরিত করে আলো বিকিরণ করে।

(৩) চৌম্বক পদার্থকে কীভাবে চুম্বকে রূপান্তর করা যায়?

উত্তর :

আমরা বিভিন্ন চৌম্বক পদার্থকে চুম্বকে রূপান্তরিত করতে পারি। এর মধ্যে সবচয়ে প্রচলিত এবং সরল মাধ্যম দুটি হলো – (১) ঘর্ষণ পদ্ধতি ও (২) বৈদ্যুতিক পদ্ধতি। এই দুটি পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা যে কোনো চৌম্বক পদার্থকে খুব সহজেই চুম্বকে পরিণত করা যায়। নিম্নে আলোচনা করা হলো –

(১) ঘর্ষণ পদ্ধতি :  

এই পদ্ধতিতে যে কোনো একটি চৌম্বক পদার্থ যেমন লোহার দন্ডকে নিতে হবে। এবার এই লোহার দন্ডটিকে এক প্রান্ত থেকে কোনো প্রান্ত পর্যন্ত সমান্তরাল ভাবে একটি  যেকোন চুম্বকের একটি মেরু দিয়ে ঘষা শুরু করো। এই ভাবে লোহার দন্ডটিকে আরেকটি চুম্বকের দ্বারা  অনেক্ষন ঘষলে লোহার দন্ডটিতে চুম্বকের মতো আকর্ষণকারী ক্ষমতা চলে আসবে। এই লোহার দন্ডটিকে এখন ছোট ছোট লোহার টুকরোর সামনে আনলে লোহার টুকরোগুলি লোহার দন্ডটির সাথে যুক্ত হয়ে যাবে। বা অন্য কোনো চুম্বকের বিপরীত মেরুর সামনে আনলে বিকর্ষণ করবে।

(২) বৈদ্যুতিক পদ্ধতি : 

এই পদ্ধতিতে প্রথমে একটি লোহার পেরেক নেবো। এরপর লোহার পেরেকের গায়ে ভালো করে একটি তামার তার পেঁচিয়ে দিতে হবে। এরপর পেরেকে প্যাচানো তামার তারের দুই প্রান্তকে  ভালো করে একটি ব্যাটারির ধনাত্মক (+) এবং ঋণাত্মক (-) অংশে লাগাতে হবে। এরপর কিছু ছোট মাপের পেরেক বা আলপিন ছড়িয়ে রাখবো এবং সেই তামার তার প্যাচানো লোহার পেরেকটিকে সামনে এনে তারের মধ্যে ব্যাটারি থেকে তড়িৎ প্রবাহিত করলে দেখা যাবে যে ছোট আলপিনগুলোকে তামার তার প্যাচানো  পেরেকটি আকর্ষণ করছে এবং ব্যাটারি থেকে তড়িৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলে আলপিন গুলো আর আকর্ষিত হচ্ছে না। এর থেকে প্রমান করা যায় কোনো লোহার দন্ডতে তড়িৎ প্রবাহ করলে লোহাটি চুম্বকে পরিণত হয়।

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) বৈদ্যুতিক পাখায় রেগুলেটর ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো-

(ক) পাখার আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি

(খ) শব্দ কমানো

(গ) গতি নিয়ন্ত্রণ

(ঘ) বিদ্যুৎ খরচ কমানে

উত্তর :

(গ) গতি নিয়ন্ত্রণ

(২) চৌম্বক ধর্মের উপর ভিত্তি করে নিচের কোন মৌলসমূহ একই দল

(ক) নিকেল, সিলভার, কপার

(খ) স্বর্ণ, কোবাল্ট, সিতার

(গ) কোবাল্ট, লোহা, নিকেল

(ঘ) লোহা, পারদ, অ্যালুমিনিয়াম

উত্তর :

(গ) কোবাল্ট, লোহা, নিকেল

নিচের চিত্র দুটো ভালোভাবে লক্ষ কর এবং ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও।

(৩) A চিত্রের বৈশিষ্ট্য হলো- এটি

(i) চার্জ নিরপেক্ষ

(ii) ধনাত্মক চার্জযুক্ত

(iii) চার্জের ভারসাম্যহীন

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i

(খ) ii

(গ) iii

(ঘ) ii iii

উত্তর :

(ক) i

(8) A B চিত্রের ক্ষেত্রে-

(ক) A ঋনাত্মক চার্জযুক্ত

(খ) B খনাত্মক চার্জযু

(গ) AB এর মধ্যে আকর্ষণ হয়

(ঘ) A B এর মধ্যে বিকর্ষণ হয়

উত্তর :

(গ) Aও B এর মধ্যে আকর্ষণ হয়

সৃজনশীল প্রশ্ন :

(১) সামিহার নিকট একটি দণ্ড চুম্বক আছে। সে ঘর্ষণ প্রক্রিয়ার একটি চুম্বক ও বৈদ্যুতিক পদ্ধতিতে আরেকটি চুম্বক তৈরি করুন।

(ক) চৌম্বক পদার্থ কাকে বলে?

উত্তর :

যে সকল পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে বা যে সকল পদার্থ চুম্বকের দিকে আকর্ষিত হয়, সেই সব পদার্থকে চৌম্বক পদার্থ  বলে। যেমন – লোহা, কোবাল্ট, নিকেল।

(খ) পৃথিবী একটি বিরাট চুম্বক, ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : পৃথিবী একটি বিরাট চুম্বক এ কথা সত্য। কারণ আমাদের পৃথিবীতে একটি চুম্বকের মতো দুটি মেরু আছে। আমাদের পৃথিবীর চারিদিকে ঘিরে রয়েছে একটি শক্তিশালী চৌম্বকীয় বলয় আর এই বলয়টি তৈরী হয়েছে আমাদের পৃথিবীর কেন্দ্রের জন্য। আমাদের পৃথিবী নিজের চারিদিকে অনবরত ঘুরে চলেছে এর সঙ্গে ঘুরছে পৃথিবীর তিনটি আস্তরণ যথা ভূত্বক, গুরুমণ্ডল, এবং কেন্দ্র। আর আমরা জানি যে আমাদের পৃথিবীর কেন্দ্র তৈরী হয়ে হয়েছে বিভিন্ন লৌহ উপাদান দিয়ে। তাই পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে এর কেন্দ্রমন্ডল ও গুরুমণ্ডলের মধ্যে প্রবল ঘর্ষণের সৃষ্টি হচ্ছে এর ফলস্বরূপ পৃথিবীর চারিদিকে উৎপন্ন হচ্ছে একটি শক্তিশালী চুম্বকীয় বলয়। এই কারণেই পৃথিবী মহাআকাশের সকল বস্তূকে আকর্ষণ এবং বিকর্ষণ করে চলেছে। আমাদের পৃথিবীর এই চুম্বকীয় গুনের জন্যই আমরা পৃথিবীতে থাকতে পারি এবং আমাদের পৃথিবীতে বায়ুমণ্ডল সৃষ্টি হতে পেরেছে। তাই সবদিক বিচার করে বলা যায় যে আমাদের পৃথিবী একটি  বিশাল চুম্বক।

(গ) ১ম চুম্বক তৈরির কৌশল বর্ণনা কর।

উত্তর :

১ম চুম্বক তৈরির কৌশল  : এই পদ্ধতিতে যে কোনো একটি চৌম্বক পদার্থ যেমন লোহার দন্ডকে নিতে হবে। এবার এই লোহার দন্ডটিকে এক প্রান্ত থেকে কোনো প্রান্ত পর্যন্ত সমান্তরাল ভাবে একটি  যেকোন চুম্বকের একটি মেরু দিয়ে ঘষা শুরু করো। এই ভাবে লোহার দন্ডটিকে আরেকটি চুম্বকের দ্বারা  অনেক্ষন ঘষলে লোহার দন্ডটিতে চুম্বকের মতো আকর্ষণকারী ক্ষমতা চলে আসবে। এই লোহার দন্ডটিকে এখন ছোট ছোট লোহার টুকরোর সামনে আনলে লোহার টুকরোগুলি লোহার দন্ডটির সাথে যুক্ত হয়ে যাবে। বা অন্য কোনো চুম্বকের বিপরীত মেরুর সামনে আনলে বিকর্ষণ করবে।

(ঘ) ২য় প্রকারের চুম্বকটি শক্তিশালী হলেও ক্ষণস্থায়ীউক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : ২য় প্রকারের চুম্বক অর্থাৎ বিদ্যুৎ প্রবাহের মাধ্যমে তৈরী চুম্বক যা ইলেক্ট্রোম্যাগনেট নামেও বেশ পরিচিত। যে কোনো চৌম্বকীয় পদার্থের উপর বৈদ্যুতিক তারের বেষ্টনীর তৈরী করে তার মধ্যে তড়িৎ প্রবাহ করলে সেই চৌম্বক পদার্থটি চুম্বকে পরিণত হয়ে হয়। এই প্রকারের চুম্বক অত্যন্ত শক্তিশালী হয়। বৃহদ আকারের মেশিনে এই প্রকারের চুম্বক ব্যবহার হয়। যেমন ম্যাগনেটিক ট্রেন, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ক্রেন ইত্যাদি। কিন্তু চুম্বকের একটি দুর্বলতা আছে। এই প্রকারের চুম্বক ক্ষণস্থায়ী। আরো বিশ্লেষণ করে বললে, যতক্ষণ চৌম্বক পদার্থটিতে তড়িৎ প্রবাহ থাকবে ততক্ষন পদার্থীটি চুম্বক হিসেবে কাজ করবে। যেই মাত্র তড়িৎ প্রবাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে তখনি পদার্থটি আবার চুম্বক থেকে চৌম্বকে পরিনত হয়ে যাবে। অর্থাৎ তড়িৎ প্রবাহ থাকলে পদার্থটি অন্য চৌম্বক পদার্থকে আকর্ষণ করবে আর তড়িৎ প্রবাহ বিচ্ছিন্ন হলেই এর আকর্ষণ ক্ষমতা হারিয়ে যাবে।

(২)

(ক) স্থির বিদ্যুৎ কাকে বলে?

উত্তর : কোনো বস্তূকে অনেক্ষন ঘষলে সেই পদার্থটিতে খুব সামান্য পরিমানে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় কিন্তু কোনো কিছু একে স্পর্শ করলে সেই সামান্য পরিমানে সৃষ্টির বিদ্যুৎ সেই বস্তূ  থেকে স্পর্শিত বস্তূর মধ্যে চলে যায়। তাই বলা যায় যে “ঘর্ষণের ফলে কোনো বস্তূতে যে সামান্য পরিমান বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় বা সঞ্চিত হয়  তাকেই স্থির বিদ্যুৎ বলে। যেমন – কোনো প্লাস্টিকের বোর্ড বা স্কেলকে যদি কোনো কাপড়ের টুকরো বা নিজের চুলের মধ্যে ঘষা হয় তাহলে সেই প্লাস্টিকের বোর্ড বা স্কেলে খুব সামান্য পরিমাণে বিদ্যুৎ জমা হয়। এই ঘটনাটি প্রমান করা যায় একটি ছোট্ট পরীক্ষার মাধ্যমে। প্রথম কতগুলো কাগজের টুকরো নাও এরপর একটি প্লাস্টিকের স্কেল বা বোর্ডকে খুব ভালো করে ও জোরে জোরে কাপড়ের মধ্যে বা চুলের মধ্যে ঘষে কাগজের সেই টুকরোর গুলোর উপরে আনলে দেহ যাবে যে কাগজের টুকরোগুলি প্লাস্টিকের স্কেলের মধ্যে আটকে যাচ্ছে। এর থেকে প্রমান হওয়ায় হয় যে ঘর্ষণের ফলে প্লাস্টিকের স্কেলের মধ্যে বিদ্যুৎ সঞ্চিত বা উৎপন্ন হয়েছে। কারণ ধনাত্মক তড়িৎ সবসময় ঋণাত্মক তড়িতের দিকে আকর্ষিত হয়। এই স্থির বিদ্যুৎকে স্ট্যাটিক ইলেক্ট্রিসিটিও বলা হয়।

(খ) ধাতু বিদ্যুৎ পরিবাহী হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : সকল ধাতুতে ইলেক্ট্রন মুক্ত অবস্থায় থাকে। ফলে বিদ্যুতের ধনাত্মক (+) ও ঋণাত্মক (-) ইলেক্ট্রন গুলো এই মুক্ত ইলেক্ট্রনের মধ্যে আকর্ষিত হয় এবং সহজেই বাধাহীন ভাবে  প্রবাহিত হতে পারে। এই কারণে প্রায় সকল প্রকার ধাতুই বিদ্যুতের সুপরিবাহী হয়।

(গ) ১ নম্বর চিত্রের যন্ত্রের কার্যাবলি বর্ণনা কর ।

উত্তর : ১ নম্বর চিত্রের যন্ত্রটি একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব। বৈদ্যুতিক বাল্বের কার্য প্রণালী খুবই সরল। বৈদ্যুতিক বাল্ব একটি কাচের স্বচ্ছ টিউব দিয়ে তৈরী। এই টিউবটির বাইরে বিদুৎ প্রবাহের জন্য একটি ধনাত্মক (+) ও একটি ঋণাত্মক (-) প্রবাহ পথ থাকে। এই প্রবাহ পথ ধাতু দিয়ে তৈরী থাকে। এই ধনাত্মক ও ঋণাত্মক বিদ্যুৎ প্রবাহের দুই প্রান্তের মাঝে থাকে টাংস্টেন ধাতুর তৈরী একটি তারের কুন্ডলি। একে বাল্বের ফিলামেন্ট বলে। এই ফিলামেন্ট তড়িৎ শোষণ করে প্রচুর পরিমানে তাপ ও উজ্বল আলো উৎপন্ন করে। এই ভাবে বৈদ্যুতিক বাল্ব বিদ্যুৎশক্তিকে তাপশক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং আলো উৎপন্ন করে।

(ঘ) ২ নম্বর চিত্রে দুই ধরনের বিদ্যুতের উপস্থিতি লনীয়। ক্ষেত্র উল্লেখপূর্বক বিশ্লেষণ কর।

উত্তর :

২ নম্বর চিত্রে ব্যাটারির (+) দিকে ধনাত্মক তড়িৎ বা বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়েছে এবং (-) দিকে ঋণাত্মক বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়েছে। কারণ কার্যশীল বিদ্যুত উৎপন্ন করতে গেলে আমাদের ধনাত্মক ইলেক্ট্রন ও ঋণাত্ত্বক ইলেক্ট্রন উভয়ের প্রয়োজন হয়। তাই প্রদপ্ত চিত্রের ব্যাটারিতে এক দিকে ধনাত্মক (+) এবং অন্যদিকে ঋণাত্মক (-) বিদ্যুৎ উপস্থিত থাকে। আর উভয় প্রকার ইলেক্ট্রনের সমন্বয়ে সকল বৈদ্যুতিক যন্ত্র কার্যশীল হয়।

 

More Chapters Solutions :  

Updated: October 10, 2023 — 2:00 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *