NCTB Class 7 Science Bengali Version Chapter 4 শ্বসন Solution

NCTB Class 7 Science Bengali Version Chapter 4 শ্বসন Solution

Bangladesh Board Class 7 Science Solution Chapter 4 শ্বসন Solution  Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞান বইয়ের চতুর্থ অধ্যায় শ্বসন অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।

NCTB Solution Class 7 Chapter 4 শ্বসন :

Board NCTB Bangladesh Board
Class 7
Subject Science
Chapter Four 
Chapter Name শ্বসন

শ্বসন অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :

NCTB Class 7 Science Bengali Version Chapter 4 শ্বসন Solution

শূন্যস্থান পূরণ কর :

(১) __ খাদ্য তৈরি হয় কিন্তু __ খাদ্য জারিত হয়।

(২) জীবকোষের __  নামক সাইটোপ্লাজমিয় অঙ্গাণুকে কোষের শক্তিঘর বলে।

(৩) ফুসফুস অসংখ্য __ দ্বারা গঠিত।

(8) __ একটি ছোঁয়াচে রোগ।

(৫) শ্বসন একটি __ প্রক্রিয়া।

উত্তর :

(১) __ খাদ্য তৈরি হয় কিন্তু __ খাদ্য জারিত হয়।

(২) জীবকোষের মাইটোকন্ড্রিয়া নামক সাইটোপ্লাজমিয় অঙ্গাণুকে কোষের শক্তিঘর বলে।

(৩) ফুসফুস অসংখ্য পর্দা বা ঝিল্লি দ্বারা গঠিত।

(8) হাম একটি ছোঁয়াচে রোগ।

(৫) শ্বসন একটি বিপাকীয় প্রক্রিয়া।

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : 

(১) অন্তঃশ্বসন কাকে বলে?

উত্তর : দেহের অভ্যন্তরের কোষে অক্সিজেন মিশ্রিত হয়ে যখন গতিশক্তি ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয় একেই অন্তঃশ্বসন বলে।  মানুষের  ফুসফুসে মধ্যে বাইরে থেকে  অক্সিজেন দেহের ভেতরে প্রবেশ করে এবং রক্তের   সাহায্যে কোষে জড়িত হয়ে শক্তি উৎপন্ন করে। এই পক্রিয়ায় যে শ্বসন সংগঠিত হয় তাকে অন্তঃশ্বসন বলে। এই শ্বসন প্রক্রিয়াটি প্রাণীদেহে বিশেষ ভাবে পরিলক্ষিত হয়।

(২) নিউমোনিয়া রোগের কারণ ও লক্ষণ কী ?

উত্তর : অত্যাধিক ঠান্ডা লাগার কারণে বা আমাদের অত্যন্ত শীতল হয়ে গেলে  নিউমোনিয়া রোগ ক্ষয়।   এই রোগটি জীবদেহের ফুসফুসে হয়। এই রোগটি সরাসরি হয় না। হাম, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগের পর যদি আমাদের অত্যন্ত ঠান্ডা লাগার কারণে আমাদের শরীর এই রোগে আক্রান্ত হয়।

নিউমোনিয়া রোগের লক্ষন : 

(১) আমাদের শরীর নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হলে আমাদের কাশি ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

(২) আক্রান্তের কিছু দিন অন্তর অন্তর জ্বর হয়।

(৩) রোগীর শ্বাস গ্রহণ করার সময় নাকের ছিদ্র বড়ো হয়।

(৪) রোগীর কাশির সময় বুকে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করে।

(৩) শ্বসনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ কর।

উত্তর : শ্বসন জীবজগতের অত্যাবশক একটি পক্রিয়া। সমস্ত জীবগত বেঁচে থাকার জন্য শ্বসন পক্রিয়ার ওপর  নির্ভরশীল। জীবদেহে প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপন্ন হয় শ্বসন পক্রিয়া থেকে। জীবজগতের সমস্ত প্রাণী ও উদ্ভিদের শ্বসন প্রক্রিয়াটি প্রায় একইরকমের। শুধু অক্সিজেন ও  কার্বনডাই অক্সাইড গ্যাসের গ্রহণ ও বর্জনের প্রক্রিয়াটি ভিন্ন হয়। উদ্ভিদ থেকে প্রাণী সকল প্রকার জীব নিজেদের দেহে শক্তি উৎপন্ন করে শ্বসন পক্রিয়ার সাহার্য্যে। প্রত্যেক জীবের শ্বাসপ্রশ্বাস এই পক্রিয়ার মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। তাই সকল জীব বেঁচে থাকার জন্য এবং দেহে শক্তি উৎপন্ন করার জন্য শ্বসন পক্রিয়ার ওপর নির্ভর করে।

(৪) বায়ুথলির কাজ উল্লেখ কর।

উত্তর : ফুসফুসের একটি গুরুপ্তপূর্ণ অংশ হলো বায়ুথলি। ফুসফুসের এই বায়ুথলি গুলি এ্যাপিথেলিয়াল কোষ দ্বারা গঠিত। এই কোষগুলো কৌশিক জালিকা দিয়ে বেষ্টিত থাকে। এই বায়ু থলিগুলির প্রধান কাজ হলো নাসারন্ধের ভেতর দিয়ে গৃহীত বায়ুকে সঞ্চিত করে সেখান থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করা এবং কার্বনডাই অক্সাইড ও আরো বা বিভিন্ন অদরকারি গ্যাস গুলোকে শরীরের নাসারন্ধের মাধ্যমে পুনরায় বাইরে বের করে দেওয়া। প্রাণীরা যখন শ্বাস গ্রহণ করে তখন এই  বায়ুথলি গুলি বেলুনের মতো ফুলে উঠে এবং শ্বাস ছেড়ে দেবার সময় আবার সংকুচিত হয়ে যায়। ফুসফুসের এই বায়ুথলি গুলির জন্যই ফুসফুস প্রকৃতি থেকে শ্বাস গ্রহণ ও পরিত্যাগ করতে সক্ষম হয়। প্রাণীদেহের ফুসফুসের মুখ্যকাজটি এই বায়ুথলির  সাহার্য্যেই সম্পন্ন হয়।

(৫) উদ্ভিদ ও প্রাণিদেহে শ্বসন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর।

উত্তর :

উদ্ভিদ শ্বসন প্রক্রিয়া : উদ্ভিদের শ্বসন পক্রিয়া জীবজগতে সবচেয়ে সরল। উদ্ভিদের শ্বসন পক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য  কোনো নির্দিষ্ট শ্বসন অঙ্গ নেই। উদ্ভিদের পাতার পত্ররন্ধ, কাণ্ডের লেন্টিসেল এবং অন্তকোসের মাধ্যমে উদ্ভিদে শ্বসন পক্রিয়া সম্পন্ন হয়। জলে নিমজ্জিত উদ্ভিদগুলি দেহতলের সাহার্য্যে শ্বসন কার্য সম্পন্ন করে। উদ্ভিদ তার বিভিন্ন অঙ্গের মাধ্যমে সব শ্বসন কার্য সম্পন্ন করে। উদ্ভিদের পাতা ও মূল উদ্ভিদের শ্বসন কার্য্যে মুখ্য ভূমিকা পালন করে।

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : 

(১) কোনটি উদ্ভিদের শ্বসন অঙ্গের নয়?

(ক) ত্বক

(গ) রক্ষীকোষ

(খ) লেন্টিসেল

(ঘ) পত্ররন্দ্র

উত্তর :

(ক) ত্বক

(২) নিম্নশ্রেণির প্রাণীরা শ্বাসকার্য চালায় –

(i) ফুলকা ও ত্বকের সাহায্যে

(ii) ত্বক ও ট্রাকিয়ার মাধ্যমে

(iii)  ফুসফুস ও ফুলকার সাহায্যে

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i

(গ) i ii

(খ) ii

(ঘ) i iii

উত্তর :

(খ) ii

উদ্দীপকটি লক্ষ কর এবং ৩, ৪ ও ৫ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:

(৩) W চিহ্নিত অংশটির নাম কী?

(ক) এ্যাজমা

(খ) ব্রঙ্কাইটিস

(গ) নিউমোনিয়া

(ঘ)  যক্ষা

উত্তর :

(খ) ব্রঙ্কাইটিস

(৪) উদ্দীপকের কোন অংশটিতে O2CO2 এর বিনিময় ঘটে?

(ক) V

(খ) W

(গ) X

(ঘ) Y

উত্তর :

(ঘ) Y

(৫) V এর সংক্রমণে কোন রোগ হয় ?

(ক) এ্যাজমা

(খ) ব্রংকাইটিস

(গ) নিউমোনিয়া

(ঘ) যক্ষ্মা

উত্তর :

(ক) এ্যাজমা

সৃজনশীল প্রশ্ন :

(ক) প্লুরা রা কী?

উত্তর : প্লুরা ফুসফুসের প্যারাইটাল ও ভিসেরাল স্তরের মধ্যবর্তি স্থানকে প্লুরা বলে। প্লুরা ফুসফুসের একটি আবরণী স্তর। এই  স্তরটি ফুফুসের সমগ্রভাগকে আবৃত করে থাকে।

(খ) নিউমোনিয়া একটি মারাত্মক রোগ- ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : মানব শরীরে হাম, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর প্রচন্ড ঠান্ডা লাগলে শরীরে নিউমোনিয়া রোগ হয়। নিউমোনিয়া রোগটি শিশুদের জন্য অত্যন্ত ভাবে হানিকারক। এই রোগটি দেহের অন্যান অঙ্গের কার্য প্রণালীকে বাধা দেয় এবং দীর্ঘদিন এই রোগে আক্রান্ত থাকলে শিশুদের চোখ, কান,  ইত্যাদি অন্যকে অকেজো করে দিতে পারে। তাই এই রোগের   সঠিক সময়ে চিকিৎসা করা খুবই আবশ্যক। নিউমোনিয়া রোগটি ফুসফুসে দেখা যায়। এই আক্রান্ত রোগীর ঘন ঘন জ্বর হয়। কাশি ও শ্বাসকষ্ট এই রোগের একটি উপসর্গ। এই আক্রান্ত রোগী শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করে কারণ নিউমোনিয়া ফুসফুসের মারাত্বক ভাবে ক্ষতিসাধন করে। এই রোগটি বিশেষ ভাবে শিশুদের মধ্যে পরিলক্ষিত হয়।

(গ) চিত্রে সঙ্ঘটিত প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা কর।

উত্তর :

প্রদপ্ত চিত্রে সংগঠিত প্রক্রিয়াটি মানব দেহের শ্বসন প্রক্রিয়াকে প্রকাশ করেছে। এই প্রক্রিয়াটি মানব জীবনের জন্য একটি অত্যন্ত আবশ্যক। শ্বসনের এই পক্রিয়ায় মাধ্যমে মানব দেহে শক্তি উৎপন্ন হয় এবং শ্বাসকার্য সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হয়। নিম্নে চিত্রে প্রদপ্ত প্রক্রিয়াটি নিয়ে আলোচনা করা হলো।

মানব দেহের শ্বসন পক্রিয়া : 

মানব দেহের শ্বসন প্রক্রিয়াটি একটি জটিল পক্রিয়া। মানব দেহে শ্বসন প্রক্রিয়াটি বিভিন্ন অঙ্গের সমন্বয়ে সম্পাদিত হয়। মানব দেহে শ্বসনকার্যটিকে বিভিন্ন ধাপে ভাগ করা হয়েছে। মানব দেহের নাক বা নাসারন্ধ্রের মাধ্যমে বায়ু প্রবেশ করে শ্বাসনালিতে পৌঁছয়। এরপর সেই শ্বাসনালী থেকে ফুসফুসে প্রবেশ করে। এরপর ফুসফুসের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সেই বায়ু শোষিত হয় এবং বায়ু থেকে অক্সিজেনকে আলাদা ভাবে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে প্রেরণ করা হয় রক্তের মাধ্যমে। এরপর সেই সব অঙ্গে অক্সিজেন জড়িত হয়ে শক্তি উৎপন্ন হয় এবং সেখানে উৎপন্ন কার্বনডাই অক্সাইড গ্যাস রক্তের মাধ্যমে আবার ফুসফুসে ফিরে আসে এবং নাসারন্ধ্রের মাধ্যমে বাইরে নির্গত হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াটি মানব  দেহে অনবরত চলতে থাকে বিরামহীন ভাবে।

(ঘ) F উপাদানটি E অংশে প্রবেশের ফলে সৃষ্ট সমস্যা প্রতিরোধের উপায়গুলো বিশ্লেষণ কর।

উত্তর : F উপাদানটি E অংশে প্রবেশ করলে E অংশটিতে বিভিন্ন সমস্যা বা রোগ সৃষ্টি হয়। F উপাদানগুলোকে E অংশে প্রবেশ করা থেকে প্রতিরোধের জন্য নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। নিম্নে আলোচনা করা হলো –

(১) ধুলোবালিও যুক্ত পরিবেশে মুখে ও নাকে সুরক্ষিত মাস্ক পড়া উচিত।

(২) দূষিত এলাকা থেকে দূরে থাকা

(৩)  F উপাদান E অংশে গেলে ব্রঙ্কাইটিস রোগ হতে পারে। তাই ধুলো বালি ও ধূমপান থেকে সৃষ্ট ধোয়ার আশেপাশে না থেকে তার থেকে দূরে সরে  যাওয়া।

(৪) শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়ার সময় N ৯৫ ফিল্টার যুক্ত ম্যাক্স ব্যবহার করা।

(২) (ক) শ্বসন কী?

উত্তর : জীবদেহে বিভিন্ন অঙ্গের মাধ্যমে অক্সিজেনে প্রবেশ ঘটিয়ে কোষের মধ্যে অক্সিজেন ও খাদ্যপুষ্টির বিক্রিয়া থেকে তাপশক্তি ও গতিশক্তি উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াটিকে শ্বসন বলে। শ্বসনের সাহার্য্যে উদ্ভিদ ও সকল প্রাণী তাদের প্রাণশক্তি অর্জন করে। এই পক্রিয়ার মাধ্যমেই জীবদেহের খাদ্য থেকে সংগৃহিত পুষ্টিকে শ্বাসপ্রশ্বাসের সঙ্গে গৃহীত অক্সিজেনের মধ্যে বিক্রিয়া  ঘটিয়েই সকল জীবদেহে প্রয়োজনীয় গতিশক্তি ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।

(খ) পত্ররন্ধ কীভাবে শ্বসনে সাহায্য করে? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্ভিদের শ্বসন কার্যে কাণ্ডের পাতা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। উদ্ভিদের দেহে উৎপন্ন শক্তির মুখ্য উৎস হলো সালোকসংশ্লেন পক্রিয়া। আর এই প্রক্রিয়াটি উদ্ভিদের পাতায় সম্পন্ন হয়। পাতার পত্ররন্ধ্রের রক্ষীকোষগুলো পত্ররন্ধ্রকে খোলা ও বন্ধ করতে সাহার্য্য করে ফলে প্রকৃতি থেকে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন এই পত্ররন্ধ্রের মধ্যে দিয়ে গৃহীত হয় এবং পাতার রক্ষীকোষে ক্লোরোফিল নামক একধরণের সবুজ রঞ্জক থাকে যা অক্সিজেন, খাদ্য ও সূর্যালোকের আলোকরশ্মিকে একত্রিত করে উদ্ভিদের জন্য প্রয়জনীয় তাপশক্তি ও গতিশক্তি উৎপন্ন করে। এই ভাবে পত্ররন্ধ গুলি উদ্ভিদের শ্বসন কার্যে সাহার্য্য করে।

(গ) Y Z এর মধ্যে কোনটি X এর উপাদান সরাসরি ব্যবহার করে ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : Y ও Z এর মধ্যে Y অর্থাৎ সবুজ উদ্ভিদ X উপাদানকে সরাসরি গ্রহণ করতে সক্ষম। Z বিভিন্ন মাধমের সাহার্য্যে X  এর উপাদানকে গ্রহণ করে থেকে। উদ্ভিদের সরাসরি সূর্য থেকে আগত আলোকরশ্মিক ব্যবহার করার প্রক্রিয়াটি নিম্নে ব্যাখ্যা করা হলো।   –

উদ্ভিদের পাতার পত্ররন্ধে একধরণের সবুজ রঞ্জক উপস্থিত থাকে। এই রঞ্জকগুলি ক্লোরোফিল নাম পরিচিত। ক্লোরোফিল নামক এই রঞ্জকগুলি সূর্যের থেকে আগত আলোকরশ্মিকে সরাসরি উদ্ভিদের খাদ্যে আবদ্ধ করতে পারে। উদ্ভিদের পাতায় যখন সূর্য রশ্মি পরে তখন উদ্ভিদের পাতার পত্ররন্ধ্র গুলি রক্ষীকোষের সাহার্য্যে মুক্ত অবস্থায় এসে পরিবেশের থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং ক্লোরোফিলের মাধ্যমে সংগৃহিত সূযালোকের সাথে বিক্রিয়া ঘটিয়ে তাপশক্তি ও গতিশক্তি উৎপন্ন করে। এবং এই পক্রিয়া থেকে উৎপন্ন বর্ধিত শক্তি উদ্ভিদে ফল  হিসেবে  সঞ্চিত হয়ে যায়। এবং উদ্ভিদের শ্বসন প্রক্রিয়াটিও সম্পন্ন হয়।

 

More Chapters Solutions :  

Updated: October 7, 2023 — 5:12 am

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *