NCTB Class 8 Science Bengali Version Chapter 7 পৃথিবী ও মহাকর্ষ Solution

NCTB Class 8 Science Bengali Version Chapter 7 পৃথিবী ও মহাকর্ষ Solution

Bangladesh Board Class 8 Science Solution Chapter 7 পৃথিবী ও মহাকর্ষ Solution  Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত অষ্টম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইয়ের সপ্তম অধ্যায় পৃথিবী ও মহাকর্ষ অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।

NCTB Solution Class 8 Chapter 7 পৃথিবী ও মহাকর্ষ : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 8
Subject Science
Chapter Seven 
Chapter Name পৃথিবী ও মহাকর্ষ

পৃথিবী ও মহাকর্ষ অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :

NCTB Class 8 Science Bengali Version Chapter 7 পৃথিবী ও মহাকর্ষ Solution

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন :

(১) দুটি কতুর মধ্যবর্তী দূরত্ব তিনগুণ বাড়ালে এদের আকর্ষণ বলের কী পরিবর্তন হবে এবং কেন পরিবর্তন হবে?

উত্তর : দুটি বস্তূর মধ্যবর্তী দূরত্ত্ব যদি তিনগুন বৃদ্ধি পায় তাহলে বস্তূ দুটির মধ্যেকার আকর্ষণ বলও তিনগুন হ্রাস পাবে। কারণ মহাবিশ্বের সকল বস্তূ পরমাণু দিয়ে গঠিত আর দুটি পরমাণু সবসময় একে অপরের দিকে আকর্ষিত হতে থাকে। তাই যদি বস্তূ দুটিকে পরস্পরের কাছে নিয়ে আসা হয় তাহলে এদের আকর্ষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং দূরে সরিয়ে নিলে আকর্ষণ ক্ষমতা হ্রাস পাবে।

(২) অভিকর্ষজ ত্বরণ বলতে কী বোঝায় ?

উত্তর : অভিকর্ষ বলের প্রভাবে কোনো বস্তূর বেগের পরিমানের যে বৃদ্ধি ঘটে থাকে অভিকর্ষ ত্বরণ বলে। পৃথিবী প্রত্যেক বস্তূকে নিজের কেন্দ্রের দিকে আকর্ষিত করে এর ফলে কোন বস্তূ মুক্তভাবে উপর থেকে নিচে পড়ার সময় পৃথিবীর কেন্দ্রের অভিকর্ষ বলের প্রভাবে এর বেগের যে বৃদ্ধি ঘটে তাকে পৃথিবীর অভিকর্ষ ত্বরণ বলে। পৃথিবীর অভিকর্ষ ত্বরণের হার হলো ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড।

(৩) ভর ও ওজনের মধ্যে তিনটি পার্থক্য লেখ।

উত্তর :

ভর : 

(১) কোনো বস্তূর মধ্যে পদার্থের পরিমাণকে বস্তূর ভর বলে।

(২) কোনো বস্তূর ভর সকল পরিস্থিতে একই থাকে অর্থাৎ বস্তুর আকার, গতি বা অবস্থান পরিবর্তন হলেও বস্তূর ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না।

(৩) ভরের আন্তর্জাতিক একক হলো কিলোগ্রাম।

ওজন : 

(১) কোনো বস্তূর উপর বলকে ওই বস্তূর ওজন বলে। অর্থাৎ বস্তূটিকে পৃথিবী যে পরিমান বল দ্বারা নিজের কেন্দ্রের আকর্ষণ করছে তাকে ওই বস্তূর ওজন বলে।

(২) বস্তূর ওজন সর্বদা পরিবর্তনশীল অর্থাৎ বস্তূর অবস্থান, গতি বা আকারের পরিবর্তন ঘটলে বস্তূটির ওজনেরও পরিবর্তন ঘটে।

(৩) ওজনের আন্তর্জাতিক একক হলো নিউটন।

(৪) দাড়িপাল্লায় মাপলে কোনো বস্তুর ভর পৃথিবী ও চাঁদে সমান হবে কেন? ব্যাখ্যা করো ।

উত্তর : কোনো বস্তূর ভর ওই বস্তূর মধ্যে পদার্থের পরিমাণকে বলে। অর্থাৎ কোনো বস্তূতে উপস্থিত মোট পদার্থের পরিমাণকে ওই বস্তূর ভর বলে। বস্তূর ভর পরিবর্তনশীল নয়। অর্থাৎ কোনো বস্তূর অবস্থান, আকার বা গতির পরিবর্তন ঘটিয়ে বস্তূর ভরের পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তাই যদি কোনো বস্তূকে দড়িপাল্লার সাহার্য্যে চাঁদে ও পৃথিবীতে মাপা হয় তাহলে উভয় স্থানেই বস্তূটির ভর একই থাকবে।

(৫) পৃথিবীর মেরু অঞ্চল ও বিষুব অঞ্চলে একই বস্তুর ওজনে পার্থক্য দেখা যায় কেন ?

উত্তর : কোনো বস্তূর ওজন নির্ভর করে পৃথিবীর আকর্ষণ ক্ষমতার উপর। অর্থাৎ কোন বস্তূকে পৃথিবী তার কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করার জন্য যা বল প্রয়োগ করে তাই ওই বস্তূর ওজন হিসেবে বিবেচিত হয়। তাই যেহেতু আমাদের পৃথিবী সম্পূর্ণ গোলাকার নয় কিছুটা ডিম্বাকার তাই পৃথিবীর মেরু অঞ্চলে পৃথিবীর আকর্ষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে বস্তূর ওজন বৃদ্ধি পায়। আবার বিষুব অঞ্চলের দিকে পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ বল কমতে শুরু করে তাই বস্তূরও ওজন হ্রাস পায়। এই ঘটনার মূল কারণ হলো পৃথিবীর ব্যাসার্ধ। পৃথিবীর ব্যাসার্ধ মেরু অঞ্চলের দিকে কম তাই সেখানে মধ্যাকর্ষণ বলের শক্তি বৃদ্ধি পায়। অপরদিকে, বিষুব অঞ্চলের দিকে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ বেশি ফলে এখানে পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি কিছুটা হ্রাস পায়। আর মধ্যাকর্ষণ শক্তির এই তারতম্যের জন্যই পৃথিবীর এই দুটি অঞ্চলে বস্তূর ওজনের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়।

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) ওজনের একক কী ?

(ক) গ্রাম

(গ) কুইন্টাল

(খ) কিলোগ্রাম

(ঘ) নিউটন

উত্তর :

(খ) কিলোগ্রাম

(২) বস্তুর ভরের ক্ষেত্রে কোন বিবৃতিটি সঠিক ?

(ক) অবস্থানের পরিবর্তনে বস্তুর ভর পরিবর্তিত হয়

(খ) বস্তুর উপর পৃথিবীর আকর্ষণ বলই ভর

(গ) বস্তুর মধ্যে পদার্থের মোট পরিমাণই ভর

(ঘ) ভরের একক নিউটন

উত্তর :

(গ) বস্তুর মধ্যে পদার্থের মোট পরিমাণই ভর

নিচের চিত্র হতে ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

(৩) P Q এর মধ্যকার আকর্ষণ বল নির্ভর করে-

(i) বস্তু দুটির ভরের উপর

(ii) মধ্যবর্তী দূরত্বের উপর

(iii) মাধ্যমের প্রকৃতির উপর

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i ii

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ক) i ও ii

(৪) বস্তুদ্বয়ের ভরের গুণফল ৩৬০০ গ্রাম হলে বলের কী পরিবর্তন হবে?

(ক) অর্ধেক হবে

(খ) দ্বিগুণ হবে

(গ) তিনগুণ হবে

(ঘ) চারগুণ হবে

উত্তর :

(খ) দ্বিগুণ হবে

সৃজনশীল প্রশ্ন :

(১) নুহা তাদের বাসায় পাঁচতলার ছাদে উঠে ৫০ গ্রাম ভরের একটি পাথর এবং এক টুকরা কাগজ একই সাথে নিচে ফেলে দিল। মাটিতে দাঁড়ানো নুহার ছোট ভাই লক্ষ করল, পাথরটি কাগজের আগেই মাটিতে পৌঁছায়।

(ক) অভিকর্ষ কী?

উত্তর : পৃথিবী সকল বস্তূকে নিজের কেদ্রের চারিদিকে আকর্ষণ করে একে অবিকর্ষ বলে। পৃথিবীর উপরে অবস্থিত সকল বস্তূকে পৃথিবী নিজের কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে, তাই গাছের ফল সবসময় মাটিতে পরে,  কোনো কিছু উপরে ছুড়লে তা আবার নিজে এসে পরে, এই সবই সম্ভব হয় পৃথিবীর অভিকর্ষের দ্বারা। অর্থ্যাৎ পৃথিবী যে বলের দ্বারা সকল বস্তূকে নিজের কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে তাকে অভিকর্ষ বল বলে। অভিকর্ষ বলের একক হলো G।

(খ) অভিকর্ষজ ত্বরণ বলতে কী বোঝায় ?

উত্তর : পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের দ্বারা কোনো বস্তূ যে গতিবেগে মাটিতে এসে পরে তাকে অভিকর্ষ   ত্বরণ বলে। পৃথিবী সকল বস্তূকে অভিকর্ষ বলের দ্বারা  নিজের কেদ্রের দিকে আকর্ষণ করে চলেছে। তাই যখন কোনো বস্তূ পৃথিবীর এই অভিকর্ষ বলের দ্বারা আকর্ষিত হয় তখন সেই বস্তূটির বেগেরও পরিবর্তন ঘটে। তাই বলা যায় পৃথিবী অভিকর্ষ বলের জন্য কোনো বস্তূর যে পরিমান বেগ বৃদ্ধিপায় সেই বেগকে পৃথিবীর অবিকর্ষ ত্বরণ বলে। পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের জন্য কোনো বস্তূ বেগ প্রতি সেকেন্ডে ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড করে বৃদ্ধি পায়। এই বেগকে বস্তূটির অভিকর্ষ ত্বরণ বলে।

(গ) পাথরটির ওজন নির্ণয় করো।

উত্তর : পাথরটির ওজন হবে ৪.৯০ নিউটন। কারণ পাথরটির ভর ৫০ গ্রাম এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ ত্বরণ  ৯.৮ মিটার/ সেকেন্ড। তাই পাথরটির ওজন ৫০ x ৯.৮ = ৪.৯০ নিউটন।

(ঘ) পাথরটি আগেই মাটিতে পড়ার কারণ বিশ্লেষণ করো।

উত্তর : সকল বস্তূকে পৃথিবী সামনে অভিকর্ষ বা মধ্যাকর্ষন বল দ্বারা আকর্ষিত করে কিন্তু বিভিন্ন কারণে বস্তূর উপর এই বল ভিন্ন ভাবে কাজ করে। পৃথিবীর অভিকর্ষ বল সমান হলেও বস্তূর ভর, ওজন, বেগ, পৃথিবীর থেকে এর দূরত্ত্ব বিভিন্ন কারণে এই বলের প্রভাব ভিন্ন হতে পারে। তাই যখন নুহা তার বাড়ির চাঁদের উপর থেকে যখন একটি পাথর ও কাগজকে একই সাথে মাটির দিকে ফেলে দিয়েছিল কিন্তু পাথরটি আগে মাটিতে পরেছিল। কারণ পাথরের ভর কাগজের থেকে বেশি ছিল তাই পাথরকে বায়ুমণ্ডল সে ভাবে প্রভাবিত করতে পারেনি। কিন্তু কাগজের ভর কম থাকায় বায়ুর বল কাগজের উপর পৃথিবীর অভিকর্ষ ত্বরণের প্রভাবকে বাহধাপ্রাপ্ত করেছে। এখানে বায়ু তার বলের দ্বারা কাগজকে উপরে ও আসে পারে চলিত করে এর উপর থেকে পৃথিবীর অভিকর্ষ ত্বরণের প্রভাবকে হ্রাস করেছিল। তাই পাথরটি কাগজের  থেকে অনেক আগে মাটিতে এসে পরে ছিল।

(২) একটি বস্তুর ভর ১২০ কেজি। একটি রকেটে করে একে চাঁদে নিয়ে যাওয়া হলো। এতে দেখা গেল কতুটির ভরের কোনো পরিবর্তন না ঘটলেও ওজনের পরিবর্তন ঘটল।

(ক) ভর কাকে বলে?

উত্তর : কোনো বস্তূর মধ্যে পদার্থের পরিমাণকে ওই বস্তূর ভর বলা হয়। আমাদের বিশ্বের সকল বস্তূই পদার্থ দ্বারা গঠিত তাই সকল বস্তূতে কিছু না কিছু পদার্থ বর্তমান থাকে আর এই পদার্থের পরিমাণকে ওই বস্তূটির ভর বলা হয়। কোনো বস্তূর ভর সবসময় নির্দিষ্ট থাকে। বস্তুটির ভর এর ধর্ম, আকার, অবস্থান বা বস্তূর গতির জন্য প্রভাবিত হয় না। যেমন কোনো বস্তূর ভর পৃথিবীতে যা থাকবে বস্তূটিকে মহাকাশে নিয়ে গেলেও বস্তূটির ওজন একই থাকবে। শুধু বস্তূটির ওজনের পরিবর্তন ঘটবে। ভরের আন্তর্জাতিক একক হলো কিলোগ্রাম বা কেজি (kg) তবে বেশি ও কম ভরের বস্তূকে পরিমাপ করার জন্য গ্রাম ও টন এককও ব্যবহার করা হয়। ১০০০ কেজি  = ১ টন এবং ১০০০ গ্রাম =  ১ কেজি।

(খ) ভর ও ওজনের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তর :

আমরা অনেক সময় কোনো বস্তূর ভর ও ওজনকে একই বলে থাকি এবং আমাদের দৈনিন্দন জীবনে সকল বস্তূর ওজনকে ভরের একক দিয়ে প্রকাশ করি যেমন ১ কিলো চাল, বা একটন বালি। কিন্তু বিজ্ঞানের ভাষায় ভর ও ওজন দুটি আলাদা আলাদা বিষয়। নিম্নে ভর ও ওজনের পৃথকীকরণ দৃষ্টায়িত করা হলো –

ভর ও ওজনের পার্থক্য : 

(১) বস্তূর ভর : 

(ক) কোনো বস্তূর মধ্যে তার পদার্থের পরিমাণকে ওই বস্তূর ভর বলা হয়।

(খ) বস্তূর গতি, আকার বা অবস্থান পরিবর্তনের ফলে ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না।

(গ) ভরের আন্তর্জাতিক একক হলো  কিলোগ্রাম (kg)।

(ঘ) কোনো বস্তূর ভর ওই বস্তূর পরমাণু ও অণুর সংখ্যা ও সংযুক্তির উপর নির্ভর করে। কোনো বস্তূ যত বেশি পরমাণু ও অনুর সমন্বয়ে গঠিত হয় সেই বস্তূর ভর ততো বেশি হয়।

(ঙ) কোন বস্তূর ভর পৃথিবীতে যত থাকে, বস্তূটিকে মহাকাশে বা চাঁদে নিয়ে গেলেও বস্তূটির  ভর একই থাকবে অর্থাৎ কোনো বস্তূর ভর সর্বদা একই থাকে তাই বস্তূর ভর  অপরিবর্তনশীল।

(২) বস্তূর ওজন : 

(ক) কোনো বস্তূকে পৃথিবী যে পরিমান বল দ্বারা নিজের কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে সেই বলকে ওই বস্তূর ওজন বলে।

(খ) বস্তূর আকার, গতি বা অবস্থানের পরিবর্তন হলে বস্তূটির ওজনেরও পরিবর্তন ঘটে।

(গ) ওজনের আন্তর্জাতিক একক হলো নিউটন।

(ঘ) কোনো বস্তূর উপর বল প্রয়োগ করলে বস্তূটির ওজনের পরিবর্তন হয় তাই সকল বস্তূর ওজন সবসময় পরিবর্তনশীল হয়।

(ঙ) কোনো বস্তূর ওজন পৃথিবীতে যা থাকবে মহাকাশে নিয়ে গেলে সেই বস্তুটির ওজন শুন্য হয়ে যাবে। কারণ সেখানে কোনো আকর্ষণ শক্তি নেই তাই বস্তূটির উপর কোনো বল প্রযোজ্য হয়নি। তাই বস্তূটির ওজনও শুন্য হবে।

(গ) চাঁদে কতুটির ওজন কত হবে নির্ণয় করো।

উত্তর : বস্তূটির ওজন যেহেতু ১২০ কেজি। চাঁদের আকর্ষণ বল পৃথিবীর আকর্ষণ বলের ১/৬ ভাগ। তাই এই বস্তূটির ওজন হবে ১২০ ÷ ১/৬ =  ৭২০ নিউটন

(ঘ) চাঁদে বস্তুটির ওজনের কেন পরিবর্তন ঘটল ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : চাঁদে বস্তূটির ওজনের পরিবর্তন ঘটার কারণ হলো বস্তূটিতে প্রযোজ্য আকর্ষণ বলের তারতম্য ঘটার জন্য। বস্তূটি যখন পৃথিবীতে ছিল তখন বস্তূটির ওপর পৃথিবীর অভিকর্ষ বল প্রযোজ্য ছিল কিন্তু যখন বস্তূটিকে চাঁদে নিয়ে আসা হয়েছিল তখন ওই একই বস্তূর উপর চাঁদের অভিকর্ষ বল প্রযোজ্য হয়ে ছিল। আর যেহেতু চাঁদের অভিকর্ষ বল পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের ১/৬ তাই বস্তুটিরও ওজন সেই হারে হ্রাস পড়েছে। কারণ সকল বস্তূর ওজন সেই বস্তূটির উপর প্রযোজ্য বলকে বোঝায়। তাই যেহেতু বস্তূটির উপর প্রযোজ্য অভিকর্ষ বলের তফাৎ ঘটেছিলো তাই বস্তূটির ওজনও পরিবর্তিত হয়েছে।

 

More Solutions :  
Updated: October 19, 2023 — 2:41 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *