NCTB Class 8 Science Bengali Version Chapter 5 সমন্বয় ও নিঃসরণ Solution

NCTB Class 8 Science Bengali Version Chapter 5 সমন্বয় ও নিঃসরণ Solution

Bangladesh Board Class 8 Science Solution Chapter 5 সমন্বয় ও নিঃসরণ Solution  Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত অষ্টম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইয়ের পঞ্চম অধ্যায় সমন্বয় ও নিঃসরণ অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।

NCTB Solution Class 8 Chapter 5 সমন্বয় ও নিঃসরণ : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 8
Subject Science
Chapter Five  
Chapter Name সমন্বয় ও নিঃসরণ

সমন্বয় ও নিঃসরণ অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :

NCTB Class 8 Science Bengali Version Chapter 5 সমন্বয় ও নিঃসরণ Solution

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন :

(১) হরমোনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করো ।”

উত্তর : প্রাণী ও উদ্ভিদ দেহের বিভিন্ন কাজের মধ্যে যেমন প্রকৃতি ও পরিবেশের সাথে সম্পর্ক সাধন করা, বিভিন্ন রকমের উদ্দীপনায় সারা দেওয়া বা প্রতিক্রিয়া করা এবং দেহের সকল অঙ্গের মধ্যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করা হরমোনের প্রধান কাজ। হরমোনের প্রাণী ও উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। হরমোন জীবদেহের স্নায়ুতন্ত্রের সকল কাজে অংশগ্রহণ করে। উদ্ভিদের মধ্যে নিঃসৃত হওয়া বিভিন্ন হরমোন উদ্ভিদের বৃদ্ধি, কাণ্ডের লম্বা হওয়া, বীজ থেকে মুকুল বের হওয়া, ফল, ফুল ইত্যদি সৃষ্টি করে। একই ভাবে আমাদের প্রাণীদেহ থেকে নিঃসৃত হওয়া বিভিন্ন হরমোন প্রাণীদের বৃদ্ধি, বিকাশ, ও বিভিন্ন উদ্দীপনায় সারা দেওয়ার কাজ সম্পন্ন করতে সাহার্য্য করে। তাই বলা যায় জীবজগতের সকল জীবের দেহের সকল কাজের জন্য হরমোন একটি অতি গুরুপ্তপুর্ণ উপাদান।

(২) অক্সিন ও জিব্বেরেলিনের কাজ উল্লেখ করো ।

উত্তর : উদ্ভিদের দেহ থেকে নিঃসৃত বিভিন্ন রকমের হরমোনের মধ্যে দুটি বিশেষ হরমোন হলো অক্সিন  ও জিব্বেরেলিন। এই দুটি হরমোন উদ্ভিদের বৃদ্ধির সহায়ক। নিম্নে উদ্ভিদদেহে এই হরমোন দুটির কাজ নিয়ে আলোচনা করা হলো।

(১) অক্সিন হরমোন : এই হরমোনের জন্য উদ্ভিদ সূর্যের আলোকরশ্মির দিক অনুসরণ করে সেই দিকে বিকশিত হয়। এই হরমোন উদ্ভিদের ভ্রূণমুকুলাবরণীর অগ্র ভাগে উপস্থিত থাকে। উদ্ভিদের মধ্যে এই হরমোন     উদ্ভিদের ফল ও পাতাকে অকালে ঝরে পড়া থেকে রক্ষা করে। উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য অক্সিন হরমোন মুখ্য ভূমিকা পালন করে। জীববিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সর্বপ্রথম এই হরমোনের উপস্থিতি আবিষ্কার করেন।

(২) জিব্বেরেলিন হরমোন : উদ্ভিদের চারাগাছ, বীজপত্র ও পাতার বাইরের অঞ্চলে জিব্বেরেলিন হরমোন উপস্থিত থাকে। এই হরমোন উদ্ভিদের পর্বমধ্য গুলোর দৈর্ঘ্য বৃদ্ধিটিতে সহায়তা করে। এই হরমোনের প্রয়োগের মাধ্যমে যে কোনো খাটো গাছকে অনেক লম্বা বা এর দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করা যায়। জিব্বেরেলিন হরমোন উদ্ভিদের বীজের সুপ্তাবস্থা কাটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

(৩) প্রতিবর্ত ক্রিয়া ব্যাখ্যা করো ।

উত্তর :

অনুভূতির উদ্দীপনায় সারা দিয়ে স্নায়ু নিজে থেকে যে ক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলে। এই ক্রিয়া মস্তিষ্কের সাহার্য্য ছাড়াই সম্পন্ন হয়। আরো ব্যাখ্যায়িত করে বললে – আমাদের  ত্বক, চোখ, ও বিভিন্ন সংবেদনশীল অঙ্গগুলি আমাদের দেহের স্নায়ুতন্ত্রের সাথে যুক্ত থাকে। তাই আমাদের শরীরের যে কোনো অংশে আমরা সব সময় স্পর্শ, ব্যাথা, গরম, ঠান্ডা ইত্যাদি সব অনুভূতি অনুভব করতে পারি। এই কারণে অর্থাৎ আমাদের দেহে যখন কোনো অনুভূতি হয় তখন আমাদের স্নায়ুতন্ত্রগুলি দ্রুততার সাথে সেই উদ্দীপনার পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেয়। আমাদের   দেহের এই কার্য প্রনালীকেই প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলে। অর্থাৎ আমাদের দেহে যে কোন অনুভূতির পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের স্নায়ু যে কার্য করে তাকেই প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলে। যেমন – আমাদের শরীরে মশা বা মাছি বসলে তা আমাদের ত্বকে অনুভূত হয় যা উদ্দীপনার সৃষ্টি করে এবং আমরা মশাকে শরীর থেকে উড়িয়ে দেই। অথবা, আমাদের পায়ে কাটা বিধ্লে আমাদের পা তৎক্ষণাৎ উপরে উঠে যায় এগুলি সবই প্রতিবর্ত ক্রিয়ার জন্য সম্ভব হয়।

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : 

(১) নিচের কোনটি উদ্ভিদের ফুল ফোটাতে সাহায্য করে?

(ক) জিব্বেরেলিন

(খ) সাইটোকাইনিন

(গ) ফ্লোরিজেন

(ঘ) অক্সিন

উত্তর :

(গ) ফ্লোরিজেন

(২) নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য নিষ্কাশনে মানবদেহের কোন অঙ্গটি প্রধান ভূমিকা রাখে ?

(ক) বৃক্ক

(খ) ত্বক

(গ) নাক

(ঘ) পায়ু

উত্তর :

উত্তর :

(ক) বৃক্ক

নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :  

ফারিহার কক্ষে জানালার কাছে টবের মধ্যে লাগানো মানিপ্ল্যান্ট গাছটি দ্রুত বাড়ায় এর লতাগুলো জানালার দিকে অগ্রসর হতে থাকে। ফারিহা হাত দিয়ে এগুলোকে কক্ষের ভিতর দিকে এনে দিলেও এরা আবার জানালার দিকেই ধাবিত হয়।

(৩) ফারিহার গাছটি কী কারণে জানালার দিকে ধাবিত হয়?

(ক) বাতাস

(খ) জলীয়বাষ্প

(গ) আলো

(ঘ) তাপ

উত্তর :

(গ) আলো

(৪) ফারিহার মানিপ্ল্যান্ট গাছটির বৃদ্ধিতে সাহায্য করে-

(i). জিব্বেরেলিন

(ii) অক্সিন

(iii) ইথিলিন

নিচের কোনটি সঠিক?

(ক) i

(খ) i iii

(গ) ii iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর :

(ঘ) i, ii ও iii

সৃজনশীল প্রশ্ন  :

(ক) হরমোন কী?

উত্তর : হরমোন কোষের থেকে নিঃসৃত এক বিশেষ পদার্থ এই পদার্থটি জীবজগতের সমগ্র জীব ও উদ্ভিদের দেহে বিদ্যমান থাকে। জীবের দেহের বৃদ্ধি, ও বিকাশে খুবই  গুরুপ্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রাণী দেহের হরমোন এবং উদ্ভিদের দেহের হরমোন একে অপরের থেকে ভিন্ন প্রকৃতির হয়ে থাকে। প্রাণীদেহের হরমোন যেমন প্রাণীদের বৃদ্ধি, বিকাশ এবং দেহের বিভিন্ন জৈবিক কাজে অংশগ্রহন করে তেমনি আবার উদ্ভিদের দেহ থেকে নিঃসৃত বিভিন্ন হরমোন উদ্ভিদের কাণ্ডের বৃদ্ধি, উদ্ভিদের ফল, ফুল, ও পাতার বিকাশ ইত্যাদি কাজে অংশগ্রহণ করে। হরমোনের  জন্য জীবদেহের সকল অঙ্গের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহার্য্য করে।

(খ) উদ্ভিদে অক্সিনের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : উদ্ভিদের দেহে অক্সিন হরমোনের ভূমিকা অপরিসীম। অক্সিন হরমোন উদ্ভিদের ভ্রূণমুকুলাবরণীর সামনের অংশে অবস্থান করে। উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অক্সিন হরমোনের জন্য উদ্ভিদ সূর্যের আলোরদিকে বৃদ্ধি লাভ করতে শুরু করে। অক্সিন হরমোনের প্রয়োগ করে উদ্ভিদের শাখা কলমে মূল গজায়। অক্সিন হরমোনের উপস্থিতির জন্যই উদ্ভিদের ফল ও ফুল সময়ের আগে ঝরে পড়া থেকে রক্ষা পায়। তাই বলা যায় উদ্ভিদের বৃদ্ধি থেকে ফল পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মকান্ডে অক্সিন হরমোন বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন উদ্ভিদের এই হরমোনটিকে খুঁজে পেয়েছিলেন।

(গ) মানুষের গুরুমস্তিষ্কে উপরের কোষটির অবস্থান ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : মানুষের গুরুমস্তিষ্কের উপরের কোষটিকে গ্রে ম্যাটার বলে। গুরুমস্তিষ্কের উপরিভাগ ঢেউ তোলা ও ধূসর বর্ণের হয় তাই এই  অংশটিকে গ্রে ম্যাটার বলে।

(ঘ) মানবদেহে উদ্দীপনা পরিবহনে উপরের কোষের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।

উত্তর : মানুষের উদ্দীপনা পরিবহনের স্নায়ুতন্ত্র বিশেষ ভূমিকা রাখে আর এই স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কার্যকরী একক কে বলে স্নায়ুকোষ বা নিউরোন। এই নিউরোন হলো  মানবদেহের দীর্ঘতম  কোষ। তাই মানব দেহের বিভিন্ন উদ্দীপনা পরিবহনের জন্য কোষের ভূমিকা অনস্বীকার্য। মানব দেহের এই নিউরোন কোষ দু-ভাগে বিভক্ত যথা – কোষদেহ এবং প্রলম্বিত অংশ। নিউরোনের  প্রধান অংশটি হলো কোষদেহ। নিউরোনের কোষদেহের বিভিন্ন আকার ও আকৃতি হয়। যেমন – গোলাকার, ডিম্বাকার, ইত্যাদি। অপরদিকে, নিউরোন থেকে মানব দেহের সকল দিকে ছড়িয়ে পড়া শাখা প্রশাখাকে বলা হয় প্রলম্বিত অংশ। মানব দেহের সকল উদ্দীপনা বা অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের এই সকল কোষের দ্বারাই পরিবাহিত হয়। এবং মানব দেহের স্নায়ু সেই উদ্দীপনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ রকমের প্রতিক্রিয়া করে। এই সকল কোষের মিলিত কর্মকান্ডের জন্য মানব দেহ বিভিন্ন উদ্দীপনায় সারা দিতে পারে এবং বা বিপদ থেকে নিজেদের রক্ষাও করতে পারে। তাই মানবদেহে উদ্দীপনা পরিবহনে কোষের ভূমিকা অপরিসীম।

(২) জাহিদ খুব মনোযোগ দিয়ে স্নায়ুতন্ত্রের গঠনের একক আঁকছিল। এমন সময় পেছন থেকে তার বোন জারিয়া পিঠে খোঁচা দিল। জাহিদ পিছনে না তাকিয়েই তৎক্ষণাৎ জারিয়ার হাত ধরে ফেলল। জাহিদ তখন জারিয়াকে বলল যে, তার হাত ধরতে পারার সাথে তার অঙ্কনের বিষয়ের সম্পর্ক রয়েছে।

(ক) মানবদেহের প্রধান রেচন অঙ্গ কী ?

উত্তর : মানবদেহের  প্রধান রেচন অঙ্গ হলো বৃক্ক। কারণ বৃক্কের দ্বারাই মানবদেহের নাইট্রোজেন যুক্ত ক্ষতিকারক তরল গুলো দেহ থেকে বেরিয়ে যায়। তাই বৃক্ককে মানবদেহের প্রধান রেচন অঙ্গ বলে।

(খ) ট্রফিক চলন বলতে কী বোঝায়?                

উত্তর : প্রাণীদের  উদ্ভিদরাও অনুভূতি অনুভব করতে পারে। কিন্তু উদ্ভিদের দেহে উদ্দীপনা অনুভব করার জন্য কোনো নির্দিষ্ট তন্ত্র থাকে না। (যেমন প্রাণীদের স্নায়ুতন্ত্র)। উদ্ভিদের দেহে অভ্যন্তরীন ও বহিউদ্দিপকের দ্বারা যে উদ্দীপনা সৃষ্টি করে তার ফলে উদ্ভিদের চলন ও বৃদ্ধি সংগঠিত হয়। উদ্ভিদের এই প্রকার চলনকে ট্রাফিক চলন বলে।

(গ) জাহিদ যা আঁকছিল তার গঠন বর্ণনা করো।

উত্তর : জাহিদ স্নায়ুতন্ত্রের একক আঁকছিলো অর্থাৎ নিউরোন বা স্নায়ুকোষ। মানব দেহের স্নায়ুতন্ত্রের একককে নিউরোন বা স্নায়ুকোষ বলে। নিউরোন প্রধানত ভাবে দুটি মুখ্য অংশ নিয়ে গঠিত হয়। যথা – (১) কোষদেহ ও (২) প্রলম্বিত অংশ। নিউরোনের প্রধান অংশ হলো কোষদেহ। নিউরোনের কোষদেহ সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিয়াস দ্বারা গঠিত থাকে। নিউরোনের কোষদেহে কোনো সেন্ট্রিওল থাকে না বলে এই কোষের মধ্যে বিভাজন দেখা যায় না। নিউরোনের কোষদেহ বিভিন্ন আকার আকৃতির হয়ে থাকে। যেমন গোলাকার,  নক্ষত্রকার, ডিম্বাকার ইত্যাদি। অপরদিকে, মানবদেহের সমস্ত অংশে ছড়িয়ে থাকে নিউরোনের থেকে উৎপন্ন  বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা আর এই শাখা -প্রশাখা গুলোকেই বলা হয় নিউরোনের প্রলম্বিত অংশ।   নিউরোনের এই প্রলম্বিত অংশকে আবার দু-ভাগে ভাগ করা যায় যথা (১) অ্যাক্সন ও (২) ডেনড্রন। নিউরোনের কোষদেহ থেকে উৎপন্ন লম্বা সুতোর মতো অংশকে অ্যাক্সন বলে। আর কোষদেহের চারিদিকে উৎপন্ন বিভিন্ন শাখাগুলোকে ডেনড্রন বলে।

(ঘ) জারিয়ার হাত ধরতে পারার সাথে জাহিদের দেহের স্নায়ুবিক প্রক্রিয়াটি কীভাবে জড়িত বিশ্লেষণ করো।

উত্তর : জারিয়ার ছবি আঁকছিলো এবং তার বোন পেছন থেকে তার পিঠে খোঁচা দিয়েছিলো। যখন জারিয়ার বোন তার পিঠে খোঁচা দিয়েছিলো তখন জারিয়ার পিঠে উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছিল। এই সময় এই উদ্দীপনা জারিয়ার শরীরের নিউরোন থেকে ছড়িয়ে থাকা প্রলম্বিত অংশগুলির মধ্যে দিয়ে বাহিত হয়ে নিউরনে পৌঁছয় সেখান থেকে নিউরোন জারিয়ার শরীরের স্নায়ুতন্ত্রকে  সংকেত প্রেরণ করে এবং স্নায়ুতন্ত্র জারিয়ার হাতকে তৎক্ষণাৎ উদ্দীপনা সৃষ্টি হওয়া স্থানের দিকে প্রেরণ করে। এই ঘটনা এতো দ্রুততার সাথে সংগঠিত হয় যে এই কার্যে আমাদের  মস্তিষ্কের বিশেষ কোনো ভূমিকা থাকে না। এই সকল কার্য আমাদের  স্নায়ুতন্ত্রের দ্বারাই সম্পন্ন  হয়। স্নায়ুতন্ত্রের এই কার্য আমাদের সুরক্ষার জন্য স্নায়ুর এই কার্য বিশেষ ভাবে আবশ্যিক। আমাদের স্নায়ুতন্ত্র যে কোনো বিপদকালীন পরিস্থিতি থেকে আমাদের রক্ষা করার জন্য এই সকল কার্য্য সম্পন্ন করে।

 

More Solutions :  
Updated: October 19, 2023 — 2:41 pm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *