NCTB Class 9-10 Science Bengali Version Chapter 8 আমাদের সম্পদ Solution
Bangladesh Board Class 9-10 Science Solution Chapter 8 আমাদের সম্পদ Solution Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইয়ের অষ্টম অধ্যায় আমাদের সম্পদ অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।
NCTB Solution Class 9-10 Chapter 8 আমাদের সম্পদ :
Board | NCTB Bangladesh Board |
Class | 9-10 |
Subject | Science |
Chapter | 8 |
Chapter Name | আমাদের সম্পদ |
আমাদের সম্পদ অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :
(১) সবচেয়ে নরম খনিজ কোনটি?
(ক) হীরা
(খ) ট্যালক
(গ) সিলিকা
(ঘ) চুনাপাথর
উত্তর :
(খ) ট্যালক
(২) সাব সরেল স্তরের মাটি:
(i) শিলাচূর্ণে ভরপুর
(ii) খনিজ পদার্থসমৃদ্ধ
(iii) জৈব পদার্থসমৃদ্ধ
নিচের কোনটি সঠিक?
(ক) i ও ii
(খ) i ও iii
(গ) ii ও iii
(ঘ) i, ii ও iii
উত্তর :
(গ) ii ও iii
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
টোকিও শহরে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছাকাছি মাটিতে কোনো উদ্ভিদ জন্মে না কেবল মাশরুম ভালো জন্মে।
(৩) ঐ মাটিতে কোনটির আধিক্য রয়েছে।
(ক) শিলা
(খ) খনিজ পদার্থ
(গ) জৈব পদার্থ
(ঘ) তেজস্ক্রিয় পদার্থ
উত্তর :
(ঘ) তেজস্ক্রিয় পদার্থ
(8) কোন মাটিতে ভালো ফলন ফলে?
(ক) বালু ও খনিজ মিশ্রিত মাটিতে
(খ) খনিজ ও খনিজ পদার্থ মিশ্রিত মাটিতে
(গ) বালি ও পলি মিশ্রিত মাটিতে
(ঘ) বালি, পলি ও কাদা মিশ্রিত মাটিতে
উত্তর :
(খ) খনিজ ও খনিজ পদার্থ মিশ্রিত মাটিতে
পরবর্তী চিত্রটি থেকে ৫ ও ৬ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
(৫) কোন স্তরে শিলাপূর্ণ থাকে?
(ক) X স্তরে
(খ) Y স্তরে
(গ) Z স্তরে
(ঘ) Z স্তরের নিচে
উত্তর :
(গ) Z স্তরে
(৬) সবচেয়ে উপরের স্তরের মাটিতে ভালো ফসল হওয়ার কারণ হলো, এ মাটিতে:
(ক) জৈব পদার্থ থাকে
(খ) খনিজ উপাদান থাকে
(গ) শিলাচূর্ণ বিদ্যমান
(ঘ) অণুজীব থাকে
উত্তর :
(ক) জৈব পদার্থ থাকে
সৃজনশীল প্রশ্ন :
(১) বকুলদের এলাকার মাটি শিলা ও খনিজ পদার্থ মিশ্রিত। এ মাটির কণাগুলো আকারে বড়। পানি খুব তাড়াতাড়ি সরে যায়। অপরদিকে শাহীনদের এলাকার মাটির কণাগুলো আকারে ছোট এবং জৈব ও খনিজ পদার্থসমৃদ্ধ।
(ক) বায়বায়ন কাকে বলে?
উত্তর : যে পক্রিয়ার মাধ্যমে মাটিতে থাকা গ্যাসের সাথে বায়ুমণ্ডলের গ্যাসের বিনিময় হয় সেই প্রক্রিয়াকে বায়বায়ন বলে। এই বায়বায়ন পক্রিয়ার জন্যই মাটিতে থাকা গ্যাস বায়ুমন্ডলে চলে যায় এবং বায়ু মন্ডলের গ্যাস মাটিতে প্রবেশ করতে পারে।
(খ) হরাইজোন কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তর : পৃথিবীর মাটি অনেক গুলো স্তরে বিভক্ত মাটির এই প্রত্যেকটি স্তরে মাটির গঠন ভিন্ন রকমের হয়। আর মাটির স্তরকেই হরাইজন বলে। মাটির মূলত চারটি হরাইজন আছে যথা – হরাইজন A, হরাইজন B, হরাইজন C এবং হরাইজন D। মৃত্তিকার এই প্রত্যেকটি হরিজোনে মাটির গঠন ও মাটিতে মিশ্রিত উপাদান আলাদা রকমের হয়।
(গ) বকুলদের এলাকার মাটি কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : বকুলদের এলাকার মাটি বালু মাটি। বালু মাটির মধ্যে প্রচুর পরিমানে খনিজ পদার্থ এবং শিলা রয়েছে। বালুমাটির জলধারণ ক্ষমতাঅনেক কম থাকে, কারণ বালুমাটির কণা গুলো আকারে অন্যান মাটির কণার থেকে অনেক বড়ো তাই এই মাটিতে জল দিলে তা দ্রুত নিষ্কাশিত হয়ে যায়। এই ধরণের মাটি খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ হলেও জল ধারণ ক্ষমতা কম থাকে বলে গ্রীষ্মকালে এই মাটিতে জলের অভাব দেখা দেয় ফলে লাগানো ফসল সব নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই কারণে যে সকল ফসলের জলের চাহিদা কম সেই সব ফসল এই মাটিতে ভালো হয়।
(ঘ) বকুল ও শাহীনদের এলাকার মধ্যে কোনটিতে বেশি ফসল ফলবে? যুক্তিসহ তোমার মতামত দাও।
উত্তর : বকুল ও শাহীনদের এলাকার মাটির মধ্যে শাহীনদের এলাকার মাটিতে অধিক পরিমানে ফসল ফলবে। কারণ বকুলদের এলাকার মাটি শিলা ও খনিজ পদার্থ মিশ্রিত অর্থাৎ বালু মাটি। অপরদিকে, শাহীনদেড় এলাকার মাটির কণাগুলো আকারে বড়ো এবং জৈব ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ অর্থাৎ পলি মাটি। তাই যেহেতু আমরা জানি যে বালু মাটির কণাগুলি আকারে সবচেয়ে বড়ো হয় ফলে এই মাটির জল ধারণ ক্ষমতা কম। এই মাটিতে জল আবদ্ধ হয়ে থাকতে পারে না। ফলে ফলসলের মধ্যে জলের অভাব দেখা যায়। এই কারণে ফসল শুকিয়ে যায় এবং ফসলের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। এর ফলস্বরূপ ফসল থেকে কম ফলন পাওয়া যায়। অপরদিকে, পলি মাটির কণাগুলোর আকার বালু মাটি অপেক্ষা ছোট হয় এবং এই মাটিতে প্রচুর জৈব ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ হয় যা ফসলের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। পলি মাটির কণাগুলোর আকার ছোট হয় বলে এই মাটিতে জল আবদ্ধ হয়ে থাকতে পারে অর্থাৎ এই মার্টির জল ধারণ ক্ষমতা বেশি হয়। পলি মাটি ফলস চাষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত মাটি। ফসলের বৃদ্ধির জন্য এবং ফলন ফলানোর জন্য যে সকল খনিজ পদার্থ ও জৈব পদার্থ প্রয়োজন হয় তা সবই এই মাটিতে উপস্থিত থাকে। ফলে এই মাটিতে যে কোন ফসলই অধিক পরিমানে ফসল দেয়। এই কারণে বকুলদেড় শাহীনদের এলাকার মাটিতে অধিক পরিমাণে ফসল উৎপন্ন হবে।
(২) পরবর্তী চিত্র তিনটি লক্ষ কর এবং এইগুলোর উত্তর দাও।
(ক) পেট্রোলিয়াম কী?
উত্তর : পেট্রোলিয়াম বলতে খনিজ তেলকে বোঝানো হয় অর্থাৎ মাটির গভীরে খনিতে পাওয়া তরল জ্বালানি পদার্থ। যেমন – পেট্রল, ডিজেল, ও প্রাকৃতিক গ্যাস। হাজার হাজার বছর আগে আমাদের পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণে জীবজন্তু, গাছপালা, ইত্যাদি মাটির গভীরে চাপা পরে যায়। সেখানে অধিক চাপ ও তাপের কারণে এই জৈব ও অজৈব পদার্থ গুলি কালচে তৈলাক্ত পদার্থে পরিণত হয়। এই পদার্থকে পেট্রোলিয়াম বলে এবং ওই জৈব পদার্থ গুলি থেকে বিভিন্ন প্রকার গ্যাস যেমন মিথেন মাটির গভীরে আবদ্ধ হয়ে যায়। এই গ্যাস গুলোকে প্রাকৃতিক গ্যাস বলে। পেট্রোলিয়ামকে পক্রিয়াকরণ করে ভিন্ন ভিন্ন দ্রব্য তৈরী করা হয়। যেমন – পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন আলকাতরা, পিচ, ন্যাপথলিন ইত্যাদি।
(খ) জীবাশ্ম জ্বালানি বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : জীবাশ্ম জ্বালানি বলতে পেত্রোওলিয়াম জাতীয় জ্বালানিকে বোঝায়। এই প্রকার জ্বালানি তৈরী হয়েছিল হাজার হাজার বছর আগে মৃত গাছ, প্রাণীর দেহ ইত্যাদি উপাদান বিভিন্ন কারণে মাটির নিচে চাপা পরে মাটির চাপ ও তাপের কারণে জ্বালানিতে পরিণত হয়ে যায়। বর্তমন উন্নত সভ্যতার শক্তির সবক চেয়ে বড়ো উৎস হলো জীবাশ্ম জ্বালানি। পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন, এই সকল প্রকার তরল এবং CNG, LPG ইত্যাদি গ্যাসীয় পদার্থ জীবাশ্ম জ্বালানির সবচেয়ে বড়ো উদাহরণ। বর্তমান পৃথিবীতে রান্না থেকে শুরু করে যানবাহন, কলকারখানা, বিদ্যুৎউৎপাদন সহ সকল প্রকার শক্তি নির্ভরক কাজ এই জীবাশ্ম জ্বলানি দিয়ে সম্পন্ন হচ্ছে। জীবাশ্ম জ্বালানি পৃথিবীতে সীমিত পরিমানে আছে তাই এই জ্বালানি একদিন শেষ হয়ে যাবে। বর্তমানে যে পরিমানে এই জ্বালানি ব্যাবহৃত হচ্ছে তাতে সেই দিন বেশি দূরে নেই। তাই ভবিৎষত প্রজন্মের জন্য এই শক্তি সঞ্চয় করার উদ্দেশ্যে আমাদের জীবাশ্ম জ্বালানির অপচয় রোধ করা অতি আবশ্যিক।
(গ) A চিত্রের জ্বালানিটি খনি থেকে তুলে কীভাবে ব্যবহার উপযোগী করা হয়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : প্রদপ্ত চিত্রের A জ্বালানি অর্থাৎ প্রাকৃতিক গ্যাস। বর্তমান জীবনে এই গ্যাসের প্রয়োজন দিন দিন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই গ্যাস যানবাহন থেকে শুরুকরে কলকারখানা ইত্যাদি স্থানে ব্যাবহৃত হচ্ছে। এই প্রাকৃতিক গ্যাসের সৃষ্টি হয়েছিল আজ থেকে লক্ষ লক্ষ বছর আগে উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃত দেহ মাটির নিচে চাপা পড়ার কারণে। ভূগর্ভের তাপে ও মাটির প্রচন্ড চাপে প্রাণী ও উদ্ভিদের দেহের বিভিন্ন জৈবিক ও অজৈবিক পদার্থের মধ্যে বায়ুর অনপস্থিতিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া সংগঠিত হয়ে প্রচুর পরিমানে মিথেন গ্যাস ও সামান্য পরিমানে কার্বনডাই-অক্সাইড, নাইট্রোজেন, হাইড্রোজেন সালফাইড, হিলিয়াম ইত্যাদি গ্যাস উৎপন্ন হয়েছিল। এই সকল গ্যাসের মিশ্রনকেই একত্রে প্রাকৃতিক গ্যাস বলে।
প্রাকৃতিক গ্যাসের উত্তলন :
প্রাকৃতিক গ্যাস পেট্রোলিয়ামের মতোই মাটির গভীর থেকে পাইপের সাহার্য্যে উত্তোলন করা হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস অনেক সময় আলাদা না থেকে পেট্রোলিয়ামের সাথে একই স্থানে থাকতে পারে। পরে বিভিন্ন পক্রিয়াকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে পেট্রোলিয়াম থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসকে পৃথক করা হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস সাধারণত গ্যাসকূপের সাহার্য্যে তোলা হয়। প্রাকৃতিক গ্যাসের মধ্যে জল ও অন্যান পদার্থ মিশ্রিত থাকে। এই সকল বর্জ পদার্থকে দূর করার জন্য উত্তোলিত প্রাকৃতিক গ্যাসকে নিরুদকের মধ্যে দিয়ে চালিত করা হয়। এই ভাবে বিভিন্ন পক্রিয়াকরণ পদ্ধতির সাহার্য্যে প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে এক এক করে নাইট্রোজেন, বেনজিন, বিউটেন ইত্যাদি দূষক গুলোকে আলাদা করে পরিস্রুত করা হয় এবং পাইপ লাইনের মাধ্যমে এই গ্যাস বিভিন্ন স্থানে প্রেরণ করা হয়।
প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার :
বর্তমান পৃথিবীতে আমাদের দৈনিক জীবনে প্রাকৃতিক গ্যাসের ভূমিকা অপরিসীম। বাসস্থানে রান্নাবান্না করা, শীতের দিনে ঘর গরম করা, যানবাহন চালাতে, কলকারখানার বিভিন্ন মেশিন চালাতে প্রাকৃতিক গ্যাস যেমন CNG ও LPG ব্যাবহৃত হচ্ছে। এছাড়া বর্তমানে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রেও প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে।
(ঘ) চিত্র B-এর শক্তি উৎপাদনের জন্য A ও C জ্বালানিটির মধ্যে কোনটি বেশি সাশ্রয়ী? যুক্তিসহ মতামত দাও।
উত্তর : প্রদপ্ত চিত্রের B এর শক্তি উৎপাদনের জন্য A ও C জ্বালানিটির মধ্যে A জ্বলানি সবদিক থেকে বেশি সাশ্রয়কারী হবে। কারণ চিত্রের A জ্বলানিটি হলো প্রাকৃতিক গ্যাস এবং C জ্বালানিটি হলো কয়লা। প্রাকৃতিক গ্যাস কেন বেশি সাশ্রয়ী হবে তার কারণ গুলি নিম্নে আলোচনা করা হলো –
প্রাকৃতিক গ্যাস অধিক সাশ্রয়ী :
প্রাকৃতিক গ্যাস ও কয়লা উভয়ই খনিজ পদার্থ। উভয় উপাদান মাটির গভীর থেকে উত্তোলন করা হয়। তবে কয়লার থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন করার জন্য পরিবেশের কম ক্ষতি সাধন হয়। কারণ প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপের মাধ্যমে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সমুদ্রের তলদেশ থেকে ড্রিল করে উত্তোলন করা হয়। এর ফলে অধিক খনন কার্যের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কয়লা মাটি খুঁড়ে খনি থেকে বের করা হয়। এর জন্য প্রচুর ভারী মেশিনের প্রয়োজন হয়। এই মেশিনের থেকে প্রচুর দূষণ ছড়ায় এবং খরচ অনেক বেশি হয়। কারণ এই ভারী মেশিন চালানোর জন্যও জ্বালানির প্রয়োজন হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন করার পর এই গ্যাস পাইপ লাইনের মধ্যে দিয়ে পক্রিয়াকরন কেন্দ্রে এবং প্রক্রিয়াকরন হয়ে গেলে সেখান থেকে পাইপ লাইনের মাধ্যমে কারখানায় বা সঞ্চয়কেন্দ্রে বা সরাসরি বাড়িঘরে পৌঁছেদেওয়া সম্ভব হয় ফলে একদিকে যেমন পরিবেশ কম দূষণ হয় তেমনি আবার পরিবহনের খরচ কম হয়। কিন্তু কয়লা খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করার পর তা বিভিন্ন পরিবহন মাধমের সাহার্য্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যেতে হয় যেমন – ট্রাক, ট্রেন, জাহাজ ইত্যাদি। এর ফলে যেমন পরিবেশের অনেক বেশি দূষণ হয় তেমনি আবার পরিবহন মাধমের জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়। এই সকল কারণে C জ্বালানির থেকে A জ্বালানি অনেক বেশি সাশ্রয়ী হবে।
More Solutions :