NCTB Class 6 Bengali Chapter 2 আলাউদ্দিনের চেরাগ Solution


Warning: Undefined array key "https://nctbsolution.com/nctb-class-6-bengali-solution/" in /home/862143.cloudwaysapps.com/hpawmczmfj/public_html/wp-content/plugins/wpa-seo-auto-linker/wpa-seo-auto-linker.php on line 192

NCTB Class 6 Bengali Chapter 2 আলাউদ্দিনের চেরাগ Solution

Bangladesh Board Class 6 Bengali Solution Chapter 2 আলাউদ্দিনের চেরাগ Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 6 Bengali Solution Chapter 2 আলাউদ্দিনের চেরাগ.

NCTB Solution Class 6 Chapter 2 আলাউদ্দিনের চেরাগ : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 6
Subject Bengali
Chapter Two
Chapter Name আলাউদ্দিনের চেরাগ

NCTB Class 6 Bengali Chapter 2 আলাউদ্দিনের চেরাগ Solution

(১) নিশানাথবাবু কোন স্কুলের কোন বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন?

উত্তর : নান্দিনা পাইলট হাইস্কুলের অঙ্ক শিক্ষক ছিলেন নিশানাথবাবু।

(২) নিশানাথবাবুর চোখে কি রোগ হয়েছিল ?

উত্তর : নিশানাথবাবুর চোখে ছানি পড়েছে। তাই সে এখন পরিষ্কার কিছু দেখতে পারেন না। 

(৩) নিশানাথবাবুর কয়জন ছেলে মেয়ে ছিল?

উত্তর : নিশানাথবাবুর একটি মাত্র মেয়ে ছিল।  কিন্তু সে খুব ছোট বেলাতেই টাইফয়েড রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলো। তাই বর্তমানে তার কোনো সন্তান ছিল না।

(৪) নিশানাথবাবুর বাড়ি কোন কবাজারের কাছে ছিল?

উত্তর : নিশানাথবাবুর বাড়ি ছিল নান্দিনা বাজারের কাছে।  

(৫) নিশানাথবাবুর ঘর কখন কালোধোঁয়ায় ভর্তি হয়ে গেলো?

উত্তর : হাটতে গিয়ে নিশানাথবাবুর একটি চটির পেরেক উঁচু হয়ে যায়। অনেক চেষ্টার পরও তিনি যখন সেটাকে ঠিক করতে পারছিলেন না তখন সে তার পাশের কামড়াতে রাখা জিনিসপত্রের মধ্যে হাতুড়ির মতো কিছু খুঁজতে যান। তখন সেখান থেকে তিনি একটি লম্বাটে ধরণের একটি জিনিস খুঁজে পান এবং সেটা দিয়ে জুতোর পেরেকে আঘাত করতেই তার ঘরটি কালো ধোঁয়ায় ভোরে গিয়েছিলো।

(৬) চেরাগের দৈত্ত কেন এখন চেরাগটিকে একটু ঘষলে আসে না

উত্তর : চেরাগের দৈত্ত যাবার সময় নিশানাথবাবুকে বলে গেলন তাকে আবার ডাকতে হলে চেরাগটিকে কোনো ধাতুর মধ্যে আঘাত করলেই সে চলে আসবে। আগে একটু ঘষলেই সে আসতো কিন্তু এখন আসে না কারণ চেরাগটি অনেক পুরোনো হয়ে গিয়েছে তো তাই।  

(৭) নিশানাথবাবুর একমাত্র মেয়ে কোন রোগে মারা গিয়েছিলো?

উত্তর : নিশানাথবাবুর একমাত্র মেয়ে খুব ছোটবেলাতেই টাইফয়েড রোগ হয়ে মারা গিয়েছিলো।

(৮) নিশানাথবাবু তার খাওয়া দাওয়া কোথায় সারতেন?

উত্তর :  নিশানাথবাবুর কেউ ছিল না তাই সে তার বাড়ির পাশেই একটি হোটেলে তার খাওয়া দাওয়া সারতো।

(৯) চেরাগের দৈত্যটি কার ছিল ও কত বছর পর সে আবার বাইরে এসেছিলো?

উত্তর : গল্পের চেরাগের দৈত্যটি আসলে বিখ্যাত আলাউদ্দিনের ছিল। এবং চেরাগের ব্যবহার কেউ জানতো না বলে সে দীর্ঘ পাঁচহাজার বছর পরে আবার বাইরে এসেছিলো।

(১০) দৈত্যটি নিশানাথবাবুর জন্য নিজে থেকেই কি নিয়ে এসেছিলো।

উত্তর : নিশানাথবাবুর করুন অবস্থা ও নিরস্বার্থপরতা দেখে দৈত্যটি নিজে থেকেই তার জন্য একটি পরশপাথর নিয়ে এসেছিলো। এই পাথর কোনো ধাতুতে ছোঁয়ালেই সেই ধাতুটি সোনায় পরিণত হয়ে যায়।  

(১১) শেষে সোনার বালতিটির কি হয়েছিল?

উত্তর : দৈত্যের দেওয়া সোনার বালতিটি নিশানাথবাবু স্কুলের হেডমাস্টার মশাইকে দিয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু তিনি সোনার বালতিটিকে পেতলের ভাবে স্কুলের বারান্দায় রেখে দিয়েছিলো। এবং শেষ পর্যন্ত সেই বালতিটি চুরি হয়ে গিয়েছিলো।  

(১২)  নিশানাথবাবু ডানদিকে ঘুরতেই কেন তার গায়ে কাটা দিলো?

উত্তর : ঘরটি থেকে কালোধোঁয়া সরে যেতেই নিশানাথবাবু শুনতে পান মেঘগর্জনের মতো করে কে যেন তাকে ডাকছে। বল্পেছে মালিক হুকুম করুন। তখন কাপাস্বরে নিশানাথবাবু জিজ্ঞেস করলেন কে? তখন জবাব এলো আমি, আপনার বা দিকে। এরপর নিশানাথ বাবু যখন বাদীকে ঘুরলেন তখন দেখতে পেলেন পাহাড়ের  মতো কি যেন একটা বসে আছে। তার মাথা প্রায় ঘরের ছাদ ছুঁয়ে ফেলেছে এই দেখে নিশানাথবাবুর ঘায়ে কাটা দিয়ে উঠলো। 

(১৩) নিশানাথবাবু দৈত্যের দেওয়া সোনার বালতিটি কাকে দিয়ে গিয়েছিলেন

উত্তর : দৈত্যটি খুশি হয়ে নিশানাথবাবুকে একটি সোনার বালতি দিয়েছিলো। হসপিটালে অসুস্থ নিশানাথবাবু সেই সোনার বালতিটি তার স্কুলের হেডমাস্টার মশাইকে দিয়ে দিয়েছিলো। 

(১৪) স্কুলের সকল শিক্ষক মিলে চাঁদাতুলে কত টাকা নিশানাথ বাবুকে দিয়েছিলো?

উত্তর :  নিশানাথবাবুর খারাব অবস্থা দেখে তার সাহার্যের জন্য স্কুলের সকল শিক্ষক মিলিত ভাবে চাঁদা তুলে মোট তিনশো টাকা নিশানাথবাবুকে দিয়ে গিয়েছিলো।

(১৫) গল্পের পরশপাথরটি দিয়ে কি করা যেত

উত্তর : নিশানাথবাবুর নিরস্বার্থপরতা ও নির্লোভী চরিত্র দেখে দৈত্যটি মুগ্ধ হয়ে তাকে একটি পরশপাথর উপহার দিয়েছিলো। এই পাথরটি অন্য কোনো ধাতুতে ছোঁয়ালেই সেই ধাতুটি সোনায় পরিণত হয়ে যেতো।

(১৬) দৈত্যটি কি বানাতে পারতো না?

উত্তর : দৈত্যটি চা বানাতে পারতো না। একদিন নিশানাথবাবু খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। সে সময় দৈত্যটি তার কাছে গেলে নিশানাথবাবু তাকে দুধ, জল, চিনি দিয়ে চা বানাতে বলেছিলো। কিন্তু দৈত্যটি চা কি ভাবে তৈরী করা হয় তা জানতো না। 

(১৭) গল্পের দৈত্যটি দ্বিতীয়বার কখন বাইরে এসেছিলো?

উত্তর :  একদিন নিশানাথবাবুর শরীর খুব খারাব করেছিল এবংজগ এবং রাতে শোয়ার জন্য বিছানা ঠিক করার সময় দেওয়ালে মশারি লাগানোর পেরেকটি খুলে যায় সেই পেরেকটিকে ঠিক করার জন্য যখন আবার সেই চেরাগটি দিয়ে পেরেকটিতে জোরে আঘাত করলেন তখন দৈত্যটি দ্বিতীয়বার বাইরে এসেছিলো।

(১৮) দৈত্যটি এর আগে কার মতো অদ্ভুত মানুষ আগে দেখেনি বলে বলেছিলো এবং সে কেন এই কথা বলেছিলো?

উত্তর : দৈত্যটি বলেছিলো এর আগে তিনি নিশানাথবাবুর মতো মানুষ দেখেননি। কারণ বিখ্যাত আলাউদ্দিনের চেরাগের দৈত্যকে পেয়েও নিশানাথবাবু নিজের জন্য কিছু চায়নি। দৈত্যটি নিজে থেকে অনেক কিছু দিলেও তা তিনি ফিরিয়ে দিয়েছেন। তার এতো অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি দৈত্যের কাছে কোনো সাহার্য্য প্রার্থনা করেননি। অথচ, আলাউদ্দিনের দৈত্যের সাহার্য্যে সে অনেক বড়োলোক হয়ে উঠতে পারতো। মনের সব ইচ্ছা পূরণ করতে পারতো। এই সব দেখে দৈত্যটি তার এই কথার মধ্য দিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন।

(১৯) নিশানাথবাবুর বাড়ির দুটি কামরার মধ্যে একটিতে কী ছিল?

উত্তর :  নিশানাথবাবু নান্দিনা বাজারের কাছেই দু-কামরার একটা পাকা দালানে থাকতেন। তার বাড়ির সেই দুটি কামরার মধ্যে একটিতে তিনি থাকতেন এবং অন্য কামড়াটিতে ছিল বাড়ির মালিকের পুরোনো লক্কর জিনিসপত্র। ভাঙা খাট, চেয়ার, পেতলের ভাঙা হাড়ি করাই ইত্যাদি।

(২০) দৈত্যটি কি দেখে খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলো?

উত্তর : দৈত্যটি মশা থেকে বাঁচার জন্য মশারির মতো ব্যবস্থা দেখে খুব অবাক হয়ে ছিল। একদিন রাত্রে যখন নিশানাথবাবুর শরীর খুব করলো তখন তিনি বিছানায় মশারি দিতে পারছিলেন না তখন চেরাগটি দিয়ে মশারির পেরেকে আঘাত করতে আবার সেই আলাদিনের দৈত্যটি বেরিয়ে এসেছিলো। এর পর যখন দৈত্যটি মশারি খাটাতে গেলো তখন সে মশা তাড়াবার এই নতুন ব্যবস্থা ও মানুষের উন্নতি দেখে খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলো। কারণ পুরোনো সময়ে এরকম কোনো ব্যবস্থা ছিল না। 

(২১) গল্পটিতে নিশানাথবাবুর চরিত্রের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?

উত্তর : গল্পটিতে নিশানাথবাবুর চরিত্রের নিরস্বার্থপরতা ও নির্লোভীতার পরিচয় ফুটে উঠে। কারণ আমরা দেখি যে নিশানাথবাবু যখন বিখ্যাত আলাউদ্দিনের দৈত্যকে খুঁজে পায় তখন তিনি সেটা স্বপ্ন মনে করেন। এবং পরে দৈত্যটি বারংবার তাকে কিছু চাইতে বলে কিন্তু নিশানাথবাবু কিছুই পেতে চান না। দৈত্যটি তাকে একটি পরশপাথর এনে দিলেও সেটা তিনি ফিরিয়ে দেন। প্রচন্ড অসুস্থতার মধ্যে থাকলেও দৈত্ত বা অন্য কারো কাছে তিনি সাহার্য্য চাননি। এই সব দেখে দৈত্বটিও বলে ছিল যে সে আগে এরকম লোক কখনো দেখেনি। তাই এই গল্পে নিশানাথবাবুর চরিত্রের নিরস্বার্থপরতা ও নির্লোভী গুনের বহিঃপ্রকাশ হয়েছে। 

 

Next chapter Solutions : 

Updated: September 12, 2023 — 4:59 am

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *