NCTB Class 6 Science Chapter 2 জীবজগৎ Solution
Bangladesh Board Class 6 Science Solution Chapter 2 জীবজগৎ Solution. Exercises Question and Answer by Experienced Teacher.এখানে বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞান বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায় জীবজগৎ অনুশীলনের সমস্ত সমাধান দেওয়া হয়েছে।
NCTB Solution Class 6 Chapter 2 জীবজগৎ :
Board | NCTB Bangladesh Board |
Class | 6 |
Subject | Science |
Chapter | Two |
Chapter Name | জীবজগৎ |
অনুশীলনী প্রশ্ন এবং উত্তর :
শূন্যস্থান পূরণ কর :
(১) শামুকের দেহে ___ ও ___থাকে।
(২) স্তন্যপায়ী প্রাণীর —– বেশ উন্নত।
(৩) উদ্ভিদে সবুজ কণিকা থাকে, তাই তারা ——- |
(৪) ছত্রাক অসবুজ তাই তারা নিজের ——- তৈরি করতে পারে না।
উত্তর :
(১) শামুকের দেহে মাথা ও পা এবং একটি শক্ত খোলস থাকে।
(২) স্তন্যপায়ী প্রাণীর শারীরিক গঠন বেশ উন্নত।
(৩) উদ্ভিদে সবুজ কণিকা থাকে, তাই তারা সালোকসংশ্লেষ এর মাধ্যমে খাদ্য তৈরী করতে পারে।
(৪) ছত্রাক অসবুজ তাই তারা নিজের খাদ্য তৈরি করতে পারে না।
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :
(১) ইউগ্লেনা কোন রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত?
(ক) মনেরা
(খ) প্রোটিস্টা
(গ) প্লান্টি
(ঘ) ফানজাই
উত্তর :
(খ) প্রোটিস্টা
(২) পরভোজী জীবের বৈশিষ্ট্য হলো, এরা
(i) সূর্যালোকের উপস্থিতিতে খাদ্য তৈরি করে
(ii) জীবিত জীব থেকে খাদ্য শোষণ করে
(iii) মৃত জীবের দেহাবশেষ গ্রহণ করে
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) i ও ii
(গ) ii ও iii
(খ) i ও iii
(ঘ) i, ii ও iii
উত্তর :
(ঘ) i, ii ও iii
নিচের অনুচ্ছেদটি পড় এবং ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
নাফিস গ্রামে গিয়ে দেখল তার চাচা সন্ধিযুক্ত পা ও পুঞ্জাক্ষিবিশিষ্ট এক ধরনের প্রাণী খুব যত্নের সাথে পালন করছে, যা উড়ে বেড়ায় ও ডিম পাড়ে। একটি গাছের ডালে সে অন্য একটি প্রাণী দেখল যা উড়ে বেড়ালেও ডিম পাড়ে না এবং মাতৃদুগ্ধ পান করে।
(৩) নাফিসের চাচা কোন প্রাণীটি পালন করছে?
(ক) পামরী পোকা
(খ) উইপোকা
(গ) প্রজাপতি
(ঘ) মৌমাছি
উত্তর :
(ক) পামরী পোকা
(৪) গাছের ডালের প্রাণীটি –
(i) আঙ্গুলে নখযুক্ত
(ii) গায়ে লোমযুক্ত
(iii) বাচ্চা প্রসব করে
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) i ও ii
(খ) i ও iii
(গ) ii ও iii
(ঘ) i, ii ও iii
উত্তর :
(ঘ) i, ii ও iii
সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন :
(১) একটি ব্যাঙ, একটি ছোট চারাগাছ ও একটি চশমা যদি একটি কাচের জার দিয়ে ১৫ দিন ঢেকে রাখা যায় তাহলে এর ফলাফল কী হবে খাতায় লেখ।
(২) উভচর প্রাণীর বৈশিষ্ট্যগুলো উলেখ কর।
উত্তর :
উভচর প্রাণীর প্রধান বৈশিষ্টগুলি হলো –
(১) উভচর শ্রেণীর প্রাণীরা জলে ও স্থলে সমান দক্ষতার সঙ্গে বসবাস করতে পারে। এই সকল প্রাণীরা এদের জীবনের কিছু সময় জলে এবং কিছু সময় স্থলে বাস করে।
(২) উভচর প্রাণীদের শারীরিক গঠন হয় বিশেষ ধরণের স্থলভূমিতে চলাচলের জন্য এদের ) যেমন পা থেকে তেমনি আবার জলে চলাফেরা করার জন্য এদের পায়ের আঙুলে থাকে বিশেষ ধরণের পর্দা।
(৩) এই শ্রেণীর প্রাণীরা জলে শ্বাসপ্রস্বাস নেওয়ার জন্য ফুলকা বা কানকোর ব্যবহার করে। আবার স্থলে শ্বাসকার্য চালানোর জন্য ফুসসুস ব্যবহার করে।
(৪) এই সকল শ্রেণীর প্রাণীদের শরীরে লোম বা পালক কিছু থাকে না।
(৫) কয়েকটি উভচর প্রাণীর উদাহরণ হলো ব্যাঙ, কচ্ছপ, ইত্যাদি।
(৩) শৈবাল, মস ও ফার্নের পার্থক্যগুলো কী কী?
উত্তর :
শৈবাল :
(১) শৈবাল জাতীয় উদ্ভিদ গুলিকে থ্যালোফাইট বলে।
(২) এই উদ্ভিদ গুলির মূল, কান্ড বা পাতা থাকে না।
(৩) এই জাতীয় উদ্ভিদ গুলি সাধারণ জলজ উদ্ভিদ হয়।
(৪) এই উদ্ভিদ গুলির সালোকসংশ্লেষক রঙ্গকর ভিন্নতার ওপর ভিত্তি করে এদেরকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যেমন সবুজ শৈবাল এবং লাল শৈবাল।
মস :
(১) মস জাতীয় উদ্ভিদের মধ্যে কান্ড, মূল ও পাতার মতো ক্ষুদ্র অঙ্গ দেখা যায়।
(২) সমুদ্র বা নোনা জ্বলে এই জাতীয় উদ্ভিদ জন্মায় না।
(৩) এদের প্রকৃত কোনো শিকড় থাকে না।
ফার্ন :
(১) এই জাতীয় উদ্ভিদের দেহ হয় স্পোরোফাইট।
(২) এই জাতীয় উদ্ভিদের প্রায় ১০,০০০ টিরও বেশি প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়।
(৩) এই জাতীয় বেশির ভাগ উদ্ভিদগুলি শিকড় ভূগর্ভস্থ থাকে।
(৪) মেরুদণ্ডী ও অমেরুদণ্ডী প্রাণীর পার্থক্যগুলো লিখ।
উত্তর :
মেরুদন্ডী প্রাণী :
(১) যে সকল প্রাণীদের শরীরে মেরুদন্ড থাকে তাদের মেরুদন্ডী প্রাণী বলে।
(২) এই সকল প্রাণীদের দেহ অভন্তরীন কঙ্কাল থাকে।
(৩) মেরুদন্ডী প্রাণীদের বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায় যেমন – স্তন্যপায়ী, সরীসৃপ, উভচর ইত্যাদি।
(৪) মেরুদন্ডী প্রাণীরা আকারে অনেক বৃহদ হয়।
(৫) এই সকল প্রাণীদের দেহ উপরিস্তর মাংসপেশি ও ত্বক দ্বারা বেষ্টিত থাকে।
(৬) কয়েকটি মেরুদন্ডী প্রাণীদের উদাহরণ হলো – মানুষ, গরু, বাদর, সাপ, টিকটিকি, ব্যাঙ ইত্যাদি।
অমেরুদন্ডী প্রাণী :
(১) যে সকল প্রাণীদের শরীরে মেরুদন্ড থাকে না তাদের অমেরুদন্ডী প্রাণী বলে।
(২) এই সকল প্রাণীদের দেহে কোনো কঙ্কাল থাকে না।
(৩) অমেরুদন্ডী প্রাণীদের চোখ অনেকগুলি চোখের সমন্বয়ে তৈরী হয়। তাই এদের চোখকে পুঞ্জাক্ষি বলা হয়।
(৪) অমেরুদন্ডী প্রাণীরা আকারে ছোট হয়।
(৫) এই সকল প্রাণীদের দেহ তিনটি অংশে বিভক্ত থাকে। যথা – (i) মস্তক, (ii) বক্ষ ও (iii) উদর।
(৬) এই প্রাণীগুলির দেহ ভেতর থেকে ফাঁপা ও একটি ছিদ্র বিশিষ্ট হয়।
(৭) কয়েকটি অমেরুদন্ডী প্রাণীর উদাহরণ হলো কেঁচো, শামুক, মৌমাছি ইত্যাদি।
(৫) নগ্নবীজী ও আবৃতবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর ।
উত্তর :
নগ্নবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য :
(১) যে সকল উদ্ভিদের ডিম্বাশয় থাকে না ফলে তাদের ডিম্বক গুলি নগ্ন অবস্থায় থাকে এদেরকে নগ্নজীবী উদ্ভিদ বলে।
(২) এই সকল উদ্ভিদের ডিম্বাশয় গুলি প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় থাকে।
(৩) এই সকল উদ্ভিদে পুস্পক দক্ষ যায় না।
(৪) নগ্নজীবী উদ্ভিদের উন্মুক্ত ডিম্বকগুলি পরিণত হয়ে বীজ তৈরী করে।
(৫) এই শ্রেণীর উদ্ভিদের উদাহরণ হলো সাইকাস, পাইনাস ইত্যাদি
আবৃতবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য :
(১) যে সকল উদ্ভিদে পুস্পক দেখা যায় এবং যাদের ডিম্বাশয় থাকে তাদেরকে আবৃতজীবি উদ্ভিদ বলে।
(২) এই শ্রেণীর উদ্ভিদের ফুলের মধ্যে ডিম্বাশয় থাকে।
(৩) এই প্রকার উদ্ভিদের ডিম্বকগুলি ডিম্বাশয়ের ভেতরে সজ্জিত থাকে।
(৪) এই প্রকার উদ্ভিদের বীজ এর ফলের ভেতরে উপস্থিত থাকে।
(৫) আমাদের পরিবেশের চার পাশে যত সপুষ্পক উদ্ভিদ আছে তা সবই আবৃতজীবী উদ্ভিদের অন্তর্গত। যেমন – আম, কাঁঠাল , নারিকেল, তাল, সুপারি ইত্যাদি।
সৃজনশীল প্রশ্ন :
(১)
(ক) মেরুদণ্ডী ও অমেরুদণ্ডী প্রাণী কাকে বলে?
উত্তর :
মেরুদণ্ডী প্রাণী : যে সকল প্রাণীদের শরীর মেরুদন্ড এবং কঙ্কাল নিয়ে গঠিত এবং শরীরের উপরিস্তর মাংসপেশি ও ত্বক দ্বারা বেষ্টিত থাকে তাদের মেরুদন্ডী প্রাণী বলে। যেমন মানুষ, বাদর, বিভিন্ন সরীসৃপ ইত্যাদি।
অপরদিকে,
অমেরুদণ্ডী প্রাণী : যে সকল প্রাণীদের শরীরে কোনো মেরুদন্ড বা কঙ্কাল থাকে না এবং শরীরের অভন্তরীন অংশ থাকে ফাঁপা এবং উপরিস্তর থাকে একটি শক্ত খোলসে আবৃত থাকে তাদের অমেরুদন্ডী প্রাণী বলা হয়। যেমন কেঁচো, মৌমাছি, আরশোলা ইত্যাদি।
(খ) কুনো ব্যাঙকে উভচর প্রাণী বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর?
উত্তর : কুনো ব্যাঙকে আমরা উভচর প্রাণী বলি কারণ – উভচর প্রানীরা জলে ও স্থলে উভয় স্থানে সমান দক্ষতার সাথে জীবিত থাকতে পারে। এই শ্রেণীর প্রাণীর দেহে শ্বাসপ্রশ্বাস কার্যের জন্য ফুলকো বা কানকো ও ফুসফুস দুটি অঙ্গই বিদ্যমান থাকে। জলে চলাফেরা করার জন্য এদের পায়ে বিশেষ ধরণের পর্দা থাকে। এই সকল বৈশিষ্ট আমরা কুনো ব্যাঙের মধ্যে লক্ষ করে থাকি। এছাড়া প্রকৃতিতে কুনো ব্যাঙকে আমরা জলে ও স্থলে উভয় স্থানে বিচরণ করতে দেখি। কুনো ব্যাঙের মধ্যে উভচর শ্রেণীর প্রাণীর সকল বৈশিষ্ট বিদ্যমান তাই আমরা কুনো ব্যাঙকে উভচর প্রাণী বলে থাকি।
(গ) A ও B চিত্রের প্রাণীর পার্থক্য লিখ?
উত্তর :
চিত্র A :
(১) প্রদপ্ত চিত্র A -র প্রাণীটি একটি অমেরুদন্ডী শ্রেণীর প্রাণী।
(২) এই প্রাণীটির দেহ বাইরে থেকে একটি শক্ত খোলসে আবৃত আছে।
(৩) প্রদপ্ত চিত্রতে প্রাণীটি একটি চিংড়ি মাছ।
চিত্র B :
(১) প্রদপ্ত চিত্র B -র প্রাণীটি একটি মেরুদন্ডী প্রাণী।
(২) এই প্রাণীটির শরীর মেরুদন্ড ও শক্ত কঙ্কাল দিয়ে গঠিত এবং এর উপরিস্তরে মাংসপেশি ও ত্বক দ্বারা বেষ্টিত আছে।
(৩) প্রদপ্ত চিত্রতে প্রাণীটি একটি মাছ।
(ঘ) আমাদের জীবনে B প্রাণীর প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর।
উত্তর : আমাদের জীবনে B প্রাণীর প্রয়োজনীয়ত অপরিসীম। নিম্নে আলোচনা করা হলো –
(১) প্রদপ্ত চিত্রের B প্রাণীটি আমাদের বাস্তূতন্ত্রের একটি অতি গুরুপ্তপূর্ণ অংশ।
(২) আমাদের দৈনিন্দন জীবনে এই প্রাণীটি একটি খাদ্য রূপে ব্যাবহৃত হয়।
(৩) নদী, পুকুর, জলাশয়, এই সকল স্থানে এই প্রাণীটিকে দেখতে পাওয়া যায়।
(৪) মানব শরীরের পুষ্টির যোগান, সঠিক বিকাশের জন্য খাদ্যরূপে এই প্রাণীটির ভূমিকা অনস্বীকার্য।
(৫) এই প্রাণীটির দ্বারা অনেক মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করে।
অর্থাৎ আমাদের জীবনের শরীরিক এবং অর্থসামাজিক ক্ষেত্রে এই প্রাণীটির ভূমিকে অনস্বীকার্য
(২)
(ক) সপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে?
উত্তর : যে সকল উদ্ভিদে ফুল উৎপন্ন হয় এবং যে সকল উদ্ভিদের শরীর সুস্পষ্ট ভাবে মূল, কান্ড এবং পাতায় বিভক্ত থাকে তাদের সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে। এই উদ্ভিদ গুলির ডিম্বাশয় ফুলের ভেতরে অবস্থিত থাকে। এই উদ্ভিদ সাধারণত ফলের বীজের সাহার্য্যে এর বংশবিস্তার করে থাকে।
(খ) ‘ক‘ উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্যগুলো উল্লেখ কর?
উত্তর : ‘ক’ উদ্ভিদের বৈশিথগুলি নিম্নলিখিত –
(১) প্রদপ্ত ‘ক’ উদ্ভিদটি হলো একটি স্বপুস্পক প্রজাতির উদ্ভিদ।
(২) এই সকল উদ্ভিদে ফুল দেখতে পাওয়া যায়।
(৩) এই প্রকার উদ্ভিদের ডিম্বাশয় ফুলের ভেতরে অবস্থিত থাকে।
(৪) এই প্রকার উদ্ভিদ গুলির ডিম্বকগুলি ডিম্বাশয়ের সুসজ্জিত ভাবে থাকে।
(৫) এই উদ্ভিদগুলি বীজসম্পন্ন ফল উৎপন্ন করে তাদের বংশ বিস্তারের জন্য। ।
(গ) ‘ক‘ ও ‘খ‘ উদ্ভিদের এর পার্থক্য লিখ।
উত্তর : প্রদপ্ত চিত্রে আমরা যে দুটি উদ্ভিদ দেখতে পাই তার মধ্যে একটি অর্থাৎ ‘ক’ উদ্ভিদটি একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ এবং ‘খ’ উদ্ভিদটি একটি নগ্নজীবী উদ্ভিদ। এই দুই শ্রেণীর উদ্ভিদের মধ্যে নানান পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। নিম্নে এই পার্থক্য গুলি আলোচনা করা হলো –
(১) সপুষ্পক উদ্ভিদ :
(ক) এই শ্রেণীর উদ্ভিদগুলিতে ফুল এবং ফল দেখতে পাওয়া যায়।
(খ) এই উদ্ভিদগুলির ডিম্বাশয় ফুলের ভেতরে অবস্থান করে।
(গ) এই উদ্ভিদগুলি থেকে খাদ্য উপযোগী ফসল উৎপন্ন হয়।
(ঘ) সপুষ্পক উদ্ভিদের ডিম্বকগুলি এর ডিম্বাশয়ের ভেতরে সুসজ্জিত অবস্থায় থাকে।
(২) নগ্নজীবী উদ্ভিদ :
(ক) এই উদ্ভিদ গুলিতে ফুল বা ফল হয় না।
(খ) এই উদ্ভিদ গুলিতে ডিম্বাশয় থাকে না, এরা রেনু সৃষ্টির মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে।
(গ) এই উদ্ভিদের দেহকে কান্ড, পাতা এবং মুলে বিভিক্ত করা যায় না।
(ঘ) এই শ্রেণীর উদ্ভিদ থেকে আমরা জ্বালানি এবং কাঠ পেয়ে থাকি।
(ঘ) আমাদের জীবনে ‘ক‘ উদ্ভিদের গুরুত্ব আলোচনা কর।
উত্তর : আমাদের জীবনে ‘ক’ উদ্ভিদ অর্থাৎ সপুষ্পক উদ্ভিদের গুরুপ্ত অনেক। আমাদের পরিবেশের বেশির ভাগ উদ্ভিদ সপুষ্পক। আমাদের দৈনিন্দন জীবনে খাদ্য রূপে যে ফলমূল গ্রহণ করি তা এই শ্রেণীর উদ্ভিদের দান। মানব জীবন অতিবাহিত করার জন্য যে ফসলের চাষ করা হয়ে থাকে তা স্বপুস্পক উদ্ভিদের দ্বারাই হয়ে থাকে। স্বপুস্পক উদ্ভিদ তার বংশ বিস্তারের জন্য বীজসম্পন্ন ফল উৎপন্ন করে তা এই প্রাণিজগতের খাদ্য রূপে গৃহীত হয়। এই উদ্ভিদ না থাকলে প্রাণী জগতের প্রাণীরা এক চরম সমস্যার সম্মুখীন হবে.
More Solutions :