NCTB Class 7 Bengali Chapter 8 বিচার নেই Solution


Warning: Undefined array key "https://nctbsolution.com/nctb-class-7-bengali-solution/" in /home/862143.cloudwaysapps.com/hpawmczmfj/public_html/wp-content/plugins/wpa-seo-auto-linker/wpa-seo-auto-linker.php on line 192

NCTB Class 7 Bengali Chapter 8 বিচার নেই Solution

Bangladesh Board Class 7 Bengali Solution Chapter 8 বিচার নেই Exercises Question and Answer by Experienced Teacher. NCTB Class 7 Bengali Solution Chapter 8 বিচার নেই.

NCTB Solution Class 7 Chapter 8 বিচার নেই : 

Board NCTB Bangladesh Board
Class 7
Subject Bengali
Chapter Eight
Chapter Name বিচার নেই

NCTB Class 7 Bengali Chapter 8 বিচার নেই

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

(১) কোন দেশের চিকিৎক ঔষুধ তৈরির কথা বললেন?

(ক) গ্রিস

(গ) ইরান-তুরান

(খ) নিজ দেশ

(ঘ) কাবুল-কান্দাহার

উত্তর : (ক) গ্রিস

(২) কী দিয়ে তৈরি হবে বাদশাহর ওষুধ?

(ক) নাড়ি টেপা দিয়ে

(খ) শরীরের তাপ দিয়ে

(গ) ছেলেকে হত্যার মধ্য দিয়ে

(ঘ) হৃৎপিন্ড দিয়ে

উত্তর : (ঘ) হৃৎপিন্ড দিয়ে

(৩) চিকিৎসক এলেন-

(i) কাবুল-কান্দাহার থেকে

(ii) ইরান-তুরান থেকে

(iii) গ্রিস থেকে

নিচের কোনটি সঠিক ?

(ক) i ii

(খ) ii iii

(গ) iii

(ঘ) i, ii iii

উত্তর : (ঘ) i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : 

রাজামশাই তার শখের বাগানের জন্য দরিদ্র উপেনের চৌদ্দ পুরুষের ভিটেমাটিসহ দুই বিঘা জমি জবরদখল করে নিলেন। উপেন মনের দুঃখে সন্ন্যাসী হয়ে দেশে দেশে ঘুরে বেড়াতে লাগল ।

(8) ‘বিচার নেইগল্পের বাদশাহ আর উদ্দীপকে রাজামশাই কোন দৃষ্টিতে একই মানসিকতার?

(ক) চরম স্বার্থপর

(খ) পরহিতব্রতী

(গ) পরোপকারী

(ঘ) কল্যাণকামী

উত্তর : (ক) চরম স্বার্থপর

সৃজনশীল প্রশ্ন :

পাকিস্তানিরা এদেশের সম্পদ লুট করে নিয়েছে। প্রতিবাদ করতে গেলে জেলে ভরেছে। দাবি আদায় করতে গেলে গুলি মেরেছে। আর স্বাধীনতার যুদ্ধ করতে গেলে তাদের অন্যায়ের সহযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে এদেশের কিছু মানুষ আর কিছু বিদেশি রাষ্ট্র। এই ইতিহাস পড়ে রাগে আর ঘৃণায় রি রি করে ওঠে দীপ্রর শরীর।

(ক) বাদশাহর কর্তব্য কী?

উত্তর : বাদশাহের কর্তব্য হলো গরিব-দুঃখী, অত্যাচারিত, নিপীড়িত, প্রজাদেরকে রক্ষা করা। তার রাজত্বের প্রজাদেরকে সুশাসন প্রদান করা। যে কোনো চরম বিপদের হাত থেকে রক্ষা করা। প্রজাদের দুঃখ্যের দিনে সাহারা দেওয়া। এবং সর্বোপরি যে কোনো মূল্যে প্রজাদের প্রাণ রক্ষা করা।

(খ) ছেলেটি প্রাণ খুলে হাসে কেন?

উত্তর : বাদশাকে সুস্থ করতে একটি অল্পবয়স্ক বালকের প্রয়োজন। তার হৃপিন্ড থেকে তৈরী করা হবে ওষুধ। অনেক খুঁজে একটি বালককে আনা হলো। কিন্তু এই সব কান্ড দেখে বালকটি শুধুই হাসে। এই দেখে বাদশাহ বিচলিত হয়ে উঠলেন এবং বালকটিকে জিজ্ঞেস করলেন যে সে মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে এতো হাসছে কেন। তখন বালকটি বললো পিতা মাতার দায়িত্ব সন্তানকে রক্ষা করা। কিন্তু তারা অর্থের লোভে তাকে বিক্রি করে দিয়েছে। কাজীর কাছে মানুষ যায় সঠিক বিচার পাওয়ার আসায়, সেই কাজী বাদশাহের প্রাণ বাচানোর জন্য তার প্রাণ কেড়ে নেওয়ার আদেশ দিলো। আর বাদশাহের কর্তব্য হলো তার সমস্ত গরিব-দুঃখী প্রজাদেরকে রক্ষা করে। আর এখানে বাদশাহ নিজের প্রাণ বাঁচানোর জন্য কেড়ে নিচ্ছে একটি ছোট্ট বালকের প্রাণ। এই সব অবিচার দেখেই সে মনখুলে হেসে যাচ্ছে।

(গ) উদ্দীপকের পাকিস্তানিদের আর বিচার নেইগল্পে বাদশাহর আচরণের মিল কোথায়? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকে বলা হয়েছে পাকিস্তানিরা এদেশের সম্পদ লুট করে নিয়েছে। প্রতিবাদ করতে গেলে অন্যায় ভাবে বন্দি করেছে। নিজেদের দাবি আদায় করতে গেলে তাদেরকে গুলি করে মেরেছে। চারিদিকে তখন চলছে শুধু অন্যায় আর অবিচার। ঠিক তেমনি, আলোচ্য গল্পে বাদশাহের প্রাণ বাঁচানোর জন্য যখন একটি অল্পবয়স্ক বালকের হৃদপিণ্ডের প্রয়োজন হলো তখন দেশের সবাই বাদশাহের প্রাণ বাঁচানোর জন্য অবিচারী হয়ে উঠলো। অর্থের বিনিময়ে পিতামাতা নিজের সন্তানকে বিক্রি করেদিল। বাদশাহের প্রাণরক্ষাহর জন্য কাজী অবিচার করলো। এবং সর্বপরি বাদশাহ নিজের প্রাণ বাঁচানোর স্বার্থে একটি অল্পবয়স্ক বালকের জবন কেড়ে নেওয়ার মোট অন্যায় করতে লাগলো। এই ক্ষেত্রে আমরা উদ্দীপকের পাকিস্তানিদের সাথে বাদশাহের আচরণের মিল খুঁজে পাই।

(ঘ) দীপ্র বিচার নেইগল্পের ছেলেটির মতো প্রতিবাদী হয়ে ওঠতে পারেনি- এ মন্তব্যের ওপর তোমার মতামত দাও।

উত্তর : আলোচ্য গল্পটিতে আমরা দেখতে পাই যে দেশের বাদশাহের কঠিন রোগ হয়েছে। তাকে সুস্থ করার জন্য একটি অল্পবয়স্ক বালকের হৃদপিন্ড থেকে তৈরি ওষুধের প্রয়োজন। তাই বাদশাহের সমস্ত লোক অল্পবয়স্ক বালক খুঁজে বেড়াচ্ছে। একটি বালককে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে এবং অর্থের লোভে তার পিতামাতা তাদের সন্তানকে বিক্রি করে দিয়েছেন। বালকটিকে কাজীর কাছে নিয়ে যাওয়া হলে কাজী বিচার সভায় বলেন দেশের বাদশাহের মহামূল্য প্রাণের কাছে একটি সাধারণ বালকের প্রাণ খুবই তুচ্ছ। তাই বাদশাহের প্রাণ রক্ষা করার জন্য বালকটিকে হত্যা করা কোনো অপরাধ নয়। এই সমস্ত অন্যায় অবিচার দেখে বালকটি তার মৃত্যুর দিনেও প্রাণখুলে হেসে চলেছে। বাদশাহ তাকে তার এই হাসির কথা জিজ্ঞাসা করলে বালকটি হাসতে হাসতে বাদ্যকে এইসব অন্যায়ের প্রতিবাদ জানায় এবং সর্বোপরি বাদশাহকে তার কর্তব্যের কথা মনে করিয়ে দেয়। অন্যদিকে, উদ্দীপকটিতে পাকিস্তানিরা এদেশের সমস্ত সম্পদ লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ দাবি জানালে অন্যায় ভাবে তাদেরকে গুলি করে মেরে ফেলছে। প্রতিবাদ করলে বন্দি করে রাখছে। এইসব অন্যায় দেখে দীপ্র ক্রূদ্ধ হয়ে ওঠে কিন্তু এর কোনো প্রতিবাদ করতে পারেনি।

 

Next Chapter Solutions : 

👉 তোতাকাহিনী
👉 গুরুচণ্ডালী
👉 বুলু
👉 মানুষের মন
👉 আদুভাই
👉 অলক্ষুণে জুতো
👉 উনিশ শ’ একাত্তর
👉 চরু

Updated: September 7, 2023 — 6:48 am

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *